ইউটেরাস সমস্যার লক্ষণ কী?
নারীস্বাস্থ্যের
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ওভারি এবং ইউটেরাসের ব্যাপারে অনেকেই উদাসীন। অথচ
যারাই যন্ত্রণাদায়ক পিরিয়ড, পিঠের নিচের অংশে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা,
কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটভার ইত্যাদিতে ভুগছেন তারা জানেন এগুলো ইউটেরাসের সমস্যার
লক্ষণ। তবে সচেতন হলে এবং খেয়াল রাখলে এর কষ্ট থেকে বাঁচার রাস্তা খুঁজে
পাওয়া খুব একটা কঠিনও নয়।
গাইনিকলজিস্টদের মতে, স্ক্রিনিং পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা মেয়েদের জন্য ভীষণ জরুরি। এতে করে অসুখ হওয়ার আগেই ধরে ফেলা যে, কোথায় কোথায় সমস্যার সম্ভাবনা রয়েছে।
কিন্তু সবার জন্য এই পদ্ধতি এক নয়। বয়স অনুযায়ী তার বেশ কিছু ভাগ রয়েছে। যাদের কম বয়স তাদের হরমোন ইমব্যালান্স খুব বেশি হয়। যার ফলে ব্রণ, অনিয়মিত পিরিয়ড, ওজন বেড়ে যাওয়া, চুল পড়া বা অতিরিক্ত হেয়ার গ্রোথ এই সব দেখা যায়। আবার ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলেও হরমোনাল ইমব্যালান্স হতে পারে। সে সব ক্ষেত্রে অল্প ওষুধেও কাজ হয়। তবে কাউন্সেলিং এ ক্ষেত্রে বেশি কার্যকরি।
হরমোনাল ইমব্যালান্সের কারণে অনিয়মিত পিরিয়ডস হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ব্লিডিং কম হলে ততটাও ভয়ের নয়। তবে দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত ব্লিডিং হলে অ্যানিমিয়া হয়ে যেতে পারে।
তখন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় বলেই মনে করেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা।
এখনকার বাচ্চারা জাঙ্কফুড অনেক বেশি খেয়ে থাকে। তাই আগে থেকেই সতর্ক হয়ে খাদ্যতালিকা থেকে জাঙ্ক ফুডের পরিমান কমিয়ে ফেলুন।
এছাড়া ইউটেরাসে কোনো সমস্যা রয়েছে কি না, সেটা জানার জন্য প্যাপ স্মিয়ার অব সার্ভিক্স বা প্যাপ স্মিয়ার টেস্টের উপরে গুরুত্ব দেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞেরা।
বয়স কিছুটা বেড়ে গেলে বছরে অন্তত এক বার এই টেস্ট করানো উচিত। প্রি-ক্যান্সার সেলগুলোকে খুঁজে বের করার জন্যই এই টেস্ট। প্রি-ক্যান্সার সেল বা কোষ দশ বছর ধরা না পড়লে তবেই ক্যান্সার হয়। ফলে যতটা সম্ভব গুরুত্ব দিয়েই এটা করা ভাল।
তবে ইউটেরাসে ক্যান্সার এবং ওভারিতে ক্যান্সারের মধ্যে কিন্তু পার্থক্য আছে বলে জানান চিকিৎসকরা। ইউটেরাসের ক্যান্সারে ব্লিডিং নিয়ে সমস্যা হয়। কিন্তু প্রাথমিক স্তরে ওভারিয়ান ক্যান্সারের কোনো উপসর্গ বোঝা যায় না। তাই ৪৫-৫০ বছরের নারীদের আলট্রা সাউন্ড করে দেখা উচিত ওভারি এবং ইউটেরাস ঠিক আছে কি না।
গাইনিকলজিস্টদের মতে, স্ক্রিনিং পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা মেয়েদের জন্য ভীষণ জরুরি। এতে করে অসুখ হওয়ার আগেই ধরে ফেলা যে, কোথায় কোথায় সমস্যার সম্ভাবনা রয়েছে।
কিন্তু সবার জন্য এই পদ্ধতি এক নয়। বয়স অনুযায়ী তার বেশ কিছু ভাগ রয়েছে। যাদের কম বয়স তাদের হরমোন ইমব্যালান্স খুব বেশি হয়। যার ফলে ব্রণ, অনিয়মিত পিরিয়ড, ওজন বেড়ে যাওয়া, চুল পড়া বা অতিরিক্ত হেয়ার গ্রোথ এই সব দেখা যায়। আবার ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলেও হরমোনাল ইমব্যালান্স হতে পারে। সে সব ক্ষেত্রে অল্প ওষুধেও কাজ হয়। তবে কাউন্সেলিং এ ক্ষেত্রে বেশি কার্যকরি।
হরমোনাল ইমব্যালান্সের কারণে অনিয়মিত পিরিয়ডস হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ব্লিডিং কম হলে ততটাও ভয়ের নয়। তবে দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত ব্লিডিং হলে অ্যানিমিয়া হয়ে যেতে পারে।
তখন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় বলেই মনে করেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা।
এখনকার বাচ্চারা জাঙ্কফুড অনেক বেশি খেয়ে থাকে। তাই আগে থেকেই সতর্ক হয়ে খাদ্যতালিকা থেকে জাঙ্ক ফুডের পরিমান কমিয়ে ফেলুন।
এছাড়া ইউটেরাসে কোনো সমস্যা রয়েছে কি না, সেটা জানার জন্য প্যাপ স্মিয়ার অব সার্ভিক্স বা প্যাপ স্মিয়ার টেস্টের উপরে গুরুত্ব দেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞেরা।
বয়স কিছুটা বেড়ে গেলে বছরে অন্তত এক বার এই টেস্ট করানো উচিত। প্রি-ক্যান্সার সেলগুলোকে খুঁজে বের করার জন্যই এই টেস্ট। প্রি-ক্যান্সার সেল বা কোষ দশ বছর ধরা না পড়লে তবেই ক্যান্সার হয়। ফলে যতটা সম্ভব গুরুত্ব দিয়েই এটা করা ভাল।
তবে ইউটেরাসে ক্যান্সার এবং ওভারিতে ক্যান্সারের মধ্যে কিন্তু পার্থক্য আছে বলে জানান চিকিৎসকরা। ইউটেরাসের ক্যান্সারে ব্লিডিং নিয়ে সমস্যা হয়। কিন্তু প্রাথমিক স্তরে ওভারিয়ান ক্যান্সারের কোনো উপসর্গ বোঝা যায় না। তাই ৪৫-৫০ বছরের নারীদের আলট্রা সাউন্ড করে দেখা উচিত ওভারি এবং ইউটেরাস ঠিক আছে কি না।
No comments