ঈদের পর পুঁজিবাজারে টানা তিন দিন দাম কমল
দেশের পুঁজিবাজারে গতকাল মঙ্গলবারও দরপতনের ধারা অব্যাহত ছিল। ঈদের ছুটির পর এ নিয়ে টানা তিন দিন দরপতন হলো পুঁজিবাজারে। তিন দিনে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৪৬ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৪৮৩ পয়েন্ট কমেছে।
গতকাল দুই স্টক এক্সচেঞ্জের বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। তবে ডিএসইতে লেনদেন কমলেও চট্টগ্রামে সামান্য বেড়েছে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সাধারণত ঈদের ছুটির পর বিনিয়োগকারীরা পুনর্বিনিয়োগে সক্রিয় হয়ে থাকেন। তবে গত তিন দিনের লেনদেনে এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। এ ছাড়া তারল্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংক রেপো ও রিভার্স রেপোর সুদের হার বাড়ানোয় এর বিরূপ প্রভাব বাজারে পড়ছে।
অন্যদিকে বাজারের আচরণে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারী জানিয়েছেন, ঈদের পর বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে তাঁদের প্রত্যাশা ছিল। তাই ঈদের আগে আবার বিনিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় না হওয়ায় বাজার প্রতিদিনই পড়ছে। এ অবস্থায় বাজারে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। তাঁরা জানান, মুনাফা তো দূরের কথা, বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী মূলধনও খুইয়েছেন। এ অবস্থায় অনেকেই শেয়ার বিক্রি করে যতটুকু পুঁজি আছে তা তোলার চেষ্টা করছেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। আর ২৫ মিনিটের দিকে সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এর পর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে, যা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এ দিন লেনদেন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৭৬ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ৬৫ দশমিক ৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে গতকাল ৩৬৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ছয় কোটি টাকা কম।
লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, তিতাস গ্যাস, যমুনা অয়েল, বেক্সিমকো, ইসলামী ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, স্কয়ার ফার্মা, ইউনাইটেড এয়ার, সিএমসি কামাল ও এনবিএল।
অন্যদিকে, সিএসইতে সার্বিক মূল্যসূচক ২১৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট কমে ১৭ হাজার ১৯০ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে এদিন মোট ১৭৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল ৪৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে পাঁচ কোটি টাকা বেশি।
গতকাল দুই স্টক এক্সচেঞ্জের বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। তবে ডিএসইতে লেনদেন কমলেও চট্টগ্রামে সামান্য বেড়েছে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সাধারণত ঈদের ছুটির পর বিনিয়োগকারীরা পুনর্বিনিয়োগে সক্রিয় হয়ে থাকেন। তবে গত তিন দিনের লেনদেনে এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। এ ছাড়া তারল্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংক রেপো ও রিভার্স রেপোর সুদের হার বাড়ানোয় এর বিরূপ প্রভাব বাজারে পড়ছে।
অন্যদিকে বাজারের আচরণে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারী জানিয়েছেন, ঈদের পর বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে তাঁদের প্রত্যাশা ছিল। তাই ঈদের আগে আবার বিনিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় না হওয়ায় বাজার প্রতিদিনই পড়ছে। এ অবস্থায় বাজারে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। তাঁরা জানান, মুনাফা তো দূরের কথা, বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী মূলধনও খুইয়েছেন। এ অবস্থায় অনেকেই শেয়ার বিক্রি করে যতটুকু পুঁজি আছে তা তোলার চেষ্টা করছেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। আর ২৫ মিনিটের দিকে সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এর পর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে, যা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এ দিন লেনদেন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৭৬ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ৬৫ দশমিক ৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে গতকাল ৩৬৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ছয় কোটি টাকা কম।
লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, তিতাস গ্যাস, যমুনা অয়েল, বেক্সিমকো, ইসলামী ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, স্কয়ার ফার্মা, ইউনাইটেড এয়ার, সিএমসি কামাল ও এনবিএল।
অন্যদিকে, সিএসইতে সার্বিক মূল্যসূচক ২১৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট কমে ১৭ হাজার ১৯০ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে এদিন মোট ১৭৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল ৪৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে পাঁচ কোটি টাকা বেশি।
No comments