গুজরাটে মুসলিম নেতা ও তার পুত্রকে গুলি করে হত্যা
ভারতের
গুজরাটে বিজেপির সংখ্যালঘু মুসলিম নেতা ও তার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে
দুষ্কৃতকারীরা। শনিবার রাতে ৫ মুখোশধারী দুষ্কৃতি বিজেপির সংখ্যালঘু
মোর্চার জাতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট ইলিয়াস খান পাঠান এবং তার ছেলে আসিফ খান
পাঠানকে হত্যা করে। দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে ইলিয়াস খান পাঠানের অন্য ছেলে
আকবর মারাত্মকভাবে আহত হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ইলিয়াসের ওপর
হামলা হলে তার দুই ছেলে আসিফ এবং আকবর তাকে বাঁচানোর জন্য ছুটে গেলে তাদের
উপরে গুলি চালায় হামলাকারীরা।
সূত্রে প্রকাশ, ৫ সশস্ত্র দুষ্কৃতি ইলিয়াস খান পাঠানের রাজকোটের বাড়িতে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে হামলা করে। হামলাকারীদের কাছে আগ্নেয়াস্ত্রের পাশাপাশি ধারালো চাকু এবং লাঠি ছিল। হামলাকারীরা একটি গাড়িতে করে এসেছিল। ঘটনার পরে দ্রুত পালিয়ে যায় তারা।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইলিয়াস খান পাঠানের বাড়িতে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে দুষ্কৃতকারীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। যদিও এ নিয়ে এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। পুলিশ অবশ্য কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধার করেছে।
ইলিয়াস খান পাঠান আগে গুজরাট কংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের যুব নেতা ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি বিজেপির সিনিয়র নেতা বেঙ্কইয়া নাইডু এবং অরুণ জেটলির উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দেন। সম্প্রতি তাকে হজ কমিটির মেম্বার করা হয়েছিল। গুজরাটে নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় তাকে বিজেপি’র সংখ্যালঘু শাখায় শামিল করা হয়।
সূত্র : রেডিও তেহরান।
সূত্রে প্রকাশ, ৫ সশস্ত্র দুষ্কৃতি ইলিয়াস খান পাঠানের রাজকোটের বাড়িতে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে হামলা করে। হামলাকারীদের কাছে আগ্নেয়াস্ত্রের পাশাপাশি ধারালো চাকু এবং লাঠি ছিল। হামলাকারীরা একটি গাড়িতে করে এসেছিল। ঘটনার পরে দ্রুত পালিয়ে যায় তারা।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইলিয়াস খান পাঠানের বাড়িতে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে দুষ্কৃতকারীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। যদিও এ নিয়ে এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। পুলিশ অবশ্য কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধার করেছে।
ইলিয়াস খান পাঠান আগে গুজরাট কংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের যুব নেতা ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি বিজেপির সিনিয়র নেতা বেঙ্কইয়া নাইডু এবং অরুণ জেটলির উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দেন। সম্প্রতি তাকে হজ কমিটির মেম্বার করা হয়েছিল। গুজরাটে নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় তাকে বিজেপি’র সংখ্যালঘু শাখায় শামিল করা হয়।
সূত্র : রেডিও তেহরান।
No comments