পাকিস্তান লাদেনকে কোনো সহযোগিতা করেনি
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ বলেছেন, আল-কায়েদার প্রয়াত নেতা ওসামা বিন লাদেনকে তাঁর দেশ কোনো সহযোগিতা করেনি। যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে তিনি এ কথা বলেন।
গত ২ মে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে নিহত হন ওসামা বিন লাদেন। এর পর থেকে প্রচণ্ড চাপের মুখে রয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। অভিযোগ উঠেছে, ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থানের বিষয়টি তারা জানত এবং সেনা ও গোয়েন্দাদের কেউ কেউ তাঁকে সহযোগিতাও করেছেন।
সেনাবাহিনীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে সাবেক সেনাপ্রধান মোশাররফ বলেন, ‘কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক, আমি নিশ্চিত করে বলছি, ওসামা বিন লাদেনের অবস্থানের বিষয়ে আমি কিছু জানতাম না। আর এটা কি কখনো সম্ভব যে সেনাবাহিনী ও আইএসআই জেনেও তারা আমাকে জানাবে না? আমি ১০০ বার বলব, সেটা আদৌ সম্ভব নয়। আমি সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলাম, আর তারা আমার লোক।’
১৯৯৯ সালে রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল পারভেজ মোশাররফ। তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন খুব সাধারণ একটি বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন। এ কারণে কারও সন্দেহ হয়নি। সারা দেশে এমন হাজার হাজার বাড়ি পাওয়া যাবে। আর তাঁকে যদি সেখানে নিয়ে রাখা হয়, তাহলে নিশ্চয় কোনো না কোনো রকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হতো, যাতে তিনি পালাতে না পারেন।
সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, ওসামা বিন লাদেনকে হত্যায় মার্কিন বাহিনীর ওই অভিযানে পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাকিস্তান মনে করে, এর মাধ্যমে তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা হয়েছে।
গত ২ মে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে নিহত হন ওসামা বিন লাদেন। এর পর থেকে প্রচণ্ড চাপের মুখে রয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। অভিযোগ উঠেছে, ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থানের বিষয়টি তারা জানত এবং সেনা ও গোয়েন্দাদের কেউ কেউ তাঁকে সহযোগিতাও করেছেন।
সেনাবাহিনীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে সাবেক সেনাপ্রধান মোশাররফ বলেন, ‘কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক, আমি নিশ্চিত করে বলছি, ওসামা বিন লাদেনের অবস্থানের বিষয়ে আমি কিছু জানতাম না। আর এটা কি কখনো সম্ভব যে সেনাবাহিনী ও আইএসআই জেনেও তারা আমাকে জানাবে না? আমি ১০০ বার বলব, সেটা আদৌ সম্ভব নয়। আমি সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলাম, আর তারা আমার লোক।’
১৯৯৯ সালে রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল পারভেজ মোশাররফ। তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন খুব সাধারণ একটি বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন। এ কারণে কারও সন্দেহ হয়নি। সারা দেশে এমন হাজার হাজার বাড়ি পাওয়া যাবে। আর তাঁকে যদি সেখানে নিয়ে রাখা হয়, তাহলে নিশ্চয় কোনো না কোনো রকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হতো, যাতে তিনি পালাতে না পারেন।
সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, ওসামা বিন লাদেনকে হত্যায় মার্কিন বাহিনীর ওই অভিযানে পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাকিস্তান মনে করে, এর মাধ্যমে তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা হয়েছে।
No comments