আবারও মোদিকে আকাশসীমা ব্যবহার করতে দিল না পাকিস্তান, আইসিএও’তে নালিশ
পাকিস্তানের
আকাশসীমা ব্যবহারে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বহনকারী বিমানকে
আবারও অনুমতি দেয়নি পাকিস্তান। এতে ক্ষিপ্ত হয়েছে ভারত। ফলে তারা বিষয়টি
নিয়ে নালিশ জানিয়েছে বৈশ্বিক বেসামরিক বিমান চলাচল বিষয়ক সংগঠন
ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশনের (আইসিএও) কাছে। এ খবর দিয়েছে
ভারতের অনলাইন জি নিউজ। এতে বলা হয়, আজ সোমবার থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র মোদির সৌদি আরবে যাওয়ার কথা। এ জন্য তাকে বহনকারী বিমানকে
পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি চায় ভারত। কিন্তু পাকিস্তান সেই
আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে রোববার। এর ফলে ক্ষিপ্ত ভারত আইসিএও’তে যাওয়ার
সিদ্ধান্ত নেয়।
ভারত সরকারের একটি সূত্র বলেছেন, আবারও ভিভিআইপি স্পেশাল ফ্লাইটকে আকাশসীমা ব্যবহারে ক্লিয়ারেন্স দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার। তাদের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমরা নিন্দা জানাচ্ছি। ভিভিআইপি বহনকারী স্পেশাল ফ্লাইটের জন্য আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেয়া একটি নিয়মিত রুটিন বিষয়। এক্ষেত্রে আইসিএওর গাইডলাইন রয়েছে। তাই ভারত এমন ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রাখবে। অন্যদিকে আমরা এ বিষয়টি আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল বিষয়ক ওই সংস্থায় নিয়ে গিয়েছি। আইসিএও’র সনদ অনুযায়ী, শুধু যুদ্ধ বাদে যেকোনো পরিস্থিতিতে এমন ফ্লাইটের জন্য যেকোনো দেশ তার আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি দিতে বাধ্য। ফলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বড় অংকের জরিমানা করা হতে পারে।
আগস্টের পর এটাই দ্বিতীয়বার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিজেদের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলো পাকিস্তান। প্রথমবার সেপ্টেম্বরে নরেন্দ্র মোদি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক যান। তখন একবার পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিল ভারত। কিন্তু পাকিস্তান সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। তাই ভারত সরকারের সূত্রগুলো বলছেন, পাকিস্তানের উচিত আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে চলা। তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা উচিত। একতরফা তারা যে ভুল ধারণা পোষণ করতে তা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত।
এর আগে সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে ইউরোপিয় ইউনিয়নের তিনটি দেশ সফরে যান ভারতের প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দ। তখনও পাকিস্তান তাকে বহনকারী বিমানকে আকাশসীমা ব্যবহারে অনুমতি দেয় নি। ২৬ শে ফেব্রুয়ারি বালাকোটে ভারতের সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানের পর ২৭ শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান তার আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়। এই অবস্থা চার মাস ধরে চলছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আগস্টে কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নেয়ার ঘটনা। নরেন্দ্র মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তে পাকিস্তানে তীব্র ক্ষোভ রয়েছে।
ভারত সরকারের একটি সূত্র বলেছেন, আবারও ভিভিআইপি স্পেশাল ফ্লাইটকে আকাশসীমা ব্যবহারে ক্লিয়ারেন্স দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার। তাদের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমরা নিন্দা জানাচ্ছি। ভিভিআইপি বহনকারী স্পেশাল ফ্লাইটের জন্য আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেয়া একটি নিয়মিত রুটিন বিষয়। এক্ষেত্রে আইসিএওর গাইডলাইন রয়েছে। তাই ভারত এমন ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রাখবে। অন্যদিকে আমরা এ বিষয়টি আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল বিষয়ক ওই সংস্থায় নিয়ে গিয়েছি। আইসিএও’র সনদ অনুযায়ী, শুধু যুদ্ধ বাদে যেকোনো পরিস্থিতিতে এমন ফ্লাইটের জন্য যেকোনো দেশ তার আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি দিতে বাধ্য। ফলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বড় অংকের জরিমানা করা হতে পারে।
আগস্টের পর এটাই দ্বিতীয়বার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিজেদের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলো পাকিস্তান। প্রথমবার সেপ্টেম্বরে নরেন্দ্র মোদি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক যান। তখন একবার পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিল ভারত। কিন্তু পাকিস্তান সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। তাই ভারত সরকারের সূত্রগুলো বলছেন, পাকিস্তানের উচিত আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে চলা। তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা উচিত। একতরফা তারা যে ভুল ধারণা পোষণ করতে তা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত।
এর আগে সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে ইউরোপিয় ইউনিয়নের তিনটি দেশ সফরে যান ভারতের প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দ। তখনও পাকিস্তান তাকে বহনকারী বিমানকে আকাশসীমা ব্যবহারে অনুমতি দেয় নি। ২৬ শে ফেব্রুয়ারি বালাকোটে ভারতের সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানের পর ২৭ শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান তার আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়। এই অবস্থা চার মাস ধরে চলছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আগস্টে কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নেয়ার ঘটনা। নরেন্দ্র মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তে পাকিস্তানে তীব্র ক্ষোভ রয়েছে।
No comments