শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক ও লেনদেন দুই-ই কমেছে
দেশের শেয়ারবাজারে গতকাল বুধবারও দরপতন হয়েছে। দিনভর মূল্যসূচকের ব্যাপক ওঠানামার পর দরপতন দিয়েই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন শেষ হয়। শেয়ারের দাম কমার পাশাপাশি দুই বাজারেই লেনদেনও কমে গেছে। ঢাকার বাজারে বুধবার লেনদেন নেমে এসেছে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন আবার ৫০ কোটির নিচে নেমে গেছে।
মঙ্গলবারের বড় দরপতনের পর গতকাল ডিএসইতে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বগতি দিয়েই লেনদেন শুরু হয়। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লেনদেন শুরুর ১৫ মিনিটের মধ্যেই মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক নিম্নমুখী হতে থাকে। নেমে আসে আগের দিনের অবস্থানে। এরপর থেকে দিনভরই চলে সূচকের ওঠানামা।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনের বড় ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কিছুটা আশান্বিত হলেও মঙ্গলবারের বড় দরপতনে আবারও শঙ্কা তৈরি করে। যার প্রভাব গতকালের বাজারে দেখা গেছে। অনেক বিনিয়োগকারী এখনো বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন। বাজার স্থিতিশীল করতে গত সপ্তাহে নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন দেখার জন্য অনেক বিনিয়োগকারী অপেক্ষায় রয়েছেন।
এদিকে বুধবার দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৮৫১ পয়েন্টে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৯০ শতাংশ শেয়ারেরই দাম কমেছিল। আর গতকাল লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫৭ শতাংশেরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৩৫ শতাংশের দাম। এদিন ঢাকার বাজারে ২৫৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪৮টির দাম কমেছে, বেড়েছে ৯০টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ২০টির দাম। তবে পর পর দুই দিন ৫০০ কোটি টাকার লেনদেন হলেও বুধবার সেটি নেমে এসেছে প্রায় ৩২০ কোটি টাকায়। আগের দিনের চেয়ে যা ১৯৩ কোটি টাকা কম।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল প্রায় ৭৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ১৬ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে। এই দিন চট্টগ্রামের বাজারে ১৮০টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়। যার মধ্যে ৫৬টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১১৬টির। আর অপরিবর্তিত ছিল আটটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সেই হিসাবে সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রায় ৬৪ শতাংশেরই দাম কমেছে। দিনশেষে লেনদেন নেমে এসেছে ৪৭ কোটি টাকায়, যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা কম।
মঙ্গলবারের বড় দরপতনের পর গতকাল ডিএসইতে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বগতি দিয়েই লেনদেন শুরু হয়। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লেনদেন শুরুর ১৫ মিনিটের মধ্যেই মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক নিম্নমুখী হতে থাকে। নেমে আসে আগের দিনের অবস্থানে। এরপর থেকে দিনভরই চলে সূচকের ওঠানামা।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনের বড় ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কিছুটা আশান্বিত হলেও মঙ্গলবারের বড় দরপতনে আবারও শঙ্কা তৈরি করে। যার প্রভাব গতকালের বাজারে দেখা গেছে। অনেক বিনিয়োগকারী এখনো বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন। বাজার স্থিতিশীল করতে গত সপ্তাহে নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন দেখার জন্য অনেক বিনিয়োগকারী অপেক্ষায় রয়েছেন।
এদিকে বুধবার দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৮৫১ পয়েন্টে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৯০ শতাংশ শেয়ারেরই দাম কমেছিল। আর গতকাল লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫৭ শতাংশেরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৩৫ শতাংশের দাম। এদিন ঢাকার বাজারে ২৫৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪৮টির দাম কমেছে, বেড়েছে ৯০টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ২০টির দাম। তবে পর পর দুই দিন ৫০০ কোটি টাকার লেনদেন হলেও বুধবার সেটি নেমে এসেছে প্রায় ৩২০ কোটি টাকায়। আগের দিনের চেয়ে যা ১৯৩ কোটি টাকা কম।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল প্রায় ৭৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ১৬ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে। এই দিন চট্টগ্রামের বাজারে ১৮০টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়। যার মধ্যে ৫৬টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১১৬টির। আর অপরিবর্তিত ছিল আটটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সেই হিসাবে সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রায় ৬৪ শতাংশেরই দাম কমেছে। দিনশেষে লেনদেন নেমে এসেছে ৪৭ কোটি টাকায়, যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা কম।
No comments