১০ হাজার কোটির ক্লাবে বেজোসের সাথে বিল গেটস : যেভাবে বাড়ছে তাদের সম্পদ
বিশ্বের
প্রায় ২ হাজার ৮০০ জন বিলিয়নিয়ারের সম্পদের হিসেব নজর রাখে ব্লুমবার্গ।
তাদের মধ্যে ১৪৫ জনের সম্পদ ন্যূনতম ১ হাজার কোটি ডলার। এবার ১০ হাজার কোটি
ডলারের ক্লাবে জেফ বেজোসের সঙ্গী হলেন বিল গেটস। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার
সূচকে দেখা গেছে, একসময় বিশ্বের শীর্ষ ধনী মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা গেটস
১০ হাজার কোটি ডলারের সীমা অতিক্রম করেছেন। ১০ হাজারি ক্লাবে শীর্ষে
রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা বেজোস।
গেটসের সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি ডলার। ডটকম বুমের পর এই রকম উচ্চতায় পৌঁছায়নি গেটসের সম্পদ। অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা বেজোসের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৬০ কোটি ডলারে। চলতি বছরেই বেজোসের সম্পদে যোগ হয়েছে আরো ২ হাজার ৭০ কোটি ডলার, যেখানে গেটসের যোগ হয়েছে ৯৫০ কোটি ডলার।
দুই শীর্ষ ধনীর সম্পদের এই পরিমাণ আমেরিকায় স্পষ্ট করে তুলছে ধনী-গরিবের সম্পদের আকাশচুম্বী ব্যবধান। অবশ্য বিশ্বের অন্যান্য দেশেও এই প্রবণতা দেখা গিয়েছে। ফ্রান্সের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বার্নার্ড আর্নোর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৬২০ কোটি ডলারে, যা দেশটির মোট অর্থনীতির প্রায় ৩ শতাংশ। স্পেনের শীর্ষ ধনী আমানসিও ওর্তেগার সম্পদ দেশটির জিডিপির ৫ শতাংশ। জর্জিয়ার বিদজিনা ইভানিশভিলির সম্পদের পরিমাণ দেশটির মোট জিডিপির এক-তৃতীয়াংশ।
গেটস ও বেজোসের বিশাল সম্পদ বেশি দিন স্থায়ী হবে না। গেটস তার সম্পদের মধ্যে ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনকে দান করে দিয়েছেন। তিনি তাঁর মোট সম্পদের অর্ধেকই দান করে দিয়ে যেতে চান। বেজোস হয়তো এই পথে যাচ্ছেন না। কিন্তু অন্য কারণে তাঁকেও প্রচুর অর্থ হারাতে হচ্ছে। স্ত্রী ম্যাকেঞ্জির সঙ্গে বিচ্ছেদ মামলা নিষ্পত্তিতে বড় অঙ্কের সম্পদ হারাতে চলেছেন বেজোস।
সম্পদের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ ধনীর র্যাঙ্কিং করেছে ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স। চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি সম্পদ হারিয়েছেন টেসলার প্রধান কর্তা ইলোন মাস্ক। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার সূচকে শীর্ষ ১০ জনের ছয়জনই প্রযুক্তি দুনিয়ার। বেজোস ও গেটসের সঙ্গে শীর্ষ দশের অন্য চারজন হলেন ফেসবুকের প্রধান কর্তা মার্ক জুকেরবার্গ (ষষ্ঠ), গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেইজ (সপ্তম), ওরাকলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি অ্যালিসন (অষ্টম) ও গুগলের অন্য সহপ্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন (দশম)।
গেটসের সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি ডলার। ডটকম বুমের পর এই রকম উচ্চতায় পৌঁছায়নি গেটসের সম্পদ। অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা বেজোসের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৬০ কোটি ডলারে। চলতি বছরেই বেজোসের সম্পদে যোগ হয়েছে আরো ২ হাজার ৭০ কোটি ডলার, যেখানে গেটসের যোগ হয়েছে ৯৫০ কোটি ডলার।
দুই শীর্ষ ধনীর সম্পদের এই পরিমাণ আমেরিকায় স্পষ্ট করে তুলছে ধনী-গরিবের সম্পদের আকাশচুম্বী ব্যবধান। অবশ্য বিশ্বের অন্যান্য দেশেও এই প্রবণতা দেখা গিয়েছে। ফ্রান্সের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বার্নার্ড আর্নোর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৬২০ কোটি ডলারে, যা দেশটির মোট অর্থনীতির প্রায় ৩ শতাংশ। স্পেনের শীর্ষ ধনী আমানসিও ওর্তেগার সম্পদ দেশটির জিডিপির ৫ শতাংশ। জর্জিয়ার বিদজিনা ইভানিশভিলির সম্পদের পরিমাণ দেশটির মোট জিডিপির এক-তৃতীয়াংশ।
গেটস ও বেজোসের বিশাল সম্পদ বেশি দিন স্থায়ী হবে না। গেটস তার সম্পদের মধ্যে ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনকে দান করে দিয়েছেন। তিনি তাঁর মোট সম্পদের অর্ধেকই দান করে দিয়ে যেতে চান। বেজোস হয়তো এই পথে যাচ্ছেন না। কিন্তু অন্য কারণে তাঁকেও প্রচুর অর্থ হারাতে হচ্ছে। স্ত্রী ম্যাকেঞ্জির সঙ্গে বিচ্ছেদ মামলা নিষ্পত্তিতে বড় অঙ্কের সম্পদ হারাতে চলেছেন বেজোস।
সম্পদের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ ধনীর র্যাঙ্কিং করেছে ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স। চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি সম্পদ হারিয়েছেন টেসলার প্রধান কর্তা ইলোন মাস্ক। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার সূচকে শীর্ষ ১০ জনের ছয়জনই প্রযুক্তি দুনিয়ার। বেজোস ও গেটসের সঙ্গে শীর্ষ দশের অন্য চারজন হলেন ফেসবুকের প্রধান কর্তা মার্ক জুকেরবার্গ (ষষ্ঠ), গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেইজ (সপ্তম), ওরাকলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি অ্যালিসন (অষ্টম) ও গুগলের অন্য সহপ্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন (দশম)।
No comments