পাকিস্তানের সাথে সামরিক সম্পর্ক বজায় রাখার আহ্বান মার্কিন জেনারেলের by আনোয়ার ইকবাল
মার্কিন
সামরিক বাহিনীর ভবিষ্যৎ প্রধান বৃহস্পতিবার বলেছেন যে দুই দেশের মধ্যকার
অভিন্ন স্বার্থকে ভিত্তি করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন পাকিস্তানের সামরিক
বাহিনীর সাথে তাদের সামরিক বাহিনীর জোরালো সম্পর্ক বজায় রাখা।
জেনারেল মার্ক মিলিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পরবর্তী জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের প্রধান হিসেবে মনোনীত করেছেন। তিনি তার মনোনয়ন শুনানির সময় হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেন যে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সৈন্যের আগাম প্রত্যাহার হবে একটি কৌশলগত ভুল।
ওয়াশিংটনে শুনানিকালে সিনেট আর্মড সার্ভিসেস কমিটিকে জেনারেল মিলি বলেন, চেয়ানম্যান হিসেবে নিয়োগ নিশ্চিত হলে আমার উদ্দেশ্য হবে মার্কিন অনুরোধগুলোর প্রশ্নে ব্যবস্থা নিতে পাকিস্তানের ওপর আমাদের চাপ প্রয়োগের সময়ও যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের মধ্যকার প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বজায় রাখা।
তিনি বলেন, আমরা নিরাপত্তা সহযোগিতা স্থগিত করা ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা সংলাপের জন্য চাপ দিলেও আমাদের প্রয়োজন অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে সামরিক বাহিনী পর্যায়ে জোরালো সম্পর্ক বজায় রাখা।
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ওয়াশিংটন সফরের ১০ দিন আগে এই বিবৃতি প্রকাশিত হলো। এতে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান সম্পর্কের প্রধান উপাদানটির ওপর জোর দেয়া হয়েছে। এটি দীর্ঘ দিন ধরে ছিল ছিল দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যকার ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্বের ভিত্তি।
এক সিনেটরের আফগানিস্তানবিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে জেনারেল বলেন, আগেভাবেই প্রত্যাহার হবে একটি কৌশলগত ভুল।
বর্তমানে সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ হিসেবে কর্মরত জেনারেল মিলি আফগানিস্তান, ইরাক, সোমালিয়া, কলম্বিয়ায় কাজ করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটিক আইনপ্রণেতা কারো কোনো আপত্তি ছাড়াই তিনি নিয়োগ পেয়ে যাবেন।
আফগানিস্তানে তিনি ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্স ফোর্স জয়েন্ট কমান্ডের কমান্ডিং জেনারেল ও মার্কিন বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডিং জেনারেল।
সিনেট প্যানেল আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ইরাকের মতো স্পর্শকাতর ইস্যুতে তার কাছে লিখিত প্রশ্নপত্র পাঠায়। তিনি একটি প্রধান কৌশলগত অংশীদার হিসেবে পাকিস্তানের গুরুত্ব থাকা, আফগানিস্তানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনার জন্য ইসলামাবাদের ভূমিকা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাকিস্তানের সহাযোগিতার প্রয়োজনের আলোকে পাকিস্তানের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
কমিটি জানতে চায়, নিয়োগ নিশ্চিত হলে সামরিক বাহিনী পর্যায়ে সম্পর্ক ও আন্তর্জাতিক সামরিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের পরিভাষায় পাকিস্তানের সাথে সম্পর্কে কী পরিবর্তনের সুপারিশ করবেন আপনি।
জেনারেল মিলি আফগানিস্তানে রাজনৈতিক নিষ্পত্তি, আল কায়েদা ও আইএসআইএস-খোরাসানকে পরাজিত করা, মার্কিন বাহিনীকে লজিস্টিক্যাল প্রবেশ দেয়া ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বাড়ানোসহ মার্কিন স্বার্থ হাসিলের জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দক্ষিণ এশিয়া কৌশলে পাকিস্তানকে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করেন।
জেনারেল মার্ক মিলিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পরবর্তী জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের প্রধান হিসেবে মনোনীত করেছেন। তিনি তার মনোনয়ন শুনানির সময় হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেন যে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সৈন্যের আগাম প্রত্যাহার হবে একটি কৌশলগত ভুল।
ওয়াশিংটনে শুনানিকালে সিনেট আর্মড সার্ভিসেস কমিটিকে জেনারেল মিলি বলেন, চেয়ানম্যান হিসেবে নিয়োগ নিশ্চিত হলে আমার উদ্দেশ্য হবে মার্কিন অনুরোধগুলোর প্রশ্নে ব্যবস্থা নিতে পাকিস্তানের ওপর আমাদের চাপ প্রয়োগের সময়ও যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের মধ্যকার প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বজায় রাখা।
তিনি বলেন, আমরা নিরাপত্তা সহযোগিতা স্থগিত করা ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা সংলাপের জন্য চাপ দিলেও আমাদের প্রয়োজন অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে সামরিক বাহিনী পর্যায়ে জোরালো সম্পর্ক বজায় রাখা।
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ওয়াশিংটন সফরের ১০ দিন আগে এই বিবৃতি প্রকাশিত হলো। এতে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান সম্পর্কের প্রধান উপাদানটির ওপর জোর দেয়া হয়েছে। এটি দীর্ঘ দিন ধরে ছিল ছিল দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যকার ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্বের ভিত্তি।
এক সিনেটরের আফগানিস্তানবিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে জেনারেল বলেন, আগেভাবেই প্রত্যাহার হবে একটি কৌশলগত ভুল।
বর্তমানে সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ হিসেবে কর্মরত জেনারেল মিলি আফগানিস্তান, ইরাক, সোমালিয়া, কলম্বিয়ায় কাজ করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটিক আইনপ্রণেতা কারো কোনো আপত্তি ছাড়াই তিনি নিয়োগ পেয়ে যাবেন।
আফগানিস্তানে তিনি ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্স ফোর্স জয়েন্ট কমান্ডের কমান্ডিং জেনারেল ও মার্কিন বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডিং জেনারেল।
সিনেট প্যানেল আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ইরাকের মতো স্পর্শকাতর ইস্যুতে তার কাছে লিখিত প্রশ্নপত্র পাঠায়। তিনি একটি প্রধান কৌশলগত অংশীদার হিসেবে পাকিস্তানের গুরুত্ব থাকা, আফগানিস্তানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনার জন্য ইসলামাবাদের ভূমিকা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাকিস্তানের সহাযোগিতার প্রয়োজনের আলোকে পাকিস্তানের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
কমিটি জানতে চায়, নিয়োগ নিশ্চিত হলে সামরিক বাহিনী পর্যায়ে সম্পর্ক ও আন্তর্জাতিক সামরিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের পরিভাষায় পাকিস্তানের সাথে সম্পর্কে কী পরিবর্তনের সুপারিশ করবেন আপনি।
জেনারেল মিলি আফগানিস্তানে রাজনৈতিক নিষ্পত্তি, আল কায়েদা ও আইএসআইএস-খোরাসানকে পরাজিত করা, মার্কিন বাহিনীকে লজিস্টিক্যাল প্রবেশ দেয়া ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বাড়ানোসহ মার্কিন স্বার্থ হাসিলের জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দক্ষিণ এশিয়া কৌশলে পাকিস্তানকে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করেন।
No comments