ইভিএম কেনার প্রকল্প অনুমোদন
বহুল
আলোচিত ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন কেনার প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৩৮২৫ কোটি
টাকার এ প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ
বৈঠক হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।
বৈঠকে নির্বাচনে ইভিএমের যেন অপব্যবহার না হয় সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখার
নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ইভিএমের প্রশিক্ষণ ও এর ব্যবহার শেখাতেও
নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম
মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ইভিএমের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা
দিয়ে বলেছেন, আগে প্রশিক্ষণ নেন, শিখেন, শেখান তারপরে ব্যবস্থায় যান।
মন্ত্রী বলেন, প্রকল্পটি নিয়েছি।
তিনটি পর্যায়ে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা এবং অনুশাসন অনুযায়ী এই ইভিএম প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- আরবান (শহর) এলাকার মানুষজন শিক্ষিত। লিমিটেড স্পেলে প্রথম আরবান এলাকায় ব্যবহার করা, এরপর আস্তে আস্তে সারা বাংলাদেশে বিস্তার করবে, এটা তিনি প্রত্যাশা করেন। ইভিএমের কোনো অপব্যবহার যাতে না হয় সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম পর্যায়ে কতগুলো মেশিন কেনা হবে সেটা কোন সময়ের মধ্যে এমন প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমাদের তিনটি ফেজ করে দিয়েছি। তিন হাজার কোটি টাকা, তিন ভাগে ভাগ করা হবে। সেখানে বলে দেয়া হয়েছে। দুই এক বছরে কেনার কোনো ব্যবস্থা নেই। এক মাস দুই মাসেই কিনতে পারবেন না। এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ইভিএম প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি করেছি। আমরা আশ্বস্ত হয়ে এই প্রকল্প নিয়ে এসেছি। প্রকল্পটি গত মাসে পরিকল্পনা কমিশনে এসেছে। এত দ্রুত এটা পাস হয়ে যাওয়া তাড়াহুড়ো কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এ প্রকল্প অনুমোদন দিতে কোনো তাড়াহুড়ো করা হয়নি, আমাদের কাছে কোনো প্রকল্প দুই সপ্তাহের বেশি থাকলেই সেটাকে আমরা দীর্ঘদিন বলি। আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হবে কিনা এ ব্যাপারে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, সেটা নির্বাচন কমিশনের ব্যাপার। এখন তো আমাদের আরপিও সংশোধন করতে হবে। আরপিওতে এখন স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের নির্দেশনা আছে। যেহেতু সেখানে নির্দেশনা আছে আমি মনে করি জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের ব্যাপারে আরপিও পরিবর্তন দরকার।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের এখানে নির্বাচন খারাপ হয় এটা আমরা বলি না, যারা ফেল করে তারা বলে। এটা আমাদের নিয়ম। আমি মনে করি সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসতে হলে অটোমেশনের বাইরে কোনো বিকল্প ব্যবস্থা নেই। আমরা এখন আস্তে আস্তে জিনিসটা সম্পর্কে জানবো, পরে আমরা ব্যাপক আকারে বাস্তবায়ন করবো। ‘নির্বাচন ব্যবস্থায় অধিকতর স্বচ্ছতা আনতে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনা, সংরক্ষণ ও ব্যবহার’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছে তিন হাজার ৮২৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে। এই প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী বিভিন্ন নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে ক্রমান্বয়ে এক লাখ ৫০ হাজার ইভিএম মেশিন কেনা, সংরক্ষণ ও ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব জনবলের জন্য ইভিএম ব্যবহারসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ আয়োজন, ইভিএমের মাধ্যমে ভোট দেয়ার জন্য ভোটারদের জন্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আওতায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বাস্তবায়ন করবে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, ইভিএম তৈরির জন্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ জামিলুর রেজা চৌধুরীর নেতৃত্বে কারিগরি ও পরামর্শক কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) নমুনা ইভিএম তৈরি করেছে। ২০১১ সালের পর কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচনে সীমিত পরিসরে ইভিএম ব্যবহার হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনে পুরোদমে ইভিএম ব্যবহার করতে হলে আরপিও সংশোধন করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের বিরোধিতা করে আসছে রাজনৈতিক দলগুলো। খোদ নির্বাচন কমিশনেও বিষয়টি নিয়ে দ্বিমত রয়েছে।
