ঢাকার মঞ্চে নতুন নাটক ‘রাত ভরে বৃষ্টি’
নতুন
থিয়েটার দল ‘আপস্টেজ’ এবার ঢাকার মঞ্চে তাদের প্রথম প্রযোজনা হিসেবে আনতে
যাচ্ছে নতুন নাটক ‘রাত ভরে বৃষ্টি’। সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম আবহে
প্রাপ্তমনস্কদের জন্য বুদ্ধদেব বসুর নিষিদ্ধ উপন্যাস ‘রাত ভরে বৃষ্টি’
অবলম্বনে নাটকটি লিখেছেন তারুণ্যদীপ্ত নাট্যনির্দেশক সাইফ সুমন।
কাল ১৯ জুলাই শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটায় রাজধানীর বেইলি রোডের বাংলাদেশ মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে ‘রাত ভরে বৃষ্টি’ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। নাটকে মণিমালা চরিত্রে অভিনয় করছেন কাজী রোকসানা রুমা, অংশু চরিত্রে প্রশান্ত হালদার এবং জয় চরিত্রে দেখা যাবে সাথী রঞ্জন দে-কে।
নাটকটি প্রসঙ্গে নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, প্রথমত, উপন্যাসের ‘ভালোবাসা জরুরি, স্বামী-স্ত্রী জরুরি, বেঁচে থাকাটা জরুরি’- এই কথাগুলো আমাকে ভীষণ আলোড়িত করেছে। দ্বিতীয়ত, এই উপন্যাসে শরীর–মনের ব্যাখ্যা আমি সমর্থন করি। এসব কারণে নাটকটি মঞ্চে আনতে আগ্রহী হয়েছি।’
বিয়ে ও সংসার নামের যৌথ প্রতিষ্ঠানের জটিল পাকচক্রে আবদ্ধ তিন নর-নারীর মনোদৈহিক টানাপোড়েনের গল্পে আবৃত হয়েছে ‘রাত ভরে বৃষ্টি’। মধ্যবিত্ত সমাজজীবনে স্বামী-স্ত্রী বা বিবাহিত নারী-পুরুষের দাম্পত্য সম্পর্কের নানা জটিলতার সঙ্গে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের সংশয় নিয়ে এগিয়ে চলে নাটকের কাহিনি।
প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত বুদ্ধদেব বসুর লেখা ‘রাত ভরে বৃষ্টি’ উপন্যাস ঘিরে মামলা করেন আমহার্স্ট স্ট্রিটের বাসিন্দা ল কলেজের জনৈক ছাত্র নীলাদ্রি গুহ। নিম্ন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট অশ্লীলতার অভিযোগে তখন নিষিদ্ধ করে উপন্যাসটি, পাণ্ডুলিপি পর্যন্ত ধ্বংস করার আদেশ দিয়েছিলেন।
মামলা এমন একপর্যায়ে চলে গিয়েছিল যে, বুদ্ধদেব বসু তাঁর ছোট মেয়ে দময়ন্তীকে চিঠিতে লিখেছিলেন, বইটা আপাতত ‘নিহত’ হবে বলেই ধরে নে। ১৯৬৯ সালে শুরু হওয়া মামলা শেষ হয় ১৯৭৩ সালে। শেষ পর্যন্ত উপন্যাসটি সম্পর্কে অশ্লীলতার অভিযোগ খারিজ হয়।
কাল ১৯ জুলাই শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটায় রাজধানীর বেইলি রোডের বাংলাদেশ মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে ‘রাত ভরে বৃষ্টি’ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। নাটকে মণিমালা চরিত্রে অভিনয় করছেন কাজী রোকসানা রুমা, অংশু চরিত্রে প্রশান্ত হালদার এবং জয় চরিত্রে দেখা যাবে সাথী রঞ্জন দে-কে।
নাটকটি প্রসঙ্গে নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, প্রথমত, উপন্যাসের ‘ভালোবাসা জরুরি, স্বামী-স্ত্রী জরুরি, বেঁচে থাকাটা জরুরি’- এই কথাগুলো আমাকে ভীষণ আলোড়িত করেছে। দ্বিতীয়ত, এই উপন্যাসে শরীর–মনের ব্যাখ্যা আমি সমর্থন করি। এসব কারণে নাটকটি মঞ্চে আনতে আগ্রহী হয়েছি।’
বিয়ে ও সংসার নামের যৌথ প্রতিষ্ঠানের জটিল পাকচক্রে আবদ্ধ তিন নর-নারীর মনোদৈহিক টানাপোড়েনের গল্পে আবৃত হয়েছে ‘রাত ভরে বৃষ্টি’। মধ্যবিত্ত সমাজজীবনে স্বামী-স্ত্রী বা বিবাহিত নারী-পুরুষের দাম্পত্য সম্পর্কের নানা জটিলতার সঙ্গে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের সংশয় নিয়ে এগিয়ে চলে নাটকের কাহিনি।
প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত বুদ্ধদেব বসুর লেখা ‘রাত ভরে বৃষ্টি’ উপন্যাস ঘিরে মামলা করেন আমহার্স্ট স্ট্রিটের বাসিন্দা ল কলেজের জনৈক ছাত্র নীলাদ্রি গুহ। নিম্ন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট অশ্লীলতার অভিযোগে তখন নিষিদ্ধ করে উপন্যাসটি, পাণ্ডুলিপি পর্যন্ত ধ্বংস করার আদেশ দিয়েছিলেন।
মামলা এমন একপর্যায়ে চলে গিয়েছিল যে, বুদ্ধদেব বসু তাঁর ছোট মেয়ে দময়ন্তীকে চিঠিতে লিখেছিলেন, বইটা আপাতত ‘নিহত’ হবে বলেই ধরে নে। ১৯৬৯ সালে শুরু হওয়া মামলা শেষ হয় ১৯৭৩ সালে। শেষ পর্যন্ত উপন্যাসটি সম্পর্কে অশ্লীলতার অভিযোগ খারিজ হয়।
No comments