রাজনৈতিক নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ দুদকের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ by আব্দুল্লাহ মামুন
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন
চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ রাজনৈতিক নেতাদের
বিরুদ্ধে দুদকের মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ নিয়ে। রাজনৈতিক বিবেচনায় দায়ের
করা হয়েছে—এ অভিযোগে ২৬ জনের বিরুদ্ধে ৩৯টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
করা হয়েছে বলে জানা গেছে। মামলার আসামিদের প্রায় সবাই দেশের গুরুত্বপূর্ণ
ব্যক্তি। এ তালিকায় আছেন মন্ত্রী-সাংসদেরা। যে প্রতিষ্ঠান এই মামলাগুলো
করেছে, তারাই এখন যদি সেই মামলাগুলো নাকচ করে দেয়, তাহলে প্রতিষ্ঠানটিই
প্রশ্নের মুখে পড়বে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন।
বর্তমান সরকারের গঠিত ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ মামলা প্রত্যাহারসংক্রান্ত কমিটি দুদককে যে ৩৯ মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে, তার মধ্যে ১২টিই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। অন্য যাঁদের মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে আছেন তোফায়েল আহমেদ, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, ওবায়দুল কাদের, হাবিবুর রহমান মোল্লা, আব্দুল জলিল, এস মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, কামাল আহমেদ মজুমদার, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, মির্জা আজম, কাজী জাফরউল্লাহ, রবিউল ওবায়দুর মোক্তাদির, শামীম ওসমান, এ কে এম রহমতউল্লাহ, আ খ ম জাহাঙ্গীর, বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ। এই কমিটির প্রধান হলেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
জানা গেছে, বাতিলের সুপারিশ করা মামলাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কমিশনের আইন শাখাকে। ওই শাখা প্রতিটি মামলা আলাদাভাবে পরীক্ষা করবে। এরপর সেগুলো নিয়ে আইনজ্ঞদের সঙ্গে আলাপ করা হবে। সবশেষে কমিশন সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, কমিশনের আইন বিভাগ মামলাগুলোর ব্যাপারে সুপারিশ করবে। তারপর আইনজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে কমিশন সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, ওই সব মামলার ব্যাপারে রাজনৈতিকভাবে নয়, আইনগতভাবে সিদ্ধান্ত নেবে দুদক।
তবে দুদকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলা ছাড়া বাকি মামলাগুলোর বেশির ভাগই অবৈধ সম্পদ অর্জনসংক্রান্ত। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করে দুদক অবৈধ সম্পদের সন্ধান না পাওয়ায় মামলা করেনি। মামলাগুলো যথাযথভাবে সংগৃহীত নথিপত্রের ভিত্তিতেই দায়ের করা হয়েছে। পরে অভিযোগপত্র দায়েরের ক্ষেত্রেও আনুষ্ঠানিকভাবে নথিপত্র সংগ্রহ করা হয়। এখন এসব মামলাকে রাজনৈতিক বিবেচনা হিসেবে দেখা সম্ভব কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। কারণ, তাহলে কমিশনকে স্বীকার করতে হবে যে মামলাগুলো দায়ের করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। পাশাপাশি অনুসন্ধান ও তদন্ত কর্মকর্তাদেরও স্বীকার করতে হবে, তাঁরা ভুল করেছেন। ফলে দুদক যদি এসব মামলাকে রাজনৈতিক বিবেচনায় দায়ের করা বলে সিদ্ধান্ত নেয় এবং সেগুলো বাতিল করে, তাহলে দুদকের গ্রহণযোগ্যতাই প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে এই সংস্থার কর্মকর্তারা মনে করেন।
দুদকের কর্মকর্তারা আরও বলছেন, বর্তমান বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশ করা হলে দুদক কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের মামলাগুলো একই পাল্লায় ফেলা না হলে প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যত্ নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হবে।