একনেকে মোট ১৪ প্রকল্প অনুমোদন: গতকাল একনেকে ইভিএম প্রকল্পসহ মোট ১৪টি প্রকল্প পাস করা হয়। এতে খরচ হবে ১২ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেয়া হবে ৮ হাজার ৮৪২ কোটি টাকা। আর বিদেশি সহায়তা হিসেবে পাওয়া যাবে ৩ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। আর প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা দেবে ২৫৭ কোটি টাকা। একনেকে অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো ৭৫০ কোটি টাকার মিরসরাইয়ে বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল; ২৫৩ কোটি টাকার শেখ হাসিনা তাঁতপল্লী স্থাপন; ৫২৮ কোটি টাকার চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি জাতীয় মহাসড়কের হাটহাজারী থেকে রাউজান পর্যন্ত সড়ক চার লেনে উন্নীত করা; ১২৯ কোটি টাকার জামালপুর-মাদারগঞ্জ সড়ক প্রশস্ত ও মজবুত করা; ৪৬১ কোটি টাকার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়ন; ৮০ কোটি টাকার ভারতের সঙ্গে রেলসংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে চিলাহাটি এবং চিলাহাটি বর্ডারের মধ্যে রেলপথ নির্মাণ; ১৫৭ কোটি টাকার গোপালগঞ্জ জেলায় বিএআরআইয়ের কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন এবং দেশের পশ্চিমাঞ্চলের পরিবেশ-প্রতিবেশ উপযোগী গবেষণা কার্যক্রম জোরদার করার মাধ্যমে কৃষি উন্নয়ন; ১১২ কোটি টাকার বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠি, বরগুনা, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর কৃষি উন্নয়ন; ৮৩ কোটি টাকার গোপালগঞ্জ-খুলনা-বাগেরহাট-সাতক্ষীরা-পিরোজপুর কৃষি উন্নয়ন; ২৫৮ কোটি টাকার জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি প্রতিষ্ঠা; ১১৩ কোটি টাকার শাহবাগের বাংলাদেশ বেতার কমপ্লেক্স আগারগাঁওয়ে স্থানান্তর, নির্মাণ ও আধুনিকায়ন; ৮২৪ কোটি টাকার খুলনা শহরের জলাবদ্ধতা দূর করতে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং ৪ হাজার ৯৭১ কোটি টাকার প্রোগ্রাম ফল সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস প্রকল্প।
তিনটি পর্যায়ে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা এবং অনুশাসন অনুযায়ী এই ইভিএম প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- আরবান (শহর) এলাকার মানুষজন শিক্ষিত। লিমিটেড স্পেলে প্রথম আরবান এলাকায় ব্যবহার করা, এরপর আস্তে আস্তে সারা বাংলাদেশে বিস্তার করবে, এটা তিনি প্রত্যাশা করেন। ইভিএমের কোনো অপব্যবহার যাতে না হয় সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম পর্যায়ে কতগুলো মেশিন কেনা হবে সেটা কোন সময়ের মধ্যে এমন প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমাদের তিনটি ফেজ করে দিয়েছি। তিন হাজার কোটি টাকা, তিন ভাগে ভাগ করা হবে। সেখানে বলে দেয়া হয়েছে। দুই এক বছরে কেনার কোনো ব্যবস্থা নেই। এক মাস দুই মাসেই কিনতে পারবেন না। এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ইভিএম প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি করেছি। আমরা আশ্বস্ত হয়ে এই প্রকল্প নিয়ে এসেছি। প্রকল্পটি গত মাসে পরিকল্পনা কমিশনে এসেছে। এত দ্রুত এটা পাস হয়ে যাওয়া তাড়াহুড়ো কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এ প্রকল্প অনুমোদন দিতে কোনো তাড়াহুড়ো করা হয়নি, আমাদের কাছে কোনো প্রকল্প দুই সপ্তাহের বেশি থাকলেই সেটাকে আমরা দীর্ঘদিন বলি। আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হবে কিনা এ ব্যাপারে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, সেটা নির্বাচন কমিশনের ব্যাপার। এখন তো আমাদের আরপিও সংশোধন করতে হবে। আরপিওতে এখন স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের নির্দেশনা আছে। যেহেতু সেখানে নির্দেশনা আছে আমি মনে করি জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের ব্যাপারে আরপিও পরিবর্তন দরকার।