রিয়াল-বার্সার উল্টো ফল
গত মৌসুমের শেষের দিকে বার্সেলোনা এগোচ্ছিল দুর্দম গতিতে, আর রিয়াল মাদ্রিদ হোঁচট খাচ্ছিল মাঝেমধ্যেই। নতুন মৌসুমে চিত্রটা কি উল্টে যাবে? প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতির ম্যাচগুলোতে রিয়াল এগিয়ে চলেছে অদম্য, আর হোঁচট খাচ্ছে বার্সেলোনা।
পরশুও রিয়াল-বার্সা দুই দলের ছিল উল্টো যাত্রা। চীন সফররত রিয়াল মাদ্রিদ গুয়াংজু এভারগ্রান্ডেকে উড়িয়ে দিয়েছে ৭-১ গোলে। আর যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামিতে মেক্সিকোর ক্লাব শিভাস গুয়াদালহারা কাল বার্সেলোনাকে হারিয়েছে ৪-১ গোলে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা, অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া, মেসুত ওজিল—রিয়াল খেলছে পুরো শক্তি নিয়ে। আর বার্সেলোনায় খেলেননি দলের সাফল্যের প্রতীকে পরিণত হওয়া লিওনেল মেসি। গার্দিওলার দলে অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশ্রণ ছিল প্রায় সমান সমান।
গত মৌসুমে রিয়ালের অর্জনের খাতাটা শূন্য ছিল বটে, কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে রোনালদোকে অপ্রাপ্তি তেমন ছোঁয়নি। স্প্যানিশ লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার পেয়েছেন পর্তুগিজ উইঙ্গারই। গোল করার সেই ধারাটা ধরে রেখেছেন রোনালদো। এ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদের খেলা ছয়টি প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে একটি হ্যাটট্রিকসহ ৬ গোল করেছেন রোনালদো। গুয়াংজুর সঙ্গে ম্যাচেও একটি গোল পেয়েছেন। রোনালদোর সঙ্গে একটি করে গোল পেয়েছেন স্যামি খেদিরা, ওজিল, জেসে ও ডি মারিয়া। বেনজেমা করেছেন জোড়া গোল।
মেক্সিকান চ্যাম্পিয়ন শিভাসের বিপক্ষে বার্সেলোনার একমাত্র গোলটি করেছেন ডেভিড ভিয়া। ভিয়ার ৪ মিনিটের গোলে প্রথমে এগিয়ে গিয়েছিল বার্সাই, প্রথমার্ধে বার্সেলোনার খেলা দেখে মনে হচ্ছিল গোলের মালা গলায় পরতে হবে শিভাসকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শেষ দিকে খেলাটা উল্টে যায় পাশার দানের মতো। ১২ মিনিটের মধ্যে তিন গোল করে শিভাস। দুই মিনিটের মধ্যে মার্কো ফ্যাবিয়ান অসাধারণ দুই গোল করে এগিয়ে দেন শিভাসকে। ৬০ মিনিটে তাঁর প্রথম গোল ৩০ গজ দূর থেকে আচমকা শটে, ৬২ মিনিটে বাইসাইকেল কিকে দ্বিতীয় গোল। ৭২ মিনিটে জিওভানি ক্যাসিয়াসের গোলের পর ৯০ মিনিটে বার্সার কফিনে শেষ পেরেকটি ঠোকেন লুইস ভার্দুজকো। বার্সা বলতে পারে, প্রীতি ম্যাচের এই পরাজয়ে কী যায় আসে! তবে সত্যটা হলো, দলের রক্ষণ এমন বেহাল থাকলে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নদের আসন্ন মৌসুমে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হবে। ৭০ হাজারেরও বেশি দর্শকে ঠাসা মায়ামি ডলফিনের মাঠটিকে বিষণ্ন দেখা যায়নি ঠিকই। কিন্তু এটাও ঠিক, কেউ বার্সেলোনার ‘লাঞ্ছনা’ দেখতে আসেনি।
পরশুও রিয়াল-বার্সা দুই দলের ছিল উল্টো যাত্রা। চীন সফররত রিয়াল মাদ্রিদ গুয়াংজু এভারগ্রান্ডেকে উড়িয়ে দিয়েছে ৭-১ গোলে। আর যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামিতে মেক্সিকোর ক্লাব শিভাস গুয়াদালহারা কাল বার্সেলোনাকে হারিয়েছে ৪-১ গোলে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা, অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া, মেসুত ওজিল—রিয়াল খেলছে পুরো শক্তি নিয়ে। আর বার্সেলোনায় খেলেননি দলের সাফল্যের প্রতীকে পরিণত হওয়া লিওনেল মেসি। গার্দিওলার দলে অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশ্রণ ছিল প্রায় সমান সমান।
গত মৌসুমে রিয়ালের অর্জনের খাতাটা শূন্য ছিল বটে, কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে রোনালদোকে অপ্রাপ্তি তেমন ছোঁয়নি। স্প্যানিশ লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার পেয়েছেন পর্তুগিজ উইঙ্গারই। গোল করার সেই ধারাটা ধরে রেখেছেন রোনালদো। এ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদের খেলা ছয়টি প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে একটি হ্যাটট্রিকসহ ৬ গোল করেছেন রোনালদো। গুয়াংজুর সঙ্গে ম্যাচেও একটি গোল পেয়েছেন। রোনালদোর সঙ্গে একটি করে গোল পেয়েছেন স্যামি খেদিরা, ওজিল, জেসে ও ডি মারিয়া। বেনজেমা করেছেন জোড়া গোল।
মেক্সিকান চ্যাম্পিয়ন শিভাসের বিপক্ষে বার্সেলোনার একমাত্র গোলটি করেছেন ডেভিড ভিয়া। ভিয়ার ৪ মিনিটের গোলে প্রথমে এগিয়ে গিয়েছিল বার্সাই, প্রথমার্ধে বার্সেলোনার খেলা দেখে মনে হচ্ছিল গোলের মালা গলায় পরতে হবে শিভাসকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শেষ দিকে খেলাটা উল্টে যায় পাশার দানের মতো। ১২ মিনিটের মধ্যে তিন গোল করে শিভাস। দুই মিনিটের মধ্যে মার্কো ফ্যাবিয়ান অসাধারণ দুই গোল করে এগিয়ে দেন শিভাসকে। ৬০ মিনিটে তাঁর প্রথম গোল ৩০ গজ দূর থেকে আচমকা শটে, ৬২ মিনিটে বাইসাইকেল কিকে দ্বিতীয় গোল। ৭২ মিনিটে জিওভানি ক্যাসিয়াসের গোলের পর ৯০ মিনিটে বার্সার কফিনে শেষ পেরেকটি ঠোকেন লুইস ভার্দুজকো। বার্সা বলতে পারে, প্রীতি ম্যাচের এই পরাজয়ে কী যায় আসে! তবে সত্যটা হলো, দলের রক্ষণ এমন বেহাল থাকলে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নদের আসন্ন মৌসুমে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হবে। ৭০ হাজারেরও বেশি দর্শকে ঠাসা মায়ামি ডলফিনের মাঠটিকে বিষণ্ন দেখা যায়নি ঠিকই। কিন্তু এটাও ঠিক, কেউ বার্সেলোনার ‘লাঞ্ছনা’ দেখতে আসেনি।
No comments