উত্তর কোরিয়ার আস্ফালন, তবে কী যুদ্ধ হবেই?
ওয়াশিংটন
ডিসি, ইউরোপ বা অস্ট্রেলিয়া যেকোনো স্থানে আঘাত করতে সক্ষম এমন ব্যাপক
বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে উত্তর কোরিয়া। শুধু তা-ই নয়। তারা এ
ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণও করেছে। কোরিয়া উপদ্বীপ অঞ্চলে দীর্ঘ সময় ধরে যে
যুদ্ধের উত্তেজনা চলছে তাকে বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়ার এই
কর্মকাণ্ড। তারা ঠাণ্ডা মাথায় একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে
যাচ্ছে। পরিস্থিতি এমন যে, যেকোনো মুহূর্তে সেখানে যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতে
পারে।
ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে যুদ্ধজ্বর। সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এমন অবস্থায় পিয়ংইয়ংয়ের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটায় পূর্বদিকে উৎক্ষেপণ করা হয় আন্তঃমহাদেশীয় ব্যাপক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র। জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমরা এ বিষয়টি দেখবো। উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পর পরই দক্ষিণ কোরিয়া নিজেদের ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে জানান দিয়েছে তারাও কম কিছু নয়। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রের গুয়াম হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বলেছে, যে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে উত্তর কোরিয়া তা যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডের জন্য কোনো হুমকি নয়। এর দু’মাস আগে জাপানের উপর দিয়ে উত্তর কোরিয়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল সেপ্টেম্বরে। সে সময় তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। উত্তর কোরিয়া আগেভাগেই সতর্ক করে দেয় তারা যে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়বে তা গুয়ামে আঘাত করতে সক্ষম। ফলে আন্তর্জাতিক মহলে এ নিয়ে তীব্র উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়। এরপর তারা নতুন যে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছুড়েছে তার নাম হাউসং-১৪। উত্তর কোরিয়ার দক্ষিণ পিয়ঙ্গান প্রদেশ থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এরপর তা প্রায় ৫০ মিনিট আকাশে ভ্রমণ করে। অতিক্রম করে ১০০০ কিলোমিটার। এরপর ২৮০০ মাইল উচ্চতায় একটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে। এরপর তা আছড়ে পড়ে জাপান সাগরে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পেন্টাগন। এর কয়েক ঘণ্টা পরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বলেছেন, আমরা এ বিষয়টি দেখবো। এটা এমন একটি পরিস্থিতি যা আমাদেরকে ‘হ্যান্ডেল’ করতে হবে। ওদিকে ক্ষেপণাস্ত্রটি যখন আকাশে উড়ছিল তখনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি সারাহ স্যান্ডার্স। এরপরই হোয়াইট হাউস থেকে ট্রাম্প বলেন, কিছুক্ষণ আগে উত্তর কোরিয়া থেকে একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। অন্যদিকে বিশ্ব শান্তি, আঞ্চলিক শান্তিকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়ার জন্য উত্তর কোরিয়াকে দায়ী করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জিম মাত্তিস।
ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে যুদ্ধজ্বর। সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এমন অবস্থায় পিয়ংইয়ংয়ের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটায় পূর্বদিকে উৎক্ষেপণ করা হয় আন্তঃমহাদেশীয় ব্যাপক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র। জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমরা এ বিষয়টি দেখবো। উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পর পরই দক্ষিণ কোরিয়া নিজেদের ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে জানান দিয়েছে তারাও কম কিছু নয়। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রের গুয়াম হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বলেছে, যে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে উত্তর কোরিয়া তা যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডের জন্য কোনো হুমকি নয়। এর দু’মাস আগে জাপানের উপর দিয়ে উত্তর কোরিয়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল সেপ্টেম্বরে। সে সময় তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। উত্তর কোরিয়া আগেভাগেই সতর্ক করে দেয় তারা যে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়বে তা গুয়ামে আঘাত করতে সক্ষম। ফলে আন্তর্জাতিক মহলে এ নিয়ে তীব্র উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়। এরপর তারা নতুন যে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছুড়েছে তার নাম হাউসং-১৪। উত্তর কোরিয়ার দক্ষিণ পিয়ঙ্গান প্রদেশ থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এরপর তা প্রায় ৫০ মিনিট আকাশে ভ্রমণ করে। অতিক্রম করে ১০০০ কিলোমিটার। এরপর ২৮০০ মাইল উচ্চতায় একটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে। এরপর তা আছড়ে পড়ে জাপান সাগরে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পেন্টাগন। এর কয়েক ঘণ্টা পরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বলেছেন, আমরা এ বিষয়টি দেখবো। এটা এমন একটি পরিস্থিতি যা আমাদেরকে ‘হ্যান্ডেল’ করতে হবে। ওদিকে ক্ষেপণাস্ত্রটি যখন আকাশে উড়ছিল তখনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি সারাহ স্যান্ডার্স। এরপরই হোয়াইট হাউস থেকে ট্রাম্প বলেন, কিছুক্ষণ আগে উত্তর কোরিয়া থেকে একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। অন্যদিকে বিশ্ব শান্তি, আঞ্চলিক শান্তিকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়ার জন্য উত্তর কোরিয়াকে দায়ী করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জিম মাত্তিস।
No comments