যেখানে কোটা সংস্কারের মিছিল সেখানেই ছাত্রলীগ
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছে কোটা সংস্কার দাবিতে
আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ। দ্রুত সময়ের মধ্যে কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারির
দাবিতে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ বিক্ষোভ মিছিল করে।
অন্যদিকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা বাতিলের
সুপারিশ করে কোটা পর্যালোচনা কমিটির সুপারিশ ও প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত
জানিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আনন্দ মিছিল করে ছাত্রলীগ। গতকাল
সকাল সাড়ে ১১টা থেকে উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে উত্তপ্ত ছিল ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। আতঙ্ক দেখা যায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে কোটা আন্দোলনের নেতা নুরুল হক নূর সমাবেশে বলেন, ‘দ্রুত
সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না দিলে বাংলার ছাত্রসমাজ ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে
মতবিনিময় করে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। এসময় সোনালী ব্যাংকের নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি ও ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিকে ছাত্র সমাজের সঙ্গে প্রহসন হিসেবে
চিহ্নিত করে অবিলম্বে তা বাতিলের দাবি করেন।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ১১টায় কোটা আন্দোলনকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হবে- এমন খবরে সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এলাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে জড়ো হয় ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী। পরে তারা সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার না রাখার সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদনকে স্বাগতম জানিয়ে আনন্দ মিছিল করে। মিছিলটি টিএসসি’র রাজু ভাস্কর্যে এসে অবস্থান নেয়। এ মিছিলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গত কমিটির মুক্তিযোদ্ধা ও গবেষণা বিষয়ক উপ-সম্পাদক আল মামুন, সাবেক সদস্য মাহফুজুর রহমান ইমন, জহুরুল হক হলের সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা, আরিফুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু হলের সহ-সভাপতি তানভির রহমান, বিজয় একাত্তর হলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউনুছ, সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের সাংগঠনিক সম্পাদক তানভির শিকদার, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক মো. শরিফুল ইসলাম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহ-সভাপতি সোহেল রহমান শাস্ত্রীসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। দুপুুর ১১টার দিকে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি পালন করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হয় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা। সাড়ে ১১টার দিকে আন্দোলনকারীদের একটি বিক্ষোভ মিছিল টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের দিকে আসলে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থাকা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিলটি অনুসরণ করতে থাকে। এ সময় কোটা আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ মিছিল শাহবাগের জাতীয় গ্রন্থাগারের দিকে গেলে সেখানেও ছাত্রলীগ মিছিল নিয়ে তাদের পথ অবরোধ করে। পরে শিক্ষার্থীরা জাতীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের দিকে গেলে ছাত্রলীগ আবারো তাদের পিছু নেয়। এসময় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে উত্তপ্ত পরিবেশ বিরাজ করে।
এক পর্যায়ে কোটা আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্যের উদ্দেশে রওয়ানা হলে ছাত্রলীগের ৮-১০ জন নেতাকর্মী হাকিম চত্বর দিয়ে দৌড়ে এসে রাজু ভাস্কর্যের সামনের অংশ দখলে নেয়। এরপর বাকিরাও তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। এসময় মিছিল নিয়ে কোটা আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্য হয়ে ভিসি চত্বরের দিকে যেতে চাইলে রিকশা দিয়ে পথ অবরোধ করে ছাত্রলীগ। কিন্তু শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধে রাস্তা খুলে দিতে বাধ্য হয় ছাত্রলীগ। এরপর কোটা আন্দোলনকারীরা ভিসি চত্বর হয়ে মল চত্বরের দিকে রওয়ানা হলে ছাত্রলীগ পুনরায় দৌড়ে গিয়ে অপরাজেয় বাংলা দখলে নেয়। কিন্তু আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা অপরাজেয় বাংলায় না গিয়ে কলা ভবনের পেছনের গেইট হয়ে রাজু ভাস্কর্যে আসছে- এমন খবরে ছাত্রলীগ আবারো মিছিল নিয়ে টিএসসির রাজু ভাস্কর্য দখলে নেয়। কিন্তু কোটা আন্দোলনকারীরা ডাকসু ভবন ঘুরে অপরাজেয় বাংলায় গিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিলে বাধা দেয়ার অভিযোগ করে আন্দোলনকারীরা। তারা বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘ সাত মাসের আন্দোলনে ছাত্রলীগ বিভিন্নভাবে বাধা দিয়েছে। এর আগেও তারা আমাদের ওপর জঙ্গির মতো হামলা করেছে। এরা জঙ্গি- এদের প্রতিহত করুন। ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ করা এসব জঙ্গিদের অবিলম্বে পুলিশে ধরিয়ে দিতে ছাত্রলীগের প্রতি অনুরোধ করেন তারা। হামলায় আহত অনেকে এখনো পুরোপুরি সুস্থ হননি। তারা হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান। সমাবেশে কোটা না রাখার সুপারিশ দ্রুত প্রজ্ঞাপন আকারে জারির দাবি জানান আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নূর বলেন, ‘আমরা শুধু প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরির জন্য আন্দোলন করিনি। আমরা সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি।’ প্রজ্ঞাপন দ্রুত সময়ের মধ্যে না দিলে বাংলার ছাত্রসমাজ দেশের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় করে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে বলে ঘোষণা দেন তিনি। এসময় সোনালী ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি ছাত্র সমাজের সঙ্গে প্রহসন হিসেবে চিহ্নিত করে অবিলম্বে তা বাতিলের দাবি জানান। আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক মশিউর রহমান অভিযোগ করেন, ‘আমরা আন্দোলন করে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার কারণে আমাকে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা হল থেকে ধরে নিয়ে ককটেল হাতে দিয়ে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করেছে। আমরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করেছি। