বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কই প্রিন্সেস হায়ার পালিয়ে যাওয়ার কারণ?
দুবাইয়ের
শাসক শেখ মুহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাখতুমের স্ত্রী প্রিন্সেস হায়ার পালিয়ে
যাওয়া এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। হাই প্রোফাইল এই ঘটনা এখন
পশ্চিমা মিডিয়ায় আলোড়ন ফেলেছে। এমনতেই মধ্যপ্রাচ্যের রাজপরিবারে অন্দরমহল
হামেশাই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে পশ্চিমা মিডিয়ায়।
হঠাৎ ছেলে-মেয়ে নিয়ে দুবাই রাজপরিবারের প্রিন্সেসের হুট করে চলে যাওয়া সেই আগুণেই ঘি ঢেলেছে। আগে বলা হচ্ছিল, বিন রাশিদের কন্যা তথা তার সৎ মেয়ে প্রিন্সেস লতিফা সম্পর্কে গোপন তথ্য জেনে গিয়ে ছিলেন প্রিন্সেস হায়া। তাই তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন।
কিন্তু এখন আবার দুবাইয়ের রাজপরিবারের একটি সূত্র বলছে, হায়ার সঙ্গে তারই এক দেহরক্ষীর ঘনিষ্ঠতা বেড়ে গিয়েছিল এবং তাদের মধ্যে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে উঠে ছিল। এই বিষয়ে বিন রাশিদ টের পেয়ে যাওয়ায়, জীবন সংশয়ে ভুগতে শুরু করে ছিলেন হায়া। কয়েক মাস ধরেই তাই তিনি পালাবার প্রস্তুতি শুরু কর ছিলেন। সূত্রের দাবি, হায়ার ওই দেহরক্ষী একসময় ব্রিটেনের সেনাবাহিনীতে ছিলেন। তার সঙ্গে নতুনভাবে জীবন শুরু করার জন্য ৩১ মিলিয়ন পাউন্ড অর্থ সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন।
প্রথমে জার্মানিতে আশ্রয় নিলেও বর্তমানে ব্রিটেনের কেনসিংটন প্রাসাদের কাছে নিজের বাড়িতে রয়েছেন হায়া। তিনি ব্রিটেনের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। যে বাড়িতে তিনি রয়েছেন, সেটির মূল্য ৮৫ মিলিয়ন পাউন্ড। বাংলাদেশী মুদ্রায় তা হলো প্রায় ৮৯৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। জানা গেছে, তিনি ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। জর্ডানের বর্তমান বাদশাহ আবদুল্লাহ সৎ বোন তিনি। ব্রিটিশ রাজপরিবারে সঙ্গে তার সুসম্পর্ক রয়েছে।
এদিকে প্রিন্সেস হায়ার বিরুদ্ধে লন্ডনের আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন সুলতান বিন রাশিদ। চলতি মাসের শেষ দিকে মামলাটির শুনানি হবে। ব্রিটেনের রয়েল কোর্ট বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আগামী ৩০ ও ৩১ জুলাই মামলার শুনানি হবে। এদিন বিন রাশিদ উপস্থিত থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। লন্ডনের প্রখ্যাত আইনি পরামর্শ প্রতিষ্ঠান লেডি হেলেন ওয়ার্ড অব স্টুয়ার্টস তার পক্ষে আদালতে লড়বে। ইতিমধ্যে প্রিন্সেস হায়াও, বিন রাশিদের কাছে বিবাহ বিচ্ছেদের নোটিশ পাঠিয়েছেন।২০০৪ সালে বিন রাশিদের সঙ্গে প্রিন্সেস হায়ার বিয়ে হয়। তিনি ৬৯ বছর বয়সী ধনকুবেরের ষষ্ঠতম স্ত্রী।
হঠাৎ ছেলে-মেয়ে নিয়ে দুবাই রাজপরিবারের প্রিন্সেসের হুট করে চলে যাওয়া সেই আগুণেই ঘি ঢেলেছে। আগে বলা হচ্ছিল, বিন রাশিদের কন্যা তথা তার সৎ মেয়ে প্রিন্সেস লতিফা সম্পর্কে গোপন তথ্য জেনে গিয়ে ছিলেন প্রিন্সেস হায়া। তাই তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন।
কিন্তু এখন আবার দুবাইয়ের রাজপরিবারের একটি সূত্র বলছে, হায়ার সঙ্গে তারই এক দেহরক্ষীর ঘনিষ্ঠতা বেড়ে গিয়েছিল এবং তাদের মধ্যে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে উঠে ছিল। এই বিষয়ে বিন রাশিদ টের পেয়ে যাওয়ায়, জীবন সংশয়ে ভুগতে শুরু করে ছিলেন হায়া। কয়েক মাস ধরেই তাই তিনি পালাবার প্রস্তুতি শুরু কর ছিলেন। সূত্রের দাবি, হায়ার ওই দেহরক্ষী একসময় ব্রিটেনের সেনাবাহিনীতে ছিলেন। তার সঙ্গে নতুনভাবে জীবন শুরু করার জন্য ৩১ মিলিয়ন পাউন্ড অর্থ সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন।
প্রথমে জার্মানিতে আশ্রয় নিলেও বর্তমানে ব্রিটেনের কেনসিংটন প্রাসাদের কাছে নিজের বাড়িতে রয়েছেন হায়া। তিনি ব্রিটেনের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। যে বাড়িতে তিনি রয়েছেন, সেটির মূল্য ৮৫ মিলিয়ন পাউন্ড। বাংলাদেশী মুদ্রায় তা হলো প্রায় ৮৯৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। জানা গেছে, তিনি ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। জর্ডানের বর্তমান বাদশাহ আবদুল্লাহ সৎ বোন তিনি। ব্রিটিশ রাজপরিবারে সঙ্গে তার সুসম্পর্ক রয়েছে।
এদিকে প্রিন্সেস হায়ার বিরুদ্ধে লন্ডনের আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন সুলতান বিন রাশিদ। চলতি মাসের শেষ দিকে মামলাটির শুনানি হবে। ব্রিটেনের রয়েল কোর্ট বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আগামী ৩০ ও ৩১ জুলাই মামলার শুনানি হবে। এদিন বিন রাশিদ উপস্থিত থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। লন্ডনের প্রখ্যাত আইনি পরামর্শ প্রতিষ্ঠান লেডি হেলেন ওয়ার্ড অব স্টুয়ার্টস তার পক্ষে আদালতে লড়বে। ইতিমধ্যে প্রিন্সেস হায়াও, বিন রাশিদের কাছে বিবাহ বিচ্ছেদের নোটিশ পাঠিয়েছেন।২০০৪ সালে বিন রাশিদের সঙ্গে প্রিন্সেস হায়ার বিয়ে হয়। তিনি ৬৯ বছর বয়সী ধনকুবেরের ষষ্ঠতম স্ত্রী।
দেহরক্ষীর সাথে ঘনিষ্ঠতা! কেন পালালেন প্রিন্সেস হায়া! |
সূত্র : কলাম
No comments