কে কিম জং উনের এই রহস্যময় বোন?
এ
সপ্তাহান্তে বিরল এক দলীয় সভা আয়োজিত হতে যাচ্ছে উত্তর কোরিয়ায়।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, দেশটির নেতা কিম জং উনে’র বোন ইয়ো-জং বড় ধরণের দায়িত্ব
পেতে যাচ্ছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তাসংস্থা ইয়োনহ্যাপ বিশেষজ্ঞদের উদ্ধৃত
করে জানিয়েছে যে, শাসক দল কমিউনিস্ট ওয়ার্কার্স পার্টির মন্ত্রী-পর্যায়ের
পদ পেতে পারেন ইয়ো-জং। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। খবরে বলা হয়েছে, নিজ দল ও
দেশের মধ্যে ক্ষমতা আরও কুক্ষিগত করতে কিম জং উনের বড় পরিকল্পনার অংশ এ
পদক্ষেপ।
কে এই ইয়ো-জং?
কিম ইয়ো-জং হলেন দেশটির মৃত নেতা কিম জং-ইলের কনিষ্ঠতম কন্যা। বর্তমান নেতা কিম জং-উন ও তার ভাই জং-কোলের আপন সহোদর হলেন ইয়ো-জং। নর্থ কোরিয়া লিডারশিপ ওয়াচ এ তথ্য দিয়েছে। ১৯৮৭ সালে তার জন্ম। বড় ভাই কিম জং-উনের খুব ঘনিষ্ঠ ভাবা হয় তাকে। নেতার চেয়ে চার বছর ছোট তিনি। তারা দু’ জন একই সময়ে সুইজারল্যান্ডের বার্নে বসবাস করেছেন ও পড়ালেখা করেছেন। ওয়ার্কার্স পার্টির ক্ষমতাধর সেক্রেটারি খো রে্যাং-হাএর ছেলেকে তিনি বিয়ে করেছেন।
তিনি কী করেন?
এখন পর্যন্ত ইয়ো-জং-এর প্রধান কাজ ছিল তার ভাইয়ের ইমেজ রক্ষা করা। ২০১৪ সালে তিনি দলের প্রোপাগান্ডা বা প্রচার শাখার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ভাইয়ের জনসমক্ষে করা সব প্রোগ্রাম তিনি দেখাশোনা করেন। এছাড়া কাজ করছেন তার রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবেও।
সাম্প্রতিক কয়েক বছরে বিক্ষিপ্তভাবে নজরের আলোতে ছিলেন তিনি। ২০১১ সালে তার পিতার রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন। ২০১৪ সালে ভাইয়ের নির্বাচনেও দেখা গেছে তাকে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত কিম জং-উনের পাহাড় বেয়ে উঠার ছবিতেও মাঝেমাঝে তিনি ছিলেন।
গত বছরের অক্টোবরে গুজব উঠেছিল যে, বাজে পারফরম্যান্সের জন্য তাকে প্রোপাগান্ডা ডিপার্টমেন্ট থেকে সরিয়ে দিয়েছেন তার ভাই। কিন্তু পর্যবেক্ষকদের বিশ্বাস, মূল নেতৃত্বে একটি শীর্ষ পদ পাবেন তিনি। ২০০৮ সাল থেকে তার এ পদের কথা চিন্তা করে রাখা হয়েছিল। তৎকালীন নেতা ও তার পিতা কিম জং-ইলের স্বাস্থ্যের অবনতি হলে উত্তরাধিকার নিয়ে বড় ধরণের পরিকল্পনা হয়। ২০১৪ সালে তার ভাই অস্বাভাবিকভাবে অনেকদিন জনসম্মুখে উপস্থিত ছিলেন না। সে সময় উত্তর কোরীয় নেতার মৃত্যুর গুজবও চাউর হয়। অনেকে ভেবে নিয়েছিলেন, তিনিই হয়তো কিম জং-উনের পরবর্তী উত্তরাধিকার। যদিও এর সম্ভাবনা খুব কম।
তিনি কেমন?
