অর্থের বিনিময়ে ছাত্রীর সঙ্গে শিক্ষকের যৌন সম্পর্ক
অর্থের
বিনিময়ে অপরিণত এক ছাত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছেন নিউ ইয়র্ক
সিটির এক শিক্ষক। বিছানায় তার সঙ্গে এমন কোনো অশালীনতা নেই, যা তিনি করেন
নি। এ অভিযোগে মামলা হয়েছে স্প্যানিশ ওই শিক্ষক মার্টিন হাউফিল্ড (৫৬)।
তিনি আবার আইনজীবীও। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার খরচ যোগাতে
ছাত্রছাত্রীরা ‘সুগার ড্যাডি’দের দ্বারে ধরনা দেয়। সুগার ড্যাডি হলো
একশ্রেণির পুরুষ, যারা ছাত্রছাত্রীদের মোটা অংকের অর্থ দেয়।
বিনিময়ে তাদেরকে তারা সফরসঙ্গী করে। তাদের সঙ্গে রাখে। বিভিন্ন কাজ করায়। আবার কেউ কেউ এসব ছাত্র বা ছাত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। এমন একজন সুগার ড্যাডি হলেন মার্টিন হাউফিল্ড। অভিযোগ আছে, তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্রীর সঙ্গে এমনই এক চুক্তিতে যৌন সম্পর্ক গড়ে তোলেন। গত বছর নর্থ কুইন্স কমিউনিটি হাই স্কুলে ওই বালিকার শ্রেষ্ঠ সম্পদ তিনি লুটে নেন। বিনিময়ে তাকে উপহারে ডুবিয়ে দেন। নগদ অর্থ তুলে দেন হাতে। গত ২৫ শে নভেম্বর এ বিষয়েটি রিপোর্ট করে দ্য নিউ ইয়র্ক পোস্ট। এতে বলা হয়, সুগার ড্যাডির ফাঁদে ফেলে মার্টিন হাউফিল্ড ওই বালিকাকে ২০০০ ডলারের ইন্টার্নশিপের ফি পরিশোধ করেছেন। তা করেছেন নিউ ইয়র্ক সিটি ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন-এর মাধ্যমে। ওই বালিকার পড়ালেখা চালিয়ে নেয়ায় সহায়তা বাবদ তার আইনী প্রতিষ্ঠান ওই ফি পরিশোধ করে। কিন্তু এর বিনিময়ে ওই বালিকার কাছে তার একটিই চাওয়া ছিল। তা হলো তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা। এ বিষয়ে তদন্ত করেছে স্পেশাল কমিশনার অব ইনভেস্টিগেশনের অফিস। তাতে দেখা গেছে, ওই স্কুলে ওই ছাত্রীর দিকে কুদৃষ্টি নিয়ে অগ্রসর হয়েছেন শিক্ষকরূপী মার্টিন। তাকে এক সময় প্রস্তাব দিয়েছেন, আমি কি তোমার সুগার ড্যাডি হতে পারি! এতে সম্মতি জানিয়েছে ওই বালিকা। ফলে প্রতি মাসে তিনি তাকে দিয়েছেন ৩০০ ডলার করে। বলেছেন, এই অর্থের বিনিময়ে আমি তোমাকে যা করতে বলবো তাই করতে হবে তোমাকে।
এরপর মার্টিনের সঙ্গে তাকে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেয়া হয়। তদন্তকারীদের কাছে এ কথা বলেছে ওই ছাত্রী। নিউ ইয়র্ক পোস্ট রিপোর্টে বলেছে, তদন্তে দেখা গেছে, মার্টিন হাউফিল্ড ওই ছাত্রীকে প্রস্তাব দেন তার ন্গ্ন ছবি পাঠাতে। নির্দেশ মতো ওই ছাত্রী তাই করে। সে আরো বলেছে, মার্টিন হাউফিল্ড তাকে শপিং মলে নিয়ে গিয়েছিলেন। এ সময় তাকে কিনে দিয়েছেন সবচেয়ে দামী একজোড়া স্নিকার্স ও ভিক্টোরিয়া সিক্রেট থেকে অন্তর্বাস। পুলিশ ও তদন্তকারীদেরকে ওই ছাত্রী আরো বলেছে, প্রথমেই চাদরের নিচে তাকে পাঁজাকোলা করে নিতেন মার্টিন। পরে তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতেন। শপিং শেষে গাড়ির ভিতরে ওরাল সেক্সে মেতে উঠতেন তিনি। এখানেই শেষ নয়, ফোন সেক্সেও বাধ্য করা হতো তাকে। নিজের নগ্ন ছবিও পাঠাতেন ওই ছাত্রীকে। এর প্রতিটি পর্বের জন্য তাকে অর্থ দিতেন ওই শিক্ষক।
