এখনও মিয়ানমারে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের by জন জাও
মুসলিম
রোহিঙ্গাদের হত্যা ও তাদের সাথে যে আচরণ করা হয়েছে, সেটি তদন্তের জন্য
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া সফর করছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক একজন
বিশেষজ্ঞ। কিন্তু যে দেশ থেকে রোহিঙ্গারা এসেছে, সেই মিয়ানমারে এখনও তাকে
ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেখে ইয়াঙ্গি লি’র উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মিয়ানমার। তিনি দেশটিতে নিযুক্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত।
দূতের উপর মিয়ানমার যখন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তখন সাত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে আগে থেকে অবস্থানরত হাজার হাজার রোহিঙ্গাদের সাথে যুক্ত হয়েছে। এদের কেউ কেউ এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে চলে গেছে এবং কিছু পশ্চিমা উন্নত দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে।
গত ৫ জুলাই এক বিবৃতিতে লি বলেন যে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ তাকে সে দেশে প্রবেশের অনুমতি না দিলেও তিনি সেখানকার সরকারের সাথে যোগাযোগ করার এবং মানবাধিকার বিষয়ে সহায়তা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।
৮-১৮ জুলাই তিনি থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া সফর করবেন এবং সেখানে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলবেন, যারা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং উগ্র বৌদ্ধদের নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
ফর্টিফাই রাইটসের নির্বাহী পরিচালক ম্যাথিউ স্মিথ বলেছেন, জাতিসংঘ ও অন্যান্য অধিকার সংগঠনের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় মিয়ানমার অন্যান্য একনায়ক সরকার ও যুদ্ধাপরাধীদের পর্যায়ে নেমে গেছে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক প্রসিকিউটর – যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ নিয়ে কাজ করেন, তাদের কাছে একটা একটা বার্তা দিচ্ছে যে, মিয়ানমার সরকার ‘সত্যকে চাপা দেয়ার জন্য অশুভ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে’।
স্মিথ বলেন, “দেশের ভেতরে সরকার জনগণকে বোঝাতে চায় যে, বিশেষ দূত পক্ষপাতদুষ্ট এবং অবিশ্বাসযোগ্য। এবং জনগণের আস্থায় রাখা ও রাজনৈতিক ক্ষমতা ধরে রাখার কৌশলের এটা একটা অংশ তাদের”।
তিনি বলেন, এককালের গণতন্ত্রের প্রতীক বর্তমান সরকারের নেতা অং সান সু কি এ ব্যাপারে আগের সামরিক শাসকদের মতোই আচরণ করছেন।
মিয়ানমারের বাণিজ্যিক কেন্দ্র ইয়াঙ্গুন-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক গ্রুপ তামপাদিপা’র সাথে কাজ করেন খিন জাউ উইন। তিনি বলেন, সু কির সরকার জাতিসংঘের সাথে আচরণের ক্ষেত্রে সাবেক সেনা সরকারের কৌশল আর নীতিকেই অনুসরণ করছে।
অক্টোবর মাসে লি নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে তার রিপোর্ট উপস্থাপন করবেন। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া সফর থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার বিষয়টিও সেখানে থাকবে। সেই সাথে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ থাকবে ওই প্রতিবেদনে।
২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেখে ইয়াঙ্গি লি’র উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মিয়ানমার। তিনি দেশটিতে নিযুক্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত।
দূতের উপর মিয়ানমার যখন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তখন সাত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে আগে থেকে অবস্থানরত হাজার হাজার রোহিঙ্গাদের সাথে যুক্ত হয়েছে। এদের কেউ কেউ এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে চলে গেছে এবং কিছু পশ্চিমা উন্নত দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে।
গত ৫ জুলাই এক বিবৃতিতে লি বলেন যে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ তাকে সে দেশে প্রবেশের অনুমতি না দিলেও তিনি সেখানকার সরকারের সাথে যোগাযোগ করার এবং মানবাধিকার বিষয়ে সহায়তা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।
৮-১৮ জুলাই তিনি থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া সফর করবেন এবং সেখানে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলবেন, যারা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং উগ্র বৌদ্ধদের নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
ফর্টিফাই রাইটসের নির্বাহী পরিচালক ম্যাথিউ স্মিথ বলেছেন, জাতিসংঘ ও অন্যান্য অধিকার সংগঠনের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় মিয়ানমার অন্যান্য একনায়ক সরকার ও যুদ্ধাপরাধীদের পর্যায়ে নেমে গেছে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক প্রসিকিউটর – যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ নিয়ে কাজ করেন, তাদের কাছে একটা একটা বার্তা দিচ্ছে যে, মিয়ানমার সরকার ‘সত্যকে চাপা দেয়ার জন্য অশুভ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে’।
স্মিথ বলেন, “দেশের ভেতরে সরকার জনগণকে বোঝাতে চায় যে, বিশেষ দূত পক্ষপাতদুষ্ট এবং অবিশ্বাসযোগ্য। এবং জনগণের আস্থায় রাখা ও রাজনৈতিক ক্ষমতা ধরে রাখার কৌশলের এটা একটা অংশ তাদের”।
তিনি বলেন, এককালের গণতন্ত্রের প্রতীক বর্তমান সরকারের নেতা অং সান সু কি এ ব্যাপারে আগের সামরিক শাসকদের মতোই আচরণ করছেন।
মিয়ানমারের বাণিজ্যিক কেন্দ্র ইয়াঙ্গুন-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক গ্রুপ তামপাদিপা’র সাথে কাজ করেন খিন জাউ উইন। তিনি বলেন, সু কির সরকার জাতিসংঘের সাথে আচরণের ক্ষেত্রে সাবেক সেনা সরকারের কৌশল আর নীতিকেই অনুসরণ করছে।
অক্টোবর মাসে লি নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে তার রিপোর্ট উপস্থাপন করবেন। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া সফর থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার বিষয়টিও সেখানে থাকবে। সেই সাথে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ থাকবে ওই প্রতিবেদনে।
No comments