চুক্তিতে কাজ করে দেয় দালালরা by হাফিজ মুহাম্মদ
বাংলাদেশ
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) মিরপুর কার্যালয়। রোববার দুপুর ১২টা।
প্রধান ফটকের দুই পাশে বিচ্ছিন্নভাবে দাঁড়িয়ে থাকে কিছু যুবক। কেউ
বিআরটিএ’র ফটকের ভেতরে যেতে চাইলেই সালাম দেন, কি কাজ করাবেন জানতে চান।
পাশের ফটোকপি দোকানের সামনেও একই অবস্থা। টাকার বিনিময়ে কাজ করেন তারা।
কখনও কখনও টাকা নিয়ে উদাও হয়ে যান দালালরা। দালালদের আটক করা হয় প্রায়ই।
কখনও কখনও তদবির করে দালালদের ছাড়িয়ে নেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। গতকাল বিকালেও কয়েক দালালকে আটক করেছেন নিরাপত্তাকর্মীরা।
এর মধ্যে একজন দালালকে আটক করেন আব্দুল জলিলসহ কয়েক আনসার সদস্য। তাদের অভিযোগ, ওই দালাল লোকজনের সঙ্গে প্রতারণা করছিল। দালালকে ধরে প্রধান ফটকের ভেতরে আনার আগেই ছাড়িয়ে নেন স্থানীয় এক নেতা। এই দৃশ্য ভিডিও ধারণ করতে গেলে ক্ষিপ্ত হন অন্য দালালরা। দালালদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিআরটিএ’র অফিসের নানা হয়রানি থেকে রক্ষা পেতেই তাদের সহযোগিতা নেয় মানুষ। এজন্য তারা পারিশ্রমিক নেন। তাছাড়া কাজ করাতে গেলে টাকার ভাগ দিতে হয় কয়েক ধাপে। সরকারি কর্মকর্তা, স্থানীয় নেতা সবাইকে ভাগ দেন তারা। গাড়ি, ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে শুরু বিআরটিএ’র সকল কাজই করেন তারা।
গত ৩রা ফেব্রুয়ারি বিআরটিএ’র এই অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, গেটে দাঁড়ানো মাসুদ নামের এক আনসার সদস্য। হাতে ওয়াকিটকি। কথা বলছেন বিভিন্নজনের সঙ্গে। কারো সঙ্গে কথা বলছেন কাগজপত্র হাতে নিয়ে। কখনো গেটে থেকে একটু দূরে গিয়ে আলাপ করছেন কারও সঙ্গে। মাসুদের কাছে জানতে যাওয়া হয় ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে তিনি কোনো সহযোগিতা দিতে পারবেন কি-না। তিনি ঝটপট জানালেন পারবেন। তবে খরচ লাগবে ১০ হাজার টাকা। কত সময় লাগবে জানতে চাইলে তিন মাসের কথা বলেন। তার আগে কোনোভাবে লাইসেন্স করিয়ে দিতে পারবেন কি-না জানতে চাইলে বলেন না এখন আর সেটা সম্ভব না।
একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে তিনি বলেন, ফোনে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। আমি স্যারদের ম্যানেজ করতে পারলে করে দিবো আরো কম সময়ে। শুধু মাসুদ নন সেখানে দায়িত্ব পালন করেন এমন অনেক আনসার সদস্য এমন কাজে জড়িত। তাদের ঘিরে আছে ছদ্মবেশি দালালও।
এক আনসার সদস্য গাড়ির লাইনের নিয়ন্ত্রণ করেন। হালকা যানবাহনের সিরিয়াল বিআরটিএ’র ভিতরে মান পরীক্ষাগারে ঢুকান। তবে তাকে কথা বলতে দেখা যায় গাড়ির কাগজপত্র করতে আসাদের সঙ্গেই বেশি। তিনি গাড়ির সিরিয়ালের কাজ রেখে গাড়ির কাগজপত্র হাতে নিয়ে দেখেন সমস্যা রয়েছে কিনা এবং তা কিভাবে সংশোধন দিবেন তাও বলে দেন। এভাবেই একেকজনের সঙ্গে একেকভাবে চুক্তি করেন। খদ্দের সেজে তার সঙ্গে লাইসেন্স কারানোর চুক্তি করতে চাইলে তিনি ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। বলেন, আমাকে ১০ হাজার টাকা দিলে আমি লাইসেন্স করে দিতে পারবো। তিনি ফোন নম্বর দিয়ে পরে যোগাযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে ফোন দিলে জানান, তার এক রেটই।
