মিনিটে মিনিটে মেসি
আকর্ষণের কেন্দ্রে ছিলেন। সবার চোখও ছিল তাঁর ওপর। কালকের ম্যাচে প্রথমার্ধে দুর্দান্ত খেলেছেনও। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে নিজেকে যেন একটু গুটিয়েই রেখেছিলেন। লিওনেল মেসির কিছু খণ্ড ছবি:
১ মিনিট: সেন্টার হওয়ার প্রথম মিনিটেই প্রথম বলের স্পর্শ পান। হাফ লাইনের ডানপ্রান্তে রোজোর স্কয়ার পাস থেকে বল পান মেসি।
৭ মিনিট: প্রথম জাদুকরি মুহূর্ত। সেন্টার সার্কেলের একটু নিচে নিজেদের প্রান্তে বল পান। বিখ্যাত সেই সলো রান করে তিন প্রতিপক্ষকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যান। কিন্তু ইফে অ্যামব্রোস থামিয়ে দেন মেসিকে।
৮ মিনিট: সেন্টার সার্কেলের ওপর বল পেয়ে এগিয়ে যান। এবার ডি-বক্সের সামনে মেসিকে রুখে দিয়েছে নাইজেরিয়ান রক্ষণ।
১২ মিনিট: থ্রু পাস করে হিগুয়েইনকে বল বাড়িয়ে দেন। কিন্তু বল রিসিভ করতে পারেননি রিয়াল স্ট্রাইকার।
১৩ মিনিট: প্রথম ফাউলের শিকার।
১৭ মিনিট: আবারও ফাউলের শিকার। এবার ডি-বক্সের ‘ডি’-এর একটু ওপরে ডান প্রান্তে ফ্রি-কিক পান।
১৮ মিনিট: বেশ ভালোই ফ্রি-কিক নিয়েছিলেন বাঁ পায়ে। কিন্তু ডান পোস্টের খানিকটা বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যায় বল।
২১ মিনিট: এবার মারাত্মক ফাউলের শিকার হন। এলডারসনের বাহু গিয়ে লাগে মেসির ঠোঁটে। ঠোঁট সামান্য কেটে যায়। মাটিতে পড়ে থাকেন দেড় মিনিটের মতো। ফিজিও ছুটে আসেন। মাঠে শুয়ে থাকা মেসির শুশ্রূষা চলে। মাঠ থেকে বের করেও আনা হয় ঠোঁটের ওপর ব্যান্ড-এইড লাগানো মেসিকে। গ্যালারিতে উদ্বেগ—একেবারেই তুলে নেওয়া হবে না তো! কিন্তু না, তুমুল করতালি আর হর্ষধ্বনির মধ্যে আবারও মাঠে ফেরেন।
২৪ মিনিট: ডি-বক্সের ডি-এর মধ্যে বল পেয়েছিলেন, ডি মারিয়ের সেন্টার থেকে। চিপ করে পাঠিয়ে দেন হিগুয়েনকে। বুক দিয়ে রিসিভ করে পড়ন্ত বলে পা চালিয়ে প্রথম গোল এনে দেন হিগুয়েইন।
২৬ মিনিট: ম্যাচে মেসির সবচেয়ে উজ্জ্বল মুহূর্ত। নাইজেরিয়ার খেলোয়াড়ের পা থেকে নিজেই বল কেড়ে নেন। এরপর শুরু করেন সেই দৌড়। ড্রিবলিংয়ের জাদুতে হতবুদ্ধি করে দেন চার নাইজেরিয়ানকে। একজন ছিটকেও পড়েন মেসিকে ফাউল করে আটকাতে গিয়ে। একাই বল টেনে এনে ডি বক্সের ডান পাশ দিয়ে ঢোকেন। গোলেই মেরেছিলেন, কিন্তু গোলরক্ষকের হাতের ছোঁয়া লেগে বল চলে যায় ডি মারিয়ার কাছে। বল জালে পাঠান ডি মারিয়া।
৩০ মিনিট: মেসিকে ফাউল করে ওবিন্নার হলুদ কার্ড।
৩৬ মিনিট: ডিফেন্স-চেরা থ্রু পাস, হিগুয়েইন পর্যন্ত অবশ্য পৌঁছায়নি।
৩৭ মিনিট: এবার মেসিই ফাউল করেন নাইজেরিয়ার এক খেলোয়াড়কে!