দুদককে সচল করার উদ্যোগ: হাসান মশহুদ চৌধূরীর পদত্যাগের কিছু আগে থেকেই দুদকের কাজে মন্থরতা আসে। এর মূল কারণ, সরকার দুদকের কর্মকাণ্ড কীভাবে দেখবে তা পরিষ্কার ছিল না। তা ছাড়া জাতীয় সংসদে দুদক পুনর্গঠনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং সংসদের ভেতরে-বাইরে দুদকের কর্মকাণ্ডের ব্যপারে রাজনীতিকদের সমালোচনা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের মানসিকতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে গোলাম রহমান যোগ দেওয়ার পর সেই অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা মনে করেন, সরকার দুদককে সচল দেখতে চায়। চেয়ারম্যানও কর্মীদের সভায় এমনই বক্তব্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমিশনে যোগ দিয়ে গোলাম রহমান এর প্রশাসন, অনুসন্ধান, তদন্ত, মামলা পরিচালনা প্রভৃতি ক্ষেত্রে শক্ত অবস্থান নিতে কাজ করেছেন। এরই মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশালের বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালকেরাসহ কয়েকজন উপপরিচালককে বদলি করা হয়েছে। এর আগে এপ্রিলে অবশ্য দুদকের ৪৭ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
দুদকের দায়ের করা পাঁচ শ মামলা হাইকোর্টে স্থগিত অবস্থায় আছে। ওই সব স্থগিতাদেশ আইনগতভাবে বাতিল করে মামলাগুলো সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন ৬৮৮টি মামলা যথাযথভাবে এগিয়ে নেওয়ারও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান প্রথম আলোকে বলেন, স্থগিত মামলাগুলো সচল করার ব্যাপারে দু-এক সপ্তাহের মধ্যে যাতে কাজ শুরু করা হয়, সে বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ জন্য কমিশনের আইন বিভাগ আইনজ্ঞদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, ২০০৪ সালে কমিশন গঠিত হওয়ার আগে নয় হাজার অভিযোগের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। সেসব অভিযোগ নিয়েও শিগগিরই কাজ শুরু করা হচ্ছে। গোলাম রহমান গত ২৪ জুন দুদকে চেয়ারম্যান পদে যোগ দেন।
দুদকের কর্মকাণ্ড এগিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, ফাঁদ (হাতেনাতে ধরা ঘুষসংক্রান্ত মামলা) মামলার পরিমাণ সারা দেশে বাড়িয়ে দেওয়া হবে। সংবাদপত্রে প্রকাশিত দুর্নীতিসংক্রান্ত সংবাদ বিবেচনায় আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সব সংবাদ হয়তো বিবেচনায় আনা যাবে না, কিন্তু কিছু কিছু সংবাদ বিবেচনায় নেওয়া হবে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সেতু-কালভার্ট নির্মাণ এবং এগুলোর সংযোগ সড়ক নির্মাণ না করায় যে দুর্নীতি হয়েছে, তা অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নিয়ে যে দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তা নিয়েও বিশেষ অনুসন্ধানকারী দল গঠন করা হবে।
বর্তমান সরকারের গঠিত ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ মামলা প্রত্যাহারসংক্রান্ত কমিটি দুদককে যে ৩৯ মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে, তার মধ্যে ১২টিই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। অন্য যাঁদের মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে আছেন তোফায়েল আহমেদ, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, ওবায়দুল কাদের, হাবিবুর রহমান মোল্লা, আব্দুল জলিল, এস মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, কামাল আহমেদ মজুমদার, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, মির্জা আজম, কাজী জাফরউল্লাহ, রবিউল ওবায়দুর মোক্তাদির, শামীম ওসমান, এ কে এম রহমতউল্লাহ, আ খ ম জাহাঙ্গীর, বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ। এই কমিটির প্রধান হলেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
জানা গেছে, বাতিলের সুপারিশ করা মামলাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কমিশনের আইন শাখাকে। ওই শাখা প্রতিটি মামলা আলাদাভাবে পরীক্ষা করবে। এরপর সেগুলো নিয়ে আইনজ্ঞদের সঙ্গে আলাপ করা হবে। সবশেষে কমিশন সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, কমিশনের আইন বিভাগ মামলাগুলোর ব্যাপারে সুপারিশ করবে। তারপর আইনজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে কমিশন সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, ওই সব মামলার ব্যাপারে রাজনৈতিকভাবে নয়, আইনগতভাবে সিদ্ধান্ত নেবে দুদক।