অনেকে ইয়ো-জং-এর ব্যাপারে বলেছেন যে, তার মিষ্টি ও ভালো স্বভাব রয়েছে। টমবয় ছাপ্প আছে। তবে সাংবাদিকরা বলেন, তিনি বড় হয়েছেন অন্যত্র। কিম পরিবারের অন্য সদস্যরা তার সঙ্গে অতটা কথাবার্তা বলেনি। সুইজারল্যান্ডের যে স্কুলে তিনি পড়তেন, সেখানকার কর্মকর্তারা বলেন, তাকে সবসময় গার্ড ও তত্বাবধায়করা দল অতিমাত্রায় প্রহরা দিয়ে রাখতো। একবার তার হালকা ঠান্ডা হয়েছিল। তাকে সঙ্গে সঙ্গে স্কুল থেকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
কে এই ইয়ো-জং?
কিম ইয়ো-জং হলেন দেশটির মৃত নেতা কিম জং-ইলের কনিষ্ঠতম কন্যা। বর্তমান নেতা কিম জং-উন ও তার ভাই জং-কোলের আপন সহোদর হলেন ইয়ো-জং। নর্থ কোরিয়া লিডারশিপ ওয়াচ এ তথ্য দিয়েছে। ১৯৮৭ সালে তার জন্ম। বড় ভাই কিম জং-উনের খুব ঘনিষ্ঠ ভাবা হয় তাকে। নেতার চেয়ে চার বছর ছোট তিনি। তারা দু’ জন একই সময়ে সুইজারল্যান্ডের বার্নে বসবাস করেছেন ও পড়ালেখা করেছেন। ওয়ার্কার্স পার্টির ক্ষমতাধর সেক্রেটারি খো রে্যাং-হাএর ছেলেকে তিনি বিয়ে করেছেন।
তিনি কী করেন?
এখন পর্যন্ত ইয়ো-জং-এর প্রধান কাজ ছিল তার ভাইয়ের ইমেজ রক্ষা করা। ২০১৪ সালে তিনি দলের প্রোপাগান্ডা বা প্রচার শাখার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ভাইয়ের জনসমক্ষে করা সব প্রোগ্রাম তিনি দেখাশোনা করেন। এছাড়া কাজ করছেন তার রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবেও।
সাম্প্রতিক কয়েক বছরে বিক্ষিপ্তভাবে নজরের আলোতে ছিলেন তিনি। ২০১১ সালে তার পিতার রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন। ২০১৪ সালে ভাইয়ের নির্বাচনেও দেখা গেছে তাকে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত কিম জং-উনের পাহাড় বেয়ে উঠার ছবিতেও মাঝেমাঝে তিনি ছিলেন।
গত বছরের অক্টোবরে গুজব উঠেছিল যে, বাজে পারফরম্যান্সের জন্য তাকে প্রোপাগান্ডা ডিপার্টমেন্ট থেকে সরিয়ে দিয়েছেন তার ভাই। কিন্তু পর্যবেক্ষকদের বিশ্বাস, মূল নেতৃত্বে একটি শীর্ষ পদ পাবেন তিনি। ২০০৮ সাল থেকে তার এ পদের কথা চিন্তা করে রাখা হয়েছিল। তৎকালীন নেতা ও তার পিতা কিম জং-ইলের স্বাস্থ্যের অবনতি হলে উত্তরাধিকার নিয়ে বড় ধরণের পরিকল্পনা হয়। ২০১৪ সালে তার ভাই অস্বাভাবিকভাবে অনেকদিন জনসম্মুখে উপস্থিত ছিলেন না। সে সময় উত্তর কোরীয় নেতার মৃত্যুর গুজবও চাউর হয়। অনেকে ভেবে নিয়েছিলেন, তিনিই হয়তো কিম জং-উনের পরবর্তী উত্তরাধিকার। যদিও এর সম্ভাবনা খুব কম।
তিনি কেমন?
অনেকে ইয়ো-জং-এর ব্যাপারে বলেছেন যে, তার মিষ্টি ও ভালো স্বভাব রয়েছে। টমবয় ছাপ্প আছে। তবে সাংবাদিকরা বলেন, তিনি বড় হয়েছেন অন্যত্র। কিম পরিবারের অন্য সদস্যরা তার সঙ্গে অতটা কথাবার্তা বলেনি। সুইজারল্যান্ডের যে স্কুলে তিনি পড়তেন, সেখানকার কর্মকর্তারা বলেন, তাকে সবসময় গার্ড ও তত্বাবধায়করা দল অতিমাত্রায় প্রহরা দিয়ে রাখতো। একবার তার হালকা ঠান্ডা হয়েছিল। তাকে সঙ্গে সঙ্গে স্কুল থেকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
No comments