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের এখানে নির্বাচন খারাপ হয় এটা আমরা বলি না, যারা ফেল করে তারা বলে। এটা আমাদের নিয়ম। আমি মনে করি সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসতে হলে অটোমেশনের বাইরে কোনো বিকল্প ব্যবস্থা নেই। আমরা এখন আস্তে আস্তে জিনিসটা সম্পর্কে জানবো, পরে আমরা ব্যাপক আকারে বাস্তবায়ন করবো। ‘নির্বাচন ব্যবস্থায় অধিকতর স্বচ্ছতা আনতে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনা, সংরক্ষণ ও ব্যবহার’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছে তিন হাজার ৮২৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে। এই প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী বিভিন্ন নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে ক্রমান্বয়ে এক লাখ ৫০ হাজার ইভিএম মেশিন কেনা, সংরক্ষণ ও ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব জনবলের জন্য ইভিএম ব্যবহারসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ আয়োজন, ইভিএমের মাধ্যমে ভোট দেয়ার জন্য ভোটারদের জন্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আওতায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বাস্তবায়ন করবে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, ইভিএম তৈরির জন্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ জামিলুর রেজা চৌধুরীর নেতৃত্বে কারিগরি ও পরামর্শক কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) নমুনা ইভিএম তৈরি করেছে। ২০১১ সালের পর কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচনে সীমিত পরিসরে ইভিএম ব্যবহার হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনে পুরোদমে ইভিএম ব্যবহার করতে হলে আরপিও সংশোধন করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের বিরোধিতা করে আসছে রাজনৈতিক দলগুলো। খোদ নির্বাচন কমিশনেও বিষয়টি নিয়ে দ্বিমত রয়েছে।
একনেকে মোট ১৪ প্রকল্প অনুমোদন: গতকাল একনেকে ইভিএম প্রকল্পসহ মোট ১৪টি প্রকল্প পাস করা হয়। এতে খরচ হবে ১২ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেয়া হবে ৮ হাজার ৮৪২ কোটি টাকা। আর বিদেশি সহায়তা হিসেবে পাওয়া যাবে ৩ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। আর প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা দেবে ২৫৭ কোটি টাকা। একনেকে অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো ৭৫০ কোটি টাকার মিরসরাইয়ে বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল; ২৫৩ কোটি টাকার শেখ হাসিনা তাঁতপল্লী স্থাপন; ৫২৮ কোটি টাকার চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি জাতীয় মহাসড়কের হাটহাজারী থেকে রাউজান পর্যন্ত সড়ক চার লেনে উন্নীত করা; ১২৯ কোটি টাকার জামালপুর-মাদারগঞ্জ সড়ক প্রশস্ত ও মজবুত করা; ৪৬১ কোটি টাকার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়ন; ৮০ কোটি টাকার ভারতের সঙ্গে রেলসংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে চিলাহাটি এবং চিলাহাটি বর্ডারের মধ্যে রেলপথ নির্মাণ; ১৫৭ কোটি টাকার গোপালগঞ্জ জেলায় বিএআরআইয়ের কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন এবং দেশের পশ্চিমাঞ্চলের পরিবেশ-প্রতিবেশ উপযোগী গবেষণা কার্যক্রম জোরদার করার মাধ্যমে কৃষি উন্নয়ন; ১১২ কোটি টাকার বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠি, বরগুনা, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর কৃষি উন্নয়ন; ৮৩ কোটি টাকার গোপালগঞ্জ-খুলনা-বাগেরহাট-সাতক্ষীরা-পিরোজপুর কৃষি উন্নয়ন; ২৫৮ কোটি টাকার জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি প্রতিষ্ঠা; ১১৩ কোটি টাকার শাহবাগের বাংলাদেশ বেতার কমপ্লেক্স আগারগাঁওয়ে স্থানান্তর, নির্মাণ ও আধুনিকায়ন; ৮২৪ কোটি টাকার খুলনা শহরের জলাবদ্ধতা দূর করতে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং ৪ হাজার ৯৭১ কোটি টাকার প্রোগ্রাম ফল সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস প্রকল্প।
No comments