ব্যবসায় নারী-পুরুষের সমতা প্রয়োজন
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমঃ বাংলাদেশে ১০ শতাংশ নারী ব্যবসায় জড়িত রয়েছে উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, এ হার ৫০ শতাংশ হওয়া প্রয়োজন। কারণ জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৫০ শতাংশের বেশি নারী।
তিনি বলেন, নারীর নেতৃত্বে বাংলাদেশে বসবাস করছি। এক সময় ঘর থেকে বেরিয়ে ব্যবসা করলে সমাজ সমালোচনা করতো। সে ভয়ে অনেকেই যোগ্যতা থাকার পরও ব্যবসা-বাণিজ্যে যুক্ত হয়নি। কিন্তু পরিস্থিতি এখন পাল্টেছে। আগের সেই সোশ্যাল ট্যাবু এখন আর নেই।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে আয়োজিত আন্তর্জাতিক উইম্যান্স এসএমই এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। চট্টগ্রাম মহিলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মাসব্যাপী এ মেলার আয়োজন করে।
গ্রামের নারীরাও এখন ব্যবসায় আগ্রহী হয়ে উঠেছে জানিয়ে তিনি বলেন, নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তারা তৈরি আছে। তারা যাতে ব্যবসা করতে পারে সেজন্য গ্রামের ৪৮০টি হাট-বাজারে ভবন তৈরি করা হবে। ভবনের নিচ তলায় বাজার বসবে। দ্বিতীয় তলায় নারী উদ্যোক্তাদের জন্য দোকান করে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশে ১৫ বছরের উর্ধ্বে প্রায় ৬ কোটি শ্রম শক্তি রয়েছে। বিশাল এ শ্রম শক্তির প্রায় এক তৃতীয়াংশই নারী। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি করতে হলে বিশাল সংখ্যক নারীকে অর্থনীতির মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে।
বেশিরভাগ কর্মক্ষম নারী অনুৎপাদনশীল কাজে যুক্ত মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, দেশের কাঙ্খিত প্রবৃদ্ধি ও লক্ষ্য পূরণে বিশাল এ শ্রমশক্তিকে কাজে লাগানো জরুরি। কর্মক্ষেত্র অপ্রতুল হওয়ায় আমরা বিশাল শ্রমশক্তিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারছি না।
নারীদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির মাধ্যমে এ থেকে উত্তরণ সম্ভব। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা সৃষ্টি করলে বিশাল জনসংখ্যা কর্মক্ষম হয়ে দেশের কাঙ্খিত প্রবৃদ্ধি অর্জনে অবদান রাখতে পারবে।
চট্টগ্রাম মহিলা চেম্বারের সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মঈনুদ্দিন খান বাদল, ওয়াসিকা আয়শা খান, সাবিহা নাহার, মাহজাবিন মোরশেদ, চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, মহিলা চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি আবিদা মুস্তফা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, নারীর নেতৃত্বে বাংলাদেশে বসবাস করছি। এক সময় ঘর থেকে বেরিয়ে ব্যবসা করলে সমাজ সমালোচনা করতো। সে ভয়ে অনেকেই যোগ্যতা থাকার পরও ব্যবসা-বাণিজ্যে যুক্ত হয়নি। কিন্তু পরিস্থিতি এখন পাল্টেছে। আগের সেই সোশ্যাল ট্যাবু এখন আর নেই।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে আয়োজিত আন্তর্জাতিক উইম্যান্স এসএমই এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। চট্টগ্রাম মহিলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মাসব্যাপী এ মেলার আয়োজন করে।
গ্রামের নারীরাও এখন ব্যবসায় আগ্রহী হয়ে উঠেছে জানিয়ে তিনি বলেন, নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তারা তৈরি আছে। তারা যাতে ব্যবসা করতে পারে সেজন্য গ্রামের ৪৮০টি হাট-বাজারে ভবন তৈরি করা হবে। ভবনের নিচ তলায় বাজার বসবে। দ্বিতীয় তলায় নারী উদ্যোক্তাদের জন্য দোকান করে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশে ১৫ বছরের উর্ধ্বে প্রায় ৬ কোটি শ্রম শক্তি রয়েছে। বিশাল এ শ্রম শক্তির প্রায় এক তৃতীয়াংশই নারী। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি করতে হলে বিশাল সংখ্যক নারীকে অর্থনীতির মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে।
বেশিরভাগ কর্মক্ষম নারী অনুৎপাদনশীল কাজে যুক্ত মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, দেশের কাঙ্খিত প্রবৃদ্ধি ও লক্ষ্য পূরণে বিশাল এ শ্রমশক্তিকে কাজে লাগানো জরুরি। কর্মক্ষেত্র অপ্রতুল হওয়ায় আমরা বিশাল শ্রমশক্তিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারছি না।
নারীদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির মাধ্যমে এ থেকে উত্তরণ সম্ভব। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা সৃষ্টি করলে বিশাল জনসংখ্যা কর্মক্ষম হয়ে দেশের কাঙ্খিত প্রবৃদ্ধি অর্জনে অবদান রাখতে পারবে।
চট্টগ্রাম মহিলা চেম্বারের সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মঈনুদ্দিন খান বাদল, ওয়াসিকা আয়শা খান, সাবিহা নাহার, মাহজাবিন মোরশেদ, চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, মহিলা চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি আবিদা মুস্তফা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
No comments