১০ হাজার টাকা লাগবে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য। তিনমাস সময় লাগবে। এর কমে তিনি পারবেন না। আর গাড়ির মালিকানা বদলানোর কাজও তিনি করে দিতে পারবেন তবে সে ক্ষেত্রে সব কাগজপত্র থাকতে হবে। গাড়ির পুরনো মালিককে নিয়ে আসতে হবে। সংবাদকর্মী পরিচয় দিয়ে পরে যোগাযোগ করা হলে কোনো কথা বলতে চাননি।
বিআরটিএ’র প্রধান গেটে কথা হয় আরো একজন আনসার সদস্যের সঙ্গে। এ সময় জানতে চওয়া হয় তিনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দিতে পারবেন কি-না। তিনি প্রতিবেদককে গেট থেকে একটু দূরে নিয়ে বলেন, আমাকে নয় হাজার টাকা দিলে আমি করে দিতে পারবো। তার ফোন নম্বর দিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন।
শুধু আনসার সদস্যরাই নয়। দালাল রয়েছে বিআরটিএ’র বাইরেও। তবে আগের চেয়ে তাদের সংখ্যা কমেছে। পিন্টু নামে এক দালাল বলেন, ৯ হাজার টাকা দিলে ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দিতে পারবেন তিনি। তবে আগে যেমন ১ মাসের মধ্যে করে দিতেন এখন সেটা পারবেন না। এখন তিন মাস সময় লাগবে। শুধু আনসার সদস্যরা যে লাইসেন্স করাতে টাকা-পয়সা লেনদেন করেন এমনটা নয়। যেসব গাড়ি ফিটনেস করাতে আনা হয় সেখান থেকেও টাকার লেনদেন করেন। একটি প্রাইভেট কারের চালক বলেন, ঢুকতেও আমার কাছ থেকে টাকা নিলো আবার বের হতেও। আনসারদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ওরা তো আর তেমন টাকা পায় না। কিছু চাইলে না করা যায় না। কত টাকা দিয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, আমি ৫০০ টাকা দিয়েছি।
মোটরসাইকেলের মালিকানা পরিবর্তন করতে বিআরটিএ অফিসে গিয়েছিলেন মনির। নিয়ম অনুযায়ী ২৩ টাকা ব্যাংকে জমা দিয়ে নিজের নামে ট্যাক্স টোকেন সংগ্রহ করতে হয়। প্রথমে টাকা জমা দিয়ে রশিদ নিয়ে টোকেন সংগ্রহ করতে হয়। টোকেন সংগ্রহ করতে গিয়ে ঝামেলা হওয়ায় অনেকে দালাল ধরে এ কাজটি করেন। দালাল জানায় এখন মালিকানা পরিবর্তন করতে ৫০০ টাকা লাগে। মনিরের সামনেই ব্যাংকের বুথে ৫০০ টাকা জমা দেয় ওই দালাল। পরে রশিদে দেখা যায় নির্ধারিত ২৩ টাকাই জমা হয়েছে। কথা ছিল দালালই ট্যাক্স টোকেন সংগ্রহ করে দেবে। কিন্তু কড়াকড়ির কারণে ওই টোকেন সংগ্রহ করতে পারেনি।
দালাল চক্রের তৎপরতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে বিআরটিএ’র পরিচালক (প্রশাসন) মো. ইউছুব আলী মোল্লা মানবজমিনকে বলেন, এখন দালালদের দৌরাত্ম্য অনেক কমে গেছে। তারপরও আমাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা রয়েছেন। তাদের কাছে কোনো ধরনের অভিযোগ এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়া হয়। বিআরটিএ’র নিজস্ব কর্মকর্তারা সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখেন। এটা বড় একটি প্রতিষ্ঠান, কাজও থাকে অনেক বেশি। এ কারণে অনেক অবব্যস্থাপনাও দেখা যায়। তিনি বিআরটিএ’র সেবা গ্রহণ করতে আসা সাধারণ মানুষদের সরাসরি সেবা গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, যদি সেবা গ্রহিতারা কোনো মাধ্যমে দ্বারস্থ না হন তা হলে এমন দালালদের আনাগোনা আর থাকবে না। আনসার সদস্যদের চুক্তির মাধ্যমে লাইসেন্স করে দেয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, এটা এখন অনেকটা বন্ধ হয়েছে। তারপরেও যদি নির্দিষ্ট কোনো সদস্য অসাধু উপায়ে লাইসেন্স করার কথা বলে তার ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে বিআরটিএ। তিনি বলেন, বিআরটিএ’র সেবার মান বাড়াতে এবং সম্পূর্ণ দালালমুক্ত করতে হলে সবার সহযোগিতার প্রয়োজন।
