দেশে জন্মগত হিমোগ্লোবিন ডিজঅর্ডারের বাহক ৮৪ লাখ
বাংলাদেশে
বর্তমানে থ্যালাসেমিয়াসহ জন্মগত হিমোগ্লোবিন ডিজঅর্ডারের বাহক প্রায় ৮৪
লাখ মানুষ। এছাড়াও দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ কোন না কোনভাবে
রক্তস্বল্পতায় আক্রান্ত। এর বাইরে হিমোফিলিয়া রোগীর সংখ্যাও আনুমানিক প্রায়
২০ হাজার। দিন দিন-এর ভয়াবহতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে এক আন্তুর্জাতিক সম্মেলনে
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা এই তথ্য জানিয়েছেন। হেমাটোলজি সোসাইটি অফ বাংলাদেশ-এর
উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ৩য় আন্তর্জাতিক এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, এমপি। সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ব্লাড ক্যানসারের চিকিৎসা সেবা নিয়েও বিশদভাবে আলোচনা করেন। দেশে বর্তমানে ৩টি প্রতিষ্ঠানে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের সুযোগ রয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্যানসার রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টটেশন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, যা শিগগিরই এ সরকারের মেয়াদে কার্যক্রম শুরু করবে। ৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে রক্তরোগ চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে। ব্লাড ক্যানসার ও হিমোফিলিয়া রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল, যা অধিকাংশ রোগীর পক্ষে বহন করা সম্ভব হয় না। এসব রোগের ব্যয়ভার সহনীয় করার জন্য কনফারেন্স হতে সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়। এছাড়া হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দেশে ক্রমবর্ধমান ভাবে বিভিন্ন রক্তরোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে একটি পূর্ণাঙ্গ হেমাটোলজি ইনস্টিটিউট ও হেমাটোলজি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানে হেমাটোলজি সোসাইটি অফ বাংলাদেশ-এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাসুদা বেগমের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বিএসএমএমইউ’র ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ,সোসাইটির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ খান, সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ভারত, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া, নিউজিল্যান্ড-এর বিশিষ্ট রক্তরোগ বিশেষজ্ঞগণসহ প্রায় ২৫০ জন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, এমপি। সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ব্লাড ক্যানসারের চিকিৎসা সেবা নিয়েও বিশদভাবে আলোচনা করেন। দেশে বর্তমানে ৩টি প্রতিষ্ঠানে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের সুযোগ রয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্যানসার রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টটেশন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, যা শিগগিরই এ সরকারের মেয়াদে কার্যক্রম শুরু করবে। ৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে রক্তরোগ চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে। ব্লাড ক্যানসার ও হিমোফিলিয়া রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল, যা অধিকাংশ রোগীর পক্ষে বহন করা সম্ভব হয় না। এসব রোগের ব্যয়ভার সহনীয় করার জন্য কনফারেন্স হতে সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়। এছাড়া হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দেশে ক্রমবর্ধমান ভাবে বিভিন্ন রক্তরোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে একটি পূর্ণাঙ্গ হেমাটোলজি ইনস্টিটিউট ও হেমাটোলজি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানে হেমাটোলজি সোসাইটি অফ বাংলাদেশ-এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাসুদা বেগমের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বিএসএমএমইউ’র ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ,সোসাইটির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ খান, সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ভারত, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া, নিউজিল্যান্ড-এর বিশিষ্ট রক্তরোগ বিশেষজ্ঞগণসহ প্রায় ২৫০ জন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন।
No comments