রেকর্ড গড়তে টানা পাঁচদিন কমোডে বসে থাকলেন তিনি
কালের কণ্ঠ অনলাইন- ১৪ জুলাই, ২০১৯:
বিশ্বরেকর্ড
গড়ার জন্য অনেকেই অনেক রকম কাজ করেন। বেলজিয়ামের জিম্মি ডে ফ্রেন্নে নামের
এক ব্যক্তির কথা শুনলে অবাক হবেন, ৪৮ বছর বয়সী এই ব্যক্তি হাসিমুখে
বাথরুমের কমোডে বসে কাটিয়ে দিলেন টানা পাঁচদিন।
জানা গেছে, বাস চালক জিম্মি নিজেই চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন, টানা একশ ৬৫ ঘণ্টা কমোডে বসে থাকবেন। তবে পাঁচদিন পর নিজেই ক্ষান্ত হন।
স্থানীয় এক টেলিভিশন চ্যানেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জিম্মি জানান, নিজেকে নিয়ে মজা করার সবচেয়ে ভালো উপায় এটা। সবাই জানার পর মজা করছে আমাকে নিয়ে। আগামিতে ঠিক এভাবেই আমিও সবাইকে নিয়ে মজা করব।
অবশ্য বসে থাকার সময় তার বন্ধু ও পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে কথা বলেছেন। এছাড়া, ফ্রেন্নেকে প্রতি ঘণ্টায় পাঁচ মিনিটের জন্য ঘুমানোর অনুমতিও দেয়া হয়।
তাছাড়া টয়লেটে বসে সেখানে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে পারতেন না। সেখানে নিকাশি নালার ব্যবস্থা ছিল না। সে কারণে টয়লেট পেলে উঠতে পারতেন তিনি।
জিম্মি বলেন, একটা সময়ের পর খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়ি। ব্যাথা করত পা। তার পরেও রেকর্ড গড়ব বলে সব চ্যালেঞ্জ মেনে নিয়েছি।
টয়লেটে দীর্ঘক্ষণ বসে থেকে এর আগে কেউ রেকর্ড গড়েননি। সেদিক থেকে জিম্মি অন্যতম। তবে এর আগে নাকি এক ব্যক্তি একশ ঘণ্টা টয়লেটে বসে থাকার চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি চ্যালেঞ্জ শেষ করতে পারেননি। জিম্মি সব নিয়ম ঠিক মতো মানছেন কিনা সেটা দেখতে বারেবারে এসেছেন গিনেস বুকের কর্মকর্তা এবং সদস্যরা।
দে ফ্রেনেন বলেন, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বুকে নাম লেখানোর প্রচেষ্টার বিষয়ে সচেতন ছিলাম এবং স্থানীয় কর্মকর্তা ও সাক্ষীরা এটি যাচাইয়ের জন্য চেক তৈরি করছিলেন।
জানা গেছে, বাস চালক জিম্মি নিজেই চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন, টানা একশ ৬৫ ঘণ্টা কমোডে বসে থাকবেন। তবে পাঁচদিন পর নিজেই ক্ষান্ত হন।
স্থানীয় এক টেলিভিশন চ্যানেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জিম্মি জানান, নিজেকে নিয়ে মজা করার সবচেয়ে ভালো উপায় এটা। সবাই জানার পর মজা করছে আমাকে নিয়ে। আগামিতে ঠিক এভাবেই আমিও সবাইকে নিয়ে মজা করব।
অবশ্য বসে থাকার সময় তার বন্ধু ও পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে কথা বলেছেন। এছাড়া, ফ্রেন্নেকে প্রতি ঘণ্টায় পাঁচ মিনিটের জন্য ঘুমানোর অনুমতিও দেয়া হয়।
তাছাড়া টয়লেটে বসে সেখানে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে পারতেন না। সেখানে নিকাশি নালার ব্যবস্থা ছিল না। সে কারণে টয়লেট পেলে উঠতে পারতেন তিনি।
জিম্মি বলেন, একটা সময়ের পর খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়ি। ব্যাথা করত পা। তার পরেও রেকর্ড গড়ব বলে সব চ্যালেঞ্জ মেনে নিয়েছি।
টয়লেটে দীর্ঘক্ষণ বসে থেকে এর আগে কেউ রেকর্ড গড়েননি। সেদিক থেকে জিম্মি অন্যতম। তবে এর আগে নাকি এক ব্যক্তি একশ ঘণ্টা টয়লেটে বসে থাকার চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি চ্যালেঞ্জ শেষ করতে পারেননি। জিম্মি সব নিয়ম ঠিক মতো মানছেন কিনা সেটা দেখতে বারেবারে এসেছেন গিনেস বুকের কর্মকর্তা এবং সদস্যরা।
দে ফ্রেনেন বলেন, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বুকে নাম লেখানোর প্রচেষ্টার বিষয়ে সচেতন ছিলাম এবং স্থানীয় কর্মকর্তা ও সাক্ষীরা এটি যাচাইয়ের জন্য চেক তৈরি করছিলেন।
No comments