কখনও কখনও তদবির করে দালালদের ছাড়িয়ে নেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। গতকাল বিকালেও কয়েক দালালকে আটক করেছেন নিরাপত্তাকর্মীরা।
এর মধ্যে একজন দালালকে আটক করেন আব্দুল জলিলসহ কয়েক আনসার সদস্য। তাদের অভিযোগ, ওই দালাল লোকজনের সঙ্গে প্রতারণা করছিল। দালালকে ধরে প্রধান ফটকের ভেতরে আনার আগেই ছাড়িয়ে নেন স্থানীয় এক নেতা। এই দৃশ্য ভিডিও ধারণ করতে গেলে ক্ষিপ্ত হন অন্য দালালরা। দালালদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিআরটিএ’র অফিসের নানা হয়রানি থেকে রক্ষা পেতেই তাদের সহযোগিতা নেয় মানুষ। এজন্য তারা পারিশ্রমিক নেন। তাছাড়া কাজ করাতে গেলে টাকার ভাগ দিতে হয় কয়েক ধাপে। সরকারি কর্মকর্তা, স্থানীয় নেতা সবাইকে ভাগ দেন তারা। গাড়ি, ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে শুরু বিআরটিএ’র সকল কাজই করেন তারা।
গত ৩রা ফেব্রুয়ারি বিআরটিএ’র এই অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, গেটে দাঁড়ানো মাসুদ নামের এক আনসার সদস্য। হাতে ওয়াকিটকি। কথা বলছেন বিভিন্নজনের সঙ্গে। কারো সঙ্গে কথা বলছেন কাগজপত্র হাতে নিয়ে। কখনো গেটে থেকে একটু দূরে গিয়ে আলাপ করছেন কারও সঙ্গে। মাসুদের কাছে জানতে যাওয়া হয় ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে তিনি কোনো সহযোগিতা দিতে পারবেন কি-না। তিনি ঝটপট জানালেন পারবেন। তবে খরচ লাগবে ১০ হাজার টাকা। কত সময় লাগবে জানতে চাইলে তিন মাসের কথা বলেন। তার আগে কোনোভাবে লাইসেন্স করিয়ে দিতে পারবেন কি-না জানতে চাইলে বলেন না এখন আর সেটা সম্ভব না।
একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে তিনি বলেন, ফোনে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। আমি স্যারদের ম্যানেজ করতে পারলে করে দিবো আরো কম সময়ে। শুধু মাসুদ নন সেখানে দায়িত্ব পালন করেন এমন অনেক আনসার সদস্য এমন কাজে জড়িত। তাদের ঘিরে আছে ছদ্মবেশি দালালও।
এক আনসার সদস্য গাড়ির লাইনের নিয়ন্ত্রণ করেন। হালকা যানবাহনের সিরিয়াল বিআরটিএ’র ভিতরে মান পরীক্ষাগারে ঢুকান। তবে তাকে কথা বলতে দেখা যায় গাড়ির কাগজপত্র করতে আসাদের সঙ্গেই বেশি। তিনি গাড়ির সিরিয়ালের কাজ রেখে গাড়ির কাগজপত্র হাতে নিয়ে দেখেন সমস্যা রয়েছে কিনা এবং তা কিভাবে সংশোধন দিবেন তাও বলে দেন। এভাবেই একেকজনের সঙ্গে একেকভাবে চুক্তি করেন। খদ্দের সেজে তার সঙ্গে লাইসেন্স কারানোর চুক্তি করতে চাইলে তিনি ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। বলেন, আমাকে ১০ হাজার টাকা দিলে আমি লাইসেন্স করে দিতে পারবো। তিনি ফোন নম্বর দিয়ে পরে যোগাযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে ফোন দিলে জানান, তার এক রেটই।
১০ হাজার টাকা লাগবে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য। তিনমাস সময় লাগবে। এর কমে তিনি পারবেন না। আর গাড়ির মালিকানা বদলানোর কাজও তিনি করে দিতে পারবেন তবে সে ক্ষেত্রে সব কাগজপত্র থাকতে হবে। গাড়ির পুরনো মালিককে নিয়ে আসতে হবে। সংবাদকর্মী পরিচয় দিয়ে পরে যোগাযোগ করা হলে কোনো কথা বলতে চাননি।
বিআরটিএ’র প্রধান গেটে কথা হয় আরো একজন আনসার সদস্যের সঙ্গে। এ সময় জানতে চওয়া হয় তিনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দিতে পারবেন কি-না। তিনি প্রতিবেদককে গেট থেকে একটু দূরে নিয়ে বলেন, আমাকে নয় হাজার টাকা দিলে আমি করে দিতে পারবো। তার ফোন নম্বর দিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন।
শুধু আনসার সদস্যরাই নয়। দালাল রয়েছে বিআরটিএ’র বাইরেও। তবে আগের চেয়ে তাদের সংখ্যা কমেছে। পিন্টু নামে এক দালাল বলেন, ৯ হাজার টাকা দিলে ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দিতে পারবেন তিনি। তবে আগে যেমন ১ মাসের মধ্যে করে দিতেন এখন সেটা পারবেন না। এখন তিন মাস সময় লাগবে। শুধু আনসার সদস্যরা যে লাইসেন্স করাতে টাকা-পয়সা লেনদেন করেন এমনটা নয়। যেসব গাড়ি ফিটনেস করাতে আনা হয় সেখান থেকেও টাকার লেনদেন করেন। একটি প্রাইভেট কারের চালক বলেন, ঢুকতেও আমার কাছ থেকে টাকা নিলো আবার বের হতেও। আনসারদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ওরা তো আর তেমন টাকা পায় না। কিছু চাইলে না করা যায় না। কত টাকা দিয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, আমি ৫০০ টাকা দিয়েছি।
মোটরসাইকেলের মালিকানা পরিবর্তন করতে বিআরটিএ অফিসে গিয়েছিলেন মনির। নিয়ম অনুযায়ী ২৩ টাকা ব্যাংকে জমা দিয়ে নিজের নামে ট্যাক্স টোকেন সংগ্রহ করতে হয়। প্রথমে টাকা জমা দিয়ে রশিদ নিয়ে টোকেন সংগ্রহ করতে হয়। টোকেন সংগ্রহ করতে গিয়ে ঝামেলা হওয়ায় অনেকে দালাল ধরে এ কাজটি করেন। দালাল জানায় এখন মালিকানা পরিবর্তন করতে ৫০০ টাকা লাগে। মনিরের সামনেই ব্যাংকের বুথে ৫০০ টাকা জমা দেয় ওই দালাল। পরে রশিদে দেখা যায় নির্ধারিত ২৩ টাকাই জমা হয়েছে। কথা ছিল দালালই ট্যাক্স টোকেন সংগ্রহ করে দেবে। কিন্তু কড়াকড়ির কারণে ওই টোকেন সংগ্রহ করতে পারেনি।
দালাল চক্রের তৎপরতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে বিআরটিএ’র পরিচালক (প্রশাসন) মো. ইউছুব আলী মোল্লা মানবজমিনকে বলেন, এখন দালালদের দৌরাত্ম্য অনেক কমে গেছে। তারপরও আমাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা রয়েছেন। তাদের কাছে কোনো ধরনের অভিযোগ এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়া হয়। বিআরটিএ’র নিজস্ব কর্মকর্তারা সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখেন। এটা বড় একটি প্রতিষ্ঠান, কাজও থাকে অনেক বেশি। এ কারণে অনেক অবব্যস্থাপনাও দেখা যায়। তিনি বিআরটিএ’র সেবা গ্রহণ করতে আসা সাধারণ মানুষদের সরাসরি সেবা গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, যদি সেবা গ্রহিতারা কোনো মাধ্যমে দ্বারস্থ না হন তা হলে এমন দালালদের আনাগোনা আর থাকবে না। আনসার সদস্যদের চুক্তির মাধ্যমে লাইসেন্স করে দেয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, এটা এখন অনেকটা বন্ধ হয়েছে। তারপরেও যদি নির্দিষ্ট কোনো সদস্য অসাধু উপায়ে লাইসেন্স করার কথা বলে তার ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে বিআরটিএ। তিনি বলেন, বিআরটিএ’র সেবার মান বাড়াতে এবং সম্পূর্ণ দালালমুক্ত করতে হলে সবার সহযোগিতার প্রয়োজন।
No comments