জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধারে মাঠে নেমেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা
জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধারে মাঠে নেমেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গত তিন দিন সড়কপথে মধ্য-পশ্চিমের অঙ্গরাজ্যগুলো ঘুরে বেড়িয়েছেন তিনি। বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় উদ্বিগ্ন সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
গত বুধবার হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, কর্মসংস্থান বাড়াতে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি ঘোষণা করবেন ওবামা। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের কর্মসূচি নিয়ে জাতির উদ্দেশে তিনি ভাষণ দেবেন। কর্মসূচিতে কী থাকবে, এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে।
অর্থনৈতিক চরম অস্থিরতার এ সময়ে ওবামাকে নিয়ে মার্কিন জনগণের প্রত্যাশা যেন থমকে দাঁড়িয়েছে। আল-কায়দার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার পর ওবামার জনপ্রিয়তা ছিল ৫৩ শতাংশ। মাত্র তিন মাসের মধ্যে এই জনপ্রিয়তা কমে ৪১ শতাংশে নেমে এসেছে।
গত বুধবার প্রকাশিত সর্বশেষ গ্যালাপ জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ২৬ শতাংশ মার্কিন নাগরিক মনে করে, ওবামা অর্থনৈতিক দুরবস্থা সামাল দিতে সক্ষম হচ্ছেন।
জনমতের হার দ্রুত নেমে যাওয়ায় ওবামার কট্টর সমর্থকেরাও উদ্বিগ্ন। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বেকারত্বের হার ৯ শতাংশের বেশি। সাম্প্রতিক ইতিহাসে বেকারত্বের এই উচ্চহার থাকা অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্ট দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হতে পারেননি। এ জন্য ২০১২ সালের নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ওবামার দ্বিতীয় মেয়াদে ফিরে আসা নিয়ে তাঁর সমর্থকেরা উদ্বিগ্ন।
সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওবামা নিজেই বলেন, অর্থনৈতিক অবস্থার দ্রুত উন্নতি না ঘটলে এক মেয়াদের প্রেসিডেন্ট হিসেবেই তাঁর পরিচিতি থাকবে।
আশা করা যাচ্ছে, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ওবামা যে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন, এতে দ্রুত কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