৪৫+১ মিনিট: মেসির আরেকটি গোলের সুযোগ। বক্সের ডানে জোরালো শট নেন। গোলরক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়ে আঙুলের ছোঁয়ায় গোলপোস্টের বাইরে ঠেলে দেন বল।
৪৮ মিনিট: ফ্রি-কিক নেন।
৬৪ মিনিট: আরও একটি ফ্রি-কিক।
৬৮ মিনিট: হাফ লাইনের একটু ওপর থেকে হিগুয়েইনের উদ্দেশে লম্বা থ্রু পাস। সুবিধাজনক অবস্থানে থেকেও গোল করতে পারেননি হিগুয়েইন।
৭২ মিনিট: ফাউলের শিকার।
৭৫ মিনিট: চিপ করে বল ঠেলে দেন বক্সের ওপরে থাকা ডি মারিয়াকে।
ম্যাচ শেষ: ৩-১ গোলের জয়ে অধিনায়ক হিসেবে অভিনন্দন জানান সতীর্থদের।
১ মিনিট: সেন্টার হওয়ার প্রথম মিনিটেই প্রথম বলের স্পর্শ পান। হাফ লাইনের ডানপ্রান্তে রোজোর স্কয়ার পাস থেকে বল পান মেসি।
৭ মিনিট: প্রথম জাদুকরি মুহূর্ত। সেন্টার সার্কেলের একটু নিচে নিজেদের প্রান্তে বল পান। বিখ্যাত সেই সলো রান করে তিন প্রতিপক্ষকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যান। কিন্তু ইফে অ্যামব্রোস থামিয়ে দেন মেসিকে।
৮ মিনিট: সেন্টার সার্কেলের ওপর বল পেয়ে এগিয়ে যান। এবার ডি-বক্সের সামনে মেসিকে রুখে দিয়েছে নাইজেরিয়ান রক্ষণ।
১২ মিনিট: থ্রু পাস করে হিগুয়েইনকে বল বাড়িয়ে দেন। কিন্তু বল রিসিভ করতে পারেননি রিয়াল স্ট্রাইকার।
১৩ মিনিট: প্রথম ফাউলের শিকার।
১৭ মিনিট: আবারও ফাউলের শিকার। এবার ডি-বক্সের ‘ডি’-এর একটু ওপরে ডান প্রান্তে ফ্রি-কিক পান।
১৮ মিনিট: বেশ ভালোই ফ্রি-কিক নিয়েছিলেন বাঁ পায়ে। কিন্তু ডান পোস্টের খানিকটা বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যায় বল।
২১ মিনিট: এবার মারাত্মক ফাউলের শিকার হন। এলডারসনের বাহু গিয়ে লাগে মেসির ঠোঁটে। ঠোঁট সামান্য কেটে যায়। মাটিতে পড়ে থাকেন দেড় মিনিটের মতো। ফিজিও ছুটে আসেন। মাঠে শুয়ে থাকা মেসির শুশ্রূষা চলে। মাঠ থেকে বের করেও আনা হয় ঠোঁটের ওপর ব্যান্ড-এইড লাগানো মেসিকে। গ্যালারিতে উদ্বেগ—একেবারেই তুলে নেওয়া হবে না তো! কিন্তু না, তুমুল করতালি আর হর্ষধ্বনির মধ্যে আবারও মাঠে ফেরেন।
২৪ মিনিট: ডি-বক্সের ডি-এর মধ্যে বল পেয়েছিলেন, ডি মারিয়ের সেন্টার থেকে। চিপ করে পাঠিয়ে দেন হিগুয়েনকে। বুক দিয়ে রিসিভ করে পড়ন্ত বলে পা চালিয়ে প্রথম গোল এনে দেন হিগুয়েইন।
২৬ মিনিট: ম্যাচে মেসির সবচেয়ে উজ্জ্বল মুহূর্ত। নাইজেরিয়ার খেলোয়াড়ের পা থেকে নিজেই বল কেড়ে নেন। এরপর শুরু করেন সেই দৌড়। ড্রিবলিংয়ের জাদুতে হতবুদ্ধি করে দেন চার নাইজেরিয়ানকে। একজন ছিটকেও পড়েন মেসিকে ফাউল করে আটকাতে গিয়ে। একাই বল টেনে এনে ডি বক্সের ডান পাশ দিয়ে ঢোকেন। গোলেই মেরেছিলেন, কিন্তু গোলরক্ষকের হাতের ছোঁয়া লেগে বল চলে যায় ডি মারিয়ার কাছে। বল জালে পাঠান ডি মারিয়া।
৩০ মিনিট: মেসিকে ফাউল করে ওবিন্নার হলুদ কার্ড।
৩৬ মিনিট: ডিফেন্স-চেরা থ্রু পাস, হিগুয়েইন পর্যন্ত অবশ্য পৌঁছায়নি।
৩৭ মিনিট: এবার মেসিই ফাউল করেন নাইজেরিয়ার এক খেলোয়াড়কে!
৪৫+১ মিনিট: মেসির আরেকটি গোলের সুযোগ। বক্সের ডানে জোরালো শট নেন। গোলরক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়ে আঙুলের ছোঁয়ায় গোলপোস্টের বাইরে ঠেলে দেন বল।
৪৮ মিনিট: ফ্রি-কিক নেন।
৬৪ মিনিট: আরও একটি ফ্রি-কিক।
৬৮ মিনিট: হাফ লাইনের একটু ওপর থেকে হিগুয়েইনের উদ্দেশে লম্বা থ্রু পাস। সুবিধাজনক অবস্থানে থেকেও গোল করতে পারেননি হিগুয়েইন।
৭২ মিনিট: ফাউলের শিকার।
৭৫ মিনিট: চিপ করে বল ঠেলে দেন বক্সের ওপরে থাকা ডি মারিয়াকে।
ম্যাচ শেষ: ৩-১ গোলের জয়ে অধিনায়ক হিসেবে অভিনন্দন জানান সতীর্থদের।
No comments