সাতকানিয়ায় দুর্ঘটনায় আহত আরিফ সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন
মোটর সাইকেল দূর্ঘটনা আহত হওয়ার চার দিন অচেতন থাকার পর অবশেষে সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশেই পাড়ি জমালেন সাতকানিয়া উপজেলার কেওচিয়া ইউনিয়নের মাইজ পাড়ার বাসিন্দা আরিফুল ইসলাম।
গত শুক্রবার দিনগত রাত দেড়টার সময় আরিফ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। শনিবার সকালে বাড়ির সন্নিকট মাঠে নামাজে জানাযা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কেরানীহাট বান্দরবান সড়কের বাজালিয়া বুড়ির দোকান এলাকায় মোটর সাইকেল দুর্ঘটনায় আরিফ গুরুতর আহত হলে তাকে প্রথমে কেরানীহাটস্থ একটি বেসরকারী হাসপাতাল পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামস্থ ট্রিটমেন্ট হসপিটালে নেওয়া হলে সেখানে ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ)রাখা হয় আরিফলকে।
সেখান দীর্ঘ ৪৮ ঘন্টায়ও অবস্থার কোন উন্নতি হয়নি। জ্ঞান ফিরেনি তার। পরে হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বোর্ড বসিয়ে সিদ্ধান্ত জানান যে, আরিফুলের প্রান এখনো আছে। কিন্তু তার অপারেশন করার মত অবস্থায় নেই। তাকে আইসিইউতে না রেখে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন তারা।
এর ফলে গত বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক একটার সময় এ্যাম্বুলন্সে করে আরিফুলকে মাইজ পাড়াস্থ নিজ বাড়িতে এনে রাখা হয়।
শুক্রবার রাত দেড়টার সময় আরিফুল শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রতিবেশী ব্যবসায়ী জিয়াউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার বিকালে আরিফুলের সর্বশেষ অবস্থা পর্যবেক্ষন করে ডায়াবেটিস ও হরমোন বিশেষজ্ঞ খোরশেদ আনোয়ার জানিয়েছিলেন আরিফের ব্রেইন কাজ করছেনা, কিন্তু তার হার্ট সচল আছে। আইসিইউ থেকে বের করে রাখা হলেও অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা অব্যাহত থাকায় হার্ট সচল রয়েছে। এখন আসলে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন ছাড়া কোন করণীয় দেখা যাচ্ছেনা।
মাইজপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ খায়েরের ২য় পুত্র ও ১ কন্যা সন্তানের মধ্যে আরিফুল ২য়। সে বেশ কয়েক বছর কেরানীহাট নিউ মার্কেটে মোবাইলের ব্যবসা করত। তার এহেন পরিস্থিতিতে নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দিয়ে বিপর্যস্ত পুরো পরিবার। আরিফলকে বাড়িতে আনার পর থেকেই তার বন্ধু বান্ধবরা আরিফুলকে দেখার জন্য ভীড় জমিয়েছিল।তার দাফনের পর হয়তো আরিফুলকে আর দেখতে আসবেনা বন্ধু কিঃবা স্বজনরা। পুত্র হারানোর শোক কেমনে সইবে আরিফুলের পরিবার।
গত শুক্রবার দিনগত রাত দেড়টার সময় আরিফ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। শনিবার সকালে বাড়ির সন্নিকট মাঠে নামাজে জানাযা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কেরানীহাট বান্দরবান সড়কের বাজালিয়া বুড়ির দোকান এলাকায় মোটর সাইকেল দুর্ঘটনায় আরিফ গুরুতর আহত হলে তাকে প্রথমে কেরানীহাটস্থ একটি বেসরকারী হাসপাতাল পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামস্থ ট্রিটমেন্ট হসপিটালে নেওয়া হলে সেখানে ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ)রাখা হয় আরিফলকে।
সেখান দীর্ঘ ৪৮ ঘন্টায়ও অবস্থার কোন উন্নতি হয়নি। জ্ঞান ফিরেনি তার। পরে হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বোর্ড বসিয়ে সিদ্ধান্ত জানান যে, আরিফুলের প্রান এখনো আছে। কিন্তু তার অপারেশন করার মত অবস্থায় নেই। তাকে আইসিইউতে না রেখে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন তারা।
এর ফলে গত বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক একটার সময় এ্যাম্বুলন্সে করে আরিফুলকে মাইজ পাড়াস্থ নিজ বাড়িতে এনে রাখা হয়।
শুক্রবার রাত দেড়টার সময় আরিফুল শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রতিবেশী ব্যবসায়ী জিয়াউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার বিকালে আরিফুলের সর্বশেষ অবস্থা পর্যবেক্ষন করে ডায়াবেটিস ও হরমোন বিশেষজ্ঞ খোরশেদ আনোয়ার জানিয়েছিলেন আরিফের ব্রেইন কাজ করছেনা, কিন্তু তার হার্ট সচল আছে। আইসিইউ থেকে বের করে রাখা হলেও অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা অব্যাহত থাকায় হার্ট সচল রয়েছে। এখন আসলে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন ছাড়া কোন করণীয় দেখা যাচ্ছেনা।
মাইজপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ খায়েরের ২য় পুত্র ও ১ কন্যা সন্তানের মধ্যে আরিফুল ২য়। সে বেশ কয়েক বছর কেরানীহাট নিউ মার্কেটে মোবাইলের ব্যবসা করত। তার এহেন পরিস্থিতিতে নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দিয়ে বিপর্যস্ত পুরো পরিবার। আরিফলকে বাড়িতে আনার পর থেকেই তার বন্ধু বান্ধবরা আরিফুলকে দেখার জন্য ভীড় জমিয়েছিল।তার দাফনের পর হয়তো আরিফুলকে আর দেখতে আসবেনা বন্ধু কিঃবা স্বজনরা। পুত্র হারানোর শোক কেমনে সইবে আরিফুলের পরিবার।
No comments