তবে দুদকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলা ছাড়া বাকি মামলাগুলোর বেশির ভাগই অবৈধ সম্পদ অর্জনসংক্রান্ত। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করে দুদক অবৈধ সম্পদের সন্ধান না পাওয়ায় মামলা করেনি। মামলাগুলো যথাযথভাবে সংগৃহীত নথিপত্রের ভিত্তিতেই দায়ের করা হয়েছে। পরে অভিযোগপত্র দায়েরের ক্ষেত্রেও আনুষ্ঠানিকভাবে নথিপত্র সংগ্রহ করা হয়। এখন এসব মামলাকে রাজনৈতিক বিবেচনা হিসেবে দেখা সম্ভব কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। কারণ, তাহলে কমিশনকে স্বীকার করতে হবে যে মামলাগুলো দায়ের করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। পাশাপাশি অনুসন্ধান ও তদন্ত কর্মকর্তাদেরও স্বীকার করতে হবে, তাঁরা ভুল করেছেন। ফলে দুদক যদি এসব মামলাকে রাজনৈতিক বিবেচনায় দায়ের করা বলে সিদ্ধান্ত নেয় এবং সেগুলো বাতিল করে, তাহলে দুদকের গ্রহণযোগ্যতাই প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে এই সংস্থার কর্মকর্তারা মনে করেন।
দুদকের কর্মকর্তারা আরও বলছেন, বর্তমান বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশ করা হলে দুদক কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের মামলাগুলো একই পাল্লায় ফেলা না হলে প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যত্ নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হবে।
দুদককে সচল করার উদ্যোগ: হাসান মশহুদ চৌধূরীর পদত্যাগের কিছু আগে থেকেই দুদকের কাজে মন্থরতা আসে। এর মূল কারণ, সরকার দুদকের কর্মকাণ্ড কীভাবে দেখবে তা পরিষ্কার ছিল না। তা ছাড়া জাতীয় সংসদে দুদক পুনর্গঠনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং সংসদের ভেতরে-বাইরে দুদকের কর্মকাণ্ডের ব্যপারে রাজনীতিকদের সমালোচনা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের মানসিকতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে গোলাম রহমান যোগ দেওয়ার পর সেই অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা মনে করেন, সরকার দুদককে সচল দেখতে চায়। চেয়ারম্যানও কর্মীদের সভায় এমনই বক্তব্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমিশনে যোগ দিয়ে গোলাম রহমান এর প্রশাসন, অনুসন্ধান, তদন্ত, মামলা পরিচালনা প্রভৃতি ক্ষেত্রে শক্ত অবস্থান নিতে কাজ করেছেন। এরই মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশালের বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালকেরাসহ কয়েকজন উপপরিচালককে বদলি করা হয়েছে। এর আগে এপ্রিলে অবশ্য দুদকের ৪৭ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
দুদকের দায়ের করা পাঁচ শ মামলা হাইকোর্টে স্থগিত অবস্থায় আছে। ওই সব স্থগিতাদেশ আইনগতভাবে বাতিল করে মামলাগুলো সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন ৬৮৮টি মামলা যথাযথভাবে এগিয়ে নেওয়ারও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান প্রথম আলোকে বলেন, স্থগিত মামলাগুলো সচল করার ব্যাপারে দু-এক সপ্তাহের মধ্যে যাতে কাজ শুরু করা হয়, সে বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ জন্য কমিশনের আইন বিভাগ আইনজ্ঞদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, ২০০৪ সালে কমিশন গঠিত হওয়ার আগে নয় হাজার অভিযোগের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। সেসব অভিযোগ নিয়েও শিগগিরই কাজ শুরু করা হচ্ছে। গোলাম রহমান গত ২৪ জুন দুদকে চেয়ারম্যান পদে যোগ দেন।
দুদকের কর্মকাণ্ড এগিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, ফাঁদ (হাতেনাতে ধরা ঘুষসংক্রান্ত মামলা) মামলার পরিমাণ সারা দেশে বাড়িয়ে দেওয়া হবে। সংবাদপত্রে প্রকাশিত দুর্নীতিসংক্রান্ত সংবাদ বিবেচনায় আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সব সংবাদ হয়তো বিবেচনায় আনা যাবে না, কিন্তু কিছু কিছু সংবাদ বিবেচনায় নেওয়া হবে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সেতু-কালভার্ট নির্মাণ এবং এগুলোর সংযোগ সড়ক নির্মাণ না করায় যে দুর্নীতি হয়েছে, তা অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নিয়ে যে দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তা নিয়েও বিশেষ অনুসন্ধানকারী দল গঠন করা হবে।
No comments