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কোটার যৌক্তিক সংস্কার চেয়েছি। আমরা বলে দিতে চাই, কোনো ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবেন না। যতদিন পর্যন্ত আমাদের প্রজ্ঞাপন জারি না করা হবে, ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’ আন্দোলনকারীদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদের সচিব কর্তৃক যে সুপারিশ করা হয়েছে তা আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে সেটি বাস্তবায়নের দাবি জানাচ্ছি। যতদিন পর্যন্ত প্রজ্ঞাপন না হবে, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং হামলাকারীদের বিচার না হবে ততদিন আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ১১টায় কোটা আন্দোলনকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হবে- এমন খবরে সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এলাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে জড়ো হয় ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী। পরে তারা সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার না রাখার সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদনকে স্বাগতম জানিয়ে আনন্দ মিছিল করে। মিছিলটি টিএসসি’র রাজু ভাস্কর্যে এসে অবস্থান নেয়। এ মিছিলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গত কমিটির মুক্তিযোদ্ধা ও গবেষণা বিষয়ক উপ-সম্পাদক আল মামুন, সাবেক সদস্য মাহফুজুর রহমান ইমন, জহুরুল হক হলের সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা, আরিফুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু হলের সহ-সভাপতি তানভির রহমান, বিজয় একাত্তর হলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউনুছ, সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের সাংগঠনিক সম্পাদক তানভির শিকদার, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক মো. শরিফুল ইসলাম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহ-সভাপতি সোহেল রহমান শাস্ত্রীসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। দুপুুর ১১টার দিকে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি পালন করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হয় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা। সাড়ে ১১টার দিকে আন্দোলনকারীদের একটি বিক্ষোভ মিছিল টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের দিকে আসলে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থাকা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিলটি অনুসরণ করতে থাকে। এ সময় কোটা আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ মিছিল শাহবাগের জাতীয় গ্রন্থাগারের দিকে গেলে সেখানেও ছাত্রলীগ মিছিল নিয়ে তাদের পথ অবরোধ করে। পরে শিক্ষার্থীরা জাতীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের দিকে গেলে ছাত্রলীগ আবারো তাদের পিছু নেয়। এসময় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে উত্তপ্ত পরিবেশ বিরাজ করে।
এক পর্যায়ে কোটা আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্যের উদ্দেশে রওয়ানা হলে ছাত্রলীগের ৮-১০ জন নেতাকর্মী হাকিম চত্বর দিয়ে দৌড়ে এসে রাজু ভাস্কর্যের সামনের অংশ দখলে নেয়। এরপর বাকিরাও তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। এসময় মিছিল নিয়ে কোটা আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্য হয়ে ভিসি চত্বরের দিকে যেতে চাইলে রিকশা দিয়ে পথ অবরোধ করে ছাত্রলীগ। কিন্তু শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধে রাস্তা খুলে দিতে বাধ্য হয় ছাত্রলীগ। এরপর কোটা আন্দোলনকারীরা ভিসি চত্বর হয়ে মল চত্বরের দিকে রওয়ানা হলে ছাত্রলীগ পুনরায় দৌড়ে গিয়ে অপরাজেয় বাংলা দখলে নেয়। কিন্তু আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা অপরাজেয় বাংলায় না গিয়ে কলা ভবনের পেছনের গেইট হয়ে রাজু ভাস্কর্যে আসছে- এমন খবরে ছাত্রলীগ আবারো মিছিল নিয়ে টিএসসির রাজু ভাস্কর্য দখলে নেয়। কিন্তু কোটা আন্দোলনকারীরা ডাকসু ভবন ঘুরে অপরাজেয় বাংলায় গিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিলে বাধা দেয়ার অভিযোগ করে আন্দোলনকারীরা। তারা বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘ সাত মাসের আন্দোলনে ছাত্রলীগ বিভিন্নভাবে বাধা দিয়েছে। এর আগেও তারা আমাদের ওপর জঙ্গির মতো হামলা করেছে। এরা জঙ্গি- এদের প্রতিহত করুন। ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ করা এসব জঙ্গিদের অবিলম্বে পুলিশে ধরিয়ে দিতে ছাত্রলীগের প্রতি অনুরোধ করেন তারা। হামলায় আহত অনেকে এখনো পুরোপুরি সুস্থ হননি। তারা হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান। সমাবেশে কোটা না রাখার সুপারিশ দ্রুত প্রজ্ঞাপন আকারে জারির দাবি জানান আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নূর বলেন, ‘আমরা শুধু প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরির জন্য আন্দোলন করিনি। আমরা সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি।’ প্রজ্ঞাপন দ্রুত সময়ের মধ্যে না দিলে বাংলার ছাত্রসমাজ দেশের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় করে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে বলে ঘোষণা দেন তিনি। এসময় সোনালী ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি ছাত্র সমাজের সঙ্গে প্রহসন হিসেবে চিহ্নিত করে অবিলম্বে তা বাতিলের দাবি জানান। আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক মশিউর রহমান অভিযোগ করেন, ‘আমরা আন্দোলন করে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার কারণে আমাকে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা হল থেকে ধরে নিয়ে ককটেল হাতে দিয়ে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করেছে। আমরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করেছি। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কোটার যৌক্তিক সংস্কার চেয়েছি। আমরা বলে দিতে চাই, কোনো ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবেন না। যতদিন পর্যন্ত আমাদের প্রজ্ঞাপন জারি না করা হবে, ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’ আন্দোলনকারীদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদের সচিব কর্তৃক যে সুপারিশ করা হয়েছে তা আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে সেটি বাস্তবায়নের দাবি জানাচ্ছি। যতদিন পর্যন্ত প্রজ্ঞাপন না হবে, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং হামলাকারীদের বিচার না হবে ততদিন আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’
No comments