বিনিময়ে তাদেরকে তারা সফরসঙ্গী করে। তাদের সঙ্গে রাখে। বিভিন্ন কাজ করায়। আবার কেউ কেউ এসব ছাত্র বা ছাত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। এমন একজন সুগার ড্যাডি হলেন মার্টিন হাউফিল্ড। অভিযোগ আছে, তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্রীর সঙ্গে এমনই এক চুক্তিতে যৌন সম্পর্ক গড়ে তোলেন। গত বছর নর্থ কুইন্স কমিউনিটি হাই স্কুলে ওই বালিকার শ্রেষ্ঠ সম্পদ তিনি লুটে নেন। বিনিময়ে তাকে উপহারে ডুবিয়ে দেন। নগদ অর্থ তুলে দেন হাতে। গত ২৫ শে নভেম্বর এ বিষয়েটি রিপোর্ট করে দ্য নিউ ইয়র্ক পোস্ট। এতে বলা হয়, সুগার ড্যাডির ফাঁদে ফেলে মার্টিন হাউফিল্ড ওই বালিকাকে ২০০০ ডলারের ইন্টার্নশিপের ফি পরিশোধ করেছেন। তা করেছেন নিউ ইয়র্ক সিটি ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন-এর মাধ্যমে। ওই বালিকার পড়ালেখা চালিয়ে নেয়ায় সহায়তা বাবদ তার আইনী প্রতিষ্ঠান ওই ফি পরিশোধ করে। কিন্তু এর বিনিময়ে ওই বালিকার কাছে তার একটিই চাওয়া ছিল। তা হলো তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা। এ বিষয়ে তদন্ত করেছে স্পেশাল কমিশনার অব ইনভেস্টিগেশনের অফিস। তাতে দেখা গেছে, ওই স্কুলে ওই ছাত্রীর দিকে কুদৃষ্টি নিয়ে অগ্রসর হয়েছেন শিক্ষকরূপী মার্টিন। তাকে এক সময় প্রস্তাব দিয়েছেন, আমি কি তোমার সুগার ড্যাডি হতে পারি! এতে সম্মতি জানিয়েছে ওই বালিকা। ফলে প্রতি মাসে তিনি তাকে দিয়েছেন ৩০০ ডলার করে। বলেছেন, এই অর্থের বিনিময়ে আমি তোমাকে যা করতে বলবো তাই করতে হবে তোমাকে।
এরপর মার্টিনের সঙ্গে তাকে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেয়া হয়। তদন্তকারীদের কাছে এ কথা বলেছে ওই ছাত্রী। নিউ ইয়র্ক পোস্ট রিপোর্টে বলেছে, তদন্তে দেখা গেছে, মার্টিন হাউফিল্ড ওই ছাত্রীকে প্রস্তাব দেন তার ন্গ্ন ছবি পাঠাতে। নির্দেশ মতো ওই ছাত্রী তাই করে। সে আরো বলেছে, মার্টিন হাউফিল্ড তাকে শপিং মলে নিয়ে গিয়েছিলেন। এ সময় তাকে কিনে দিয়েছেন সবচেয়ে দামী একজোড়া স্নিকার্স ও ভিক্টোরিয়া সিক্রেট থেকে অন্তর্বাস। পুলিশ ও তদন্তকারীদেরকে ওই ছাত্রী আরো বলেছে, প্রথমেই চাদরের নিচে তাকে পাঁজাকোলা করে নিতেন মার্টিন। পরে তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতেন। শপিং শেষে গাড়ির ভিতরে ওরাল সেক্সে মেতে উঠতেন তিনি। এখানেই শেষ নয়, ফোন সেক্সেও বাধ্য করা হতো তাকে। নিজের নগ্ন ছবিও পাঠাতেন ওই ছাত্রীকে। এর প্রতিটি পর্বের জন্য তাকে অর্থ দিতেন ওই শিক্ষক।
No comments