এক দিনে পড়ল ৪৭ উইকেট
জাতীয় লিগের পঞ্চম রাউন্ডের প্রথম দিনে সেঞ্চুরি হয়েছিল তিনটি। আর কাল ছিল পুরো উল্টো দৃশ্য। তিন ভেন্যুতে এক দিনেই উইকেট পড়েছে ৪৭টি!
খুলনায় বরিশালের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৯২ রানের লিড পেয়েছিল রাজশাহী। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৬ রান তুলতেই তারা হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান সোহরাওয়ার্দী শুভ ও ফরহাদ রেজা দুজনেই আউট শূন্য রানে। বরিশালের ইনিংসে দু অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন প্রথম সাত ব্যাটসম্যানের সবাই, কিন্তু বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউই। একমাত্র ফিফটি কামরুল ইসলাম ইমনের (৯৩), অলআউট তারা ২৪৪ রানে। এর আগে ১৪২ রান নিয়ে দিন শুরু করা সোহরাওয়ার্দী শুভ যেতে পারেননি বেশিদূর, ১৫১ রান করে আউট হয়েছেন শাফাক-আল-জাবিরের বলে। দলের রানটাও তাই বাড়েনি খুব বেশি। ৬ উইকেটে ২৯৯ রান নিয়ে দিন শুরু করা রাজশাহী প্রথম ইনিংসে অলআউট আর মাত্র ৩৭ রান যোগ করেই।
আমাদের রাজশাহী অফিস জানায়, রাজশাহীতে খুলনার বিপক্ষে ফলোঅনে পড়েছে চট্টগ্রাম। ৫ উইকেটে ৩২৩ রান নিয়ে দিন শুরু করে খুলনা লোয়ার অর্ডারদের ব্যাটিং নৈপুণ্যে কাল যোগ করে আরও ১২৩ রান। ৬২ রান করেছেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান সগীর হোসেন, ৩৮ বলে ৩৬ সৈয়দ রাসেলের। খুলনা ইনিংস ঘোষণা করে ৯ উইকেটে ৪৪৬ রান তুলে। কাল খুলনার চারটি উইকেটই নিয়েছেন ইলিয়াস সানি, আগের দিনের একটি মিলিয়ে ৮৬ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। বোলিংয়ের পর ব্যাট হাতেও চট্টগ্রামের সবচেয়ে সফল সানি, আট নম্বরে নেমে ৮০ বলে করেছেন ৫১ রান। সর্বোচ্চ রান আট নম্বর ব্যাটসম্যানের, চট্টগ্রামের ইনিংসের চিত্রটা বুঝিয়ে দিচ্ছে এটাই। নাফিস ইকবালের দল অলআউট ১৯৯ রানে। রাসেল নিয়েছেন ৩ উইকেট, দুটি করে ডলার মাহমুদ ও পার্ট টাইম স্পিনার নাজমুস সাদাত।
বগুড়ায় প্রথম দিনে উইকেট পড়েছিল ১৯টি, কাল ‘মাত্র’ ১৬টি। প্রথম ইনিংসে ১৭২ রান করেও ঢাকার বিপক্ষে ৮১ রানের লিড পেয়েছিল সিলেট। ৯ উইকেটে ৯০ রান নিয়ে খেলতে নামা ঢাকার শেষ উইকেটটা নিতে কাল মাত্র চার বল খরচ করতে হয়েছে। কিন্তু বোলারদের এই সাফল্য বিফলে যাওয়ার পথে ব্যাটসম্যানদের চরম ব্যর্থতায়। দ্বিতীয় ইনিংসে সিলেট অলআউট মাত্র ৯৮ রানে। ঢাকার পেসার তালহা জুবায়ের নিয়েছেন ৪ উইকেট, নতুন বলে তাঁর সঙ্গী মোহাম্মদ শরিফ ৩টি। ১৮০ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ঢাকা দিন শেষ করেছে ৫ উইকেটে ১২৭ রানে।
খুলনায় বরিশালের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৯২ রানের লিড পেয়েছিল রাজশাহী। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৬ রান তুলতেই তারা হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান সোহরাওয়ার্দী শুভ ও ফরহাদ রেজা দুজনেই আউট শূন্য রানে। বরিশালের ইনিংসে দু অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন প্রথম সাত ব্যাটসম্যানের সবাই, কিন্তু বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউই। একমাত্র ফিফটি কামরুল ইসলাম ইমনের (৯৩), অলআউট তারা ২৪৪ রানে। এর আগে ১৪২ রান নিয়ে দিন শুরু করা সোহরাওয়ার্দী শুভ যেতে পারেননি বেশিদূর, ১৫১ রান করে আউট হয়েছেন শাফাক-আল-জাবিরের বলে। দলের রানটাও তাই বাড়েনি খুব বেশি। ৬ উইকেটে ২৯৯ রান নিয়ে দিন শুরু করা রাজশাহী প্রথম ইনিংসে অলআউট আর মাত্র ৩৭ রান যোগ করেই।
আমাদের রাজশাহী অফিস জানায়, রাজশাহীতে খুলনার বিপক্ষে ফলোঅনে পড়েছে চট্টগ্রাম। ৫ উইকেটে ৩২৩ রান নিয়ে দিন শুরু করে খুলনা লোয়ার অর্ডারদের ব্যাটিং নৈপুণ্যে কাল যোগ করে আরও ১২৩ রান। ৬২ রান করেছেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান সগীর হোসেন, ৩৮ বলে ৩৬ সৈয়দ রাসেলের। খুলনা ইনিংস ঘোষণা করে ৯ উইকেটে ৪৪৬ রান তুলে। কাল খুলনার চারটি উইকেটই নিয়েছেন ইলিয়াস সানি, আগের দিনের একটি মিলিয়ে ৮৬ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। বোলিংয়ের পর ব্যাট হাতেও চট্টগ্রামের সবচেয়ে সফল সানি, আট নম্বরে নেমে ৮০ বলে করেছেন ৫১ রান। সর্বোচ্চ রান আট নম্বর ব্যাটসম্যানের, চট্টগ্রামের ইনিংসের চিত্রটা বুঝিয়ে দিচ্ছে এটাই। নাফিস ইকবালের দল অলআউট ১৯৯ রানে। রাসেল নিয়েছেন ৩ উইকেট, দুটি করে ডলার মাহমুদ ও পার্ট টাইম স্পিনার নাজমুস সাদাত।
বগুড়ায় প্রথম দিনে উইকেট পড়েছিল ১৯টি, কাল ‘মাত্র’ ১৬টি। প্রথম ইনিংসে ১৭২ রান করেও ঢাকার বিপক্ষে ৮১ রানের লিড পেয়েছিল সিলেট। ৯ উইকেটে ৯০ রান নিয়ে খেলতে নামা ঢাকার শেষ উইকেটটা নিতে কাল মাত্র চার বল খরচ করতে হয়েছে। কিন্তু বোলারদের এই সাফল্য বিফলে যাওয়ার পথে ব্যাটসম্যানদের চরম ব্যর্থতায়। দ্বিতীয় ইনিংসে সিলেট অলআউট মাত্র ৯৮ রানে। ঢাকার পেসার তালহা জুবায়ের নিয়েছেন ৪ উইকেট, নতুন বলে তাঁর সঙ্গী মোহাম্মদ শরিফ ৩টি। ১৮০ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ঢাকা দিন শেষ করেছে ৫ উইকেটে ১২৭ রানে।
No comments