মিস্টার বিনের জন্মদিন
রোয়ান সেবাস্টিয়ান এটকিনসন। ডাকনাম রো। আর পুরা বিশ্ব তাকে চিনে মি. বিন নামেই। ১৯৫৫ সালের ৬ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের নিউক্যাসলে জন্মগ্রহণ করেন এই ইংলিশ অভিনেতা, কমেডিয়ান এবং নাট্যকার। আজ তার জন্মদিন।
১৯৯০ সালে রোয়ান এটকিনসন মি. বিন চরিত্রে হাজির হন। সিরিজটি দর্শকদের কাছে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে যে সবার কাছে মি. বিন নামেই পরিচিত হয়ে উঠেন তিনি। পাশাপাশি, সেসময় তিনি দ্যা ব্ল্যাক অ্যাডার এবং ফানি বিজনেসসহ বেশ কয়েকটি তুমুল জনপ্রিয় টিভি সিরিজে নিয়মিত অভিনয় করেন।
এর আগে, ১৯৭৯ সালে রোয়ান প্রথম স্কেচ কমেডি শো ‘নট দ্যা নাইন ও ক্লোক নিউজ’ নামে একটি বই লিখেন। দারুণ পাঠকপ্রিয়তার পর বইটি থেকে পরবর্তীতে নির্মিত হয় টিভি কমিক অনুষ্ঠান। এতে অভিনয় করেই রোয়ান ব্রিটিশ একাডেমি অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন এবং তাকে ঘোষিত করা হয় বিবিসি বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে।
১৯৮৩ সালে জেমস বন্ড সিরিজের ‘নেভার সে নেভার এগিন’র একটি সাপোর্টিং চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন তিনি। এরপর একে একে অভিনয় করেন ‘দি টল গাই’, ‘দি উইচেস’, ‘হট শটস! পার্ট ডেউক্স’, ‘স্কুবি ডু’, ‘লাভ অ্যাকচুইলি’, ‘কিপিং মাম’, ‘বিন’, ‘মি. বিনস হলিডে’, ‘জনি ইংলিশ’, ‘জনি ইংলিশ রিবর্নের’ মতো বিখ্যাত সব সিনেমায়।
২০০৫ সালের দর্শকদের ভোটে ব্রিটিশ কমেডি ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ৫০ কমেডিয়ানের তালিকায় নাম ওঠে আসে রোয়ানের। ২০১২ সালের নভেম্বরে মি. বিন খ্যাত এই অভিনেতা এক সাক্ষাৎকারে ‘বিন’ চরিত্রে আর হাজির না হওয়ার ঘোষণা দেন। মি. বিন চরিত্রে তাকে আর অভিনয় করতে না দেখা গেলেও তাঁর অভিনীত এই চরিত্রটি সারা জীবন বিনোদন দিয়ে যাবে দর্শকদের।
শুভ জন্মদিন মি. বিন!
১৯৯০ সালে রোয়ান এটকিনসন মি. বিন চরিত্রে হাজির হন। সিরিজটি দর্শকদের কাছে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে যে সবার কাছে মি. বিন নামেই পরিচিত হয়ে উঠেন তিনি। পাশাপাশি, সেসময় তিনি দ্যা ব্ল্যাক অ্যাডার এবং ফানি বিজনেসসহ বেশ কয়েকটি তুমুল জনপ্রিয় টিভি সিরিজে নিয়মিত অভিনয় করেন।
এর আগে, ১৯৭৯ সালে রোয়ান প্রথম স্কেচ কমেডি শো ‘নট দ্যা নাইন ও ক্লোক নিউজ’ নামে একটি বই লিখেন। দারুণ পাঠকপ্রিয়তার পর বইটি থেকে পরবর্তীতে নির্মিত হয় টিভি কমিক অনুষ্ঠান। এতে অভিনয় করেই রোয়ান ব্রিটিশ একাডেমি অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন এবং তাকে ঘোষিত করা হয় বিবিসি বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে।
১৯৮৩ সালে জেমস বন্ড সিরিজের ‘নেভার সে নেভার এগিন’র একটি সাপোর্টিং চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন তিনি। এরপর একে একে অভিনয় করেন ‘দি টল গাই’, ‘দি উইচেস’, ‘হট শটস! পার্ট ডেউক্স’, ‘স্কুবি ডু’, ‘লাভ অ্যাকচুইলি’, ‘কিপিং মাম’, ‘বিন’, ‘মি. বিনস হলিডে’, ‘জনি ইংলিশ’, ‘জনি ইংলিশ রিবর্নের’ মতো বিখ্যাত সব সিনেমায়।
২০০৫ সালের দর্শকদের ভোটে ব্রিটিশ কমেডি ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ৫০ কমেডিয়ানের তালিকায় নাম ওঠে আসে রোয়ানের। ২০১২ সালের নভেম্বরে মি. বিন খ্যাত এই অভিনেতা এক সাক্ষাৎকারে ‘বিন’ চরিত্রে আর হাজির না হওয়ার ঘোষণা দেন। মি. বিন চরিত্রে তাকে আর অভিনয় করতে না দেখা গেলেও তাঁর অভিনীত এই চরিত্রটি সারা জীবন বিনোদন দিয়ে যাবে দর্শকদের।
শুভ জন্মদিন মি. বিন!
No comments