দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব
দলীয়
সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রায় অসম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন সুজনের
কেন্দ্রীয় সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার
থাকলে বর্তমান অবস্থার মতো বাড়াবাড়ি করার সুযোগ পেতো না। বৃহস্পতিবার রাতে
রংপুর প্রেস ক্লাবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক ভাবনা শীর্ষক আলোচনা
সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। বদিউল আলম বলেন, একাদশ জাতীয়
সংসদ নির্বাচন নিয়ে সচেতন মানুষ, ভোটার, সাংবাদিকসহ সকল শ্রেণির মানুষই
সুষ্ঠু ভোট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে। এবারের নির্বাচনে অনেক কিছুই ঘটছে যা
অতীতে কখনো ঘটেনি। এবার নির্বাচন কমিশন অনেক ক্ষেত্রেই বেসামাল হয়ে পড়েছে।
পক্ষপাতমূলক আচারণ করেছে। তিনি বলেন, বিগত নির্বাচনে ভোটের আগে কিংবা ভোটের
দিন কিছু হানাহানি হতো, কিন্তু এবার আমরা দেখছি সরকারদলীয় প্রার্থীর
দ্বারা বিরোধী দলের প্রার্থীরা আক্রমণের শিকার হচ্ছে।
এগুলো নিঃসন্দেহে নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে। দেশের অনেক স্থানে বিরোধী দলের নেতাকর্মী বা প্রার্থীরা ঘর ছাড়া হয়েছেন। কোনো কোনো স্থানে তারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। বর্তমানে নির্বাচন কমিশন বা আদালতের যে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার কথা ছিল সেটি তারা করছেন না। এটি আমাদের নির্বাচনের পরিস্থিতিতে একটি শঙ্কা ছড়িয়ে দিচ্ছে। বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচন হলো জনগণের সম্মতি শাসন প্রতিষ্ঠা করার একটি মাধ্যম, জনগণ যদি ভোট দিতে না পারে, ভোটকেন্দ্রে যেতে না পারে তবে জনগণের সত্যিকার অর্থের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে না। যেটি গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠার অন্তরায় হবে। গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠা না হলে আমরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যেতে পারি। ২০১৪ সালের নির্বাচনটি ছিল বিতর্কিত একতরফা নির্বাচন, আরেকটি একতরফা বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনবে।
এর আগে জেলা সুজন সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অংশ নেন, রংপুরের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকরা।
এগুলো নিঃসন্দেহে নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে। দেশের অনেক স্থানে বিরোধী দলের নেতাকর্মী বা প্রার্থীরা ঘর ছাড়া হয়েছেন। কোনো কোনো স্থানে তারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। বর্তমানে নির্বাচন কমিশন বা আদালতের যে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার কথা ছিল সেটি তারা করছেন না। এটি আমাদের নির্বাচনের পরিস্থিতিতে একটি শঙ্কা ছড়িয়ে দিচ্ছে। বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচন হলো জনগণের সম্মতি শাসন প্রতিষ্ঠা করার একটি মাধ্যম, জনগণ যদি ভোট দিতে না পারে, ভোটকেন্দ্রে যেতে না পারে তবে জনগণের সত্যিকার অর্থের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে না। যেটি গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠার অন্তরায় হবে। গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠা না হলে আমরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যেতে পারি। ২০১৪ সালের নির্বাচনটি ছিল বিতর্কিত একতরফা নির্বাচন, আরেকটি একতরফা বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনবে।
এর আগে জেলা সুজন সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অংশ নেন, রংপুরের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকরা।
No comments