পেটের ভেতর ইয়াবা! by আসাদুজ্জামান
অভিনব
উপায়ে টেকনাফ থেকে ইয়াবা আনা হচ্ছে ঢাকায়। স্কচটেপ দিয়ে পেঁচিয়ে ইয়াবা
কলার মধ্যে ঢোকানো হয়। পরে ওই কলা গিলে খেয়ে ঢাকায় চলে আসেন পাচারকারীরা।
সম্প্রতি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া দুই নারী শুক্রবার আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ কথা জানিয়েছেন। এই দুজনের পেট থেকে মোট এক হাজার ৮৫০টি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক আজিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২৬ জানুয়ারি রাজধানীর মতিঝিল এলাকার শতাব্দী টাওয়ারের সামন থেকে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। পরে তাঁদের স্বামীবাগের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে এক্স-রে করানো হয়। সেখানেই ধরা পড়ে, এই দুজনের পেটে ইয়াবা রয়েছে। পরে তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকদের সহায়তায় দুই দিনে ওই দুই নারীর পায়খানার সঙ্গে ৭৪টি ইয়াবার প্যাকেট বের হয়। প্যাকেট থেকে সর্বমোট এক হাজার ৮৫০ টি ইয়াবা জব্দ করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক বীথি চ্যাটার্জি প্রথম আলোকে বলেন, পেটের মধ্যে করে ইয়াবা আনার কথা আদালতের কাছে স্বীকার করেছেন এই দুই নারী। জবানবন্দি রেকর্ডের পর তাঁদের কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
জবানবন্দিতে এই দুই নারী বলেছেন, ইয়াবার মালিক টেকনাফের ইয়াবা ব্যবসায়ী লালু ও আলেয়া। প্রথমে ইয়াবাগুলো স্কচটেপ দিয়ে মুড়িয়ে কয়েকটি প্যাকেট করেন। পরে এগুলো কলার মধ্যে ঢোকানো হয়। এরপর ওই কলা গিলে খান। এভাবেই ইয়াবা টেকনাফ থেকে ঢাকায় আনেন। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে অভিনব এই পদ্ধতিতে ইয়াবা এনেছেন বলে তাঁরা বিচারকের কাছে স্বীকার করেছেন। ইয়াবার চালান আনার জন্য তাদের পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার কথা ছিল।
আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে দুই নারীর একজন প্রথম আলোকে বলেন, অভাবের সংসার। বাধ্য হয়ে পেটের মধ্যে করে ইয়াবা আনতে চেয়েছিলাম। তাই ধরা পড়েছি। একই কথা বলেন অন্য নারীও।
সম্প্রতি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া দুই নারী শুক্রবার আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ কথা জানিয়েছেন। এই দুজনের পেট থেকে মোট এক হাজার ৮৫০টি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক আজিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২৬ জানুয়ারি রাজধানীর মতিঝিল এলাকার শতাব্দী টাওয়ারের সামন থেকে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। পরে তাঁদের স্বামীবাগের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে এক্স-রে করানো হয়। সেখানেই ধরা পড়ে, এই দুজনের পেটে ইয়াবা রয়েছে। পরে তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকদের সহায়তায় দুই দিনে ওই দুই নারীর পায়খানার সঙ্গে ৭৪টি ইয়াবার প্যাকেট বের হয়। প্যাকেট থেকে সর্বমোট এক হাজার ৮৫০ টি ইয়াবা জব্দ করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক বীথি চ্যাটার্জি প্রথম আলোকে বলেন, পেটের মধ্যে করে ইয়াবা আনার কথা আদালতের কাছে স্বীকার করেছেন এই দুই নারী। জবানবন্দি রেকর্ডের পর তাঁদের কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
জবানবন্দিতে এই দুই নারী বলেছেন, ইয়াবার মালিক টেকনাফের ইয়াবা ব্যবসায়ী লালু ও আলেয়া। প্রথমে ইয়াবাগুলো স্কচটেপ দিয়ে মুড়িয়ে কয়েকটি প্যাকেট করেন। পরে এগুলো কলার মধ্যে ঢোকানো হয়। এরপর ওই কলা গিলে খান। এভাবেই ইয়াবা টেকনাফ থেকে ঢাকায় আনেন। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে অভিনব এই পদ্ধতিতে ইয়াবা এনেছেন বলে তাঁরা বিচারকের কাছে স্বীকার করেছেন। ইয়াবার চালান আনার জন্য তাদের পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার কথা ছিল।
আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে দুই নারীর একজন প্রথম আলোকে বলেন, অভাবের সংসার। বাধ্য হয়ে পেটের মধ্যে করে ইয়াবা আনতে চেয়েছিলাম। তাই ধরা পড়েছি। একই কথা বলেন অন্য নারীও।
No comments