মিয়ানমারের ওয়ার্কিং গ্রুপ ঢাকা আসছে ১৯ ডিসেম্বর
রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের জন্য ঢাকা ও নেইপিদোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি করতে আগামী ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসবে মিয়ানমারের ওয়ার্কিং গ্রুপ-এর একটি প্রতিনিধি দল।
ফ্রান্স সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী এ কথা জানিয়েছেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকের সময় তিনি একথা জানান।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে জানান, রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের বিষয়ে গত ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ বাংলাদেশকে মানবিক সহায়তা প্রদান এবং এই সংকট সমাধানে বিশ্ব ফোরামে ভূমিকা পালনের আশ্বাস দেন।
উল্লেখ্য, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ার পরেও মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয় প্রার্থীদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। গত সপ্তাহ খানেক সময়ে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন। সাউথ এশিয়ান হিউম্যান রাইটস নামের একটি সংস্থা সোমবার এক রিপোর্টে বলেছে, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্য সুবিধা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। এসব কারণে ক্যাম্পগুলোতে মানবপাচারের ঝুঁকি রয়েছে ব্যাপক মাত্রায়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুষ্টিমানের উন্নয়নের জন্য ফুড ফর পিস প্রোগ্রাম-এর আওতায় ইউনিসেফকে ৭.৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছে। ২৫ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য ৯০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছে।
ফ্রান্স সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী এ কথা জানিয়েছেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকের সময় তিনি একথা জানান।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে জানান, রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের বিষয়ে গত ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ বাংলাদেশকে মানবিক সহায়তা প্রদান এবং এই সংকট সমাধানে বিশ্ব ফোরামে ভূমিকা পালনের আশ্বাস দেন।
উল্লেখ্য, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ার পরেও মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয় প্রার্থীদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। গত সপ্তাহ খানেক সময়ে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন। সাউথ এশিয়ান হিউম্যান রাইটস নামের একটি সংস্থা সোমবার এক রিপোর্টে বলেছে, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্য সুবিধা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। এসব কারণে ক্যাম্পগুলোতে মানবপাচারের ঝুঁকি রয়েছে ব্যাপক মাত্রায়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুষ্টিমানের উন্নয়নের জন্য ফুড ফর পিস প্রোগ্রাম-এর আওতায় ইউনিসেফকে ৭.৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছে। ২৫ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য ৯০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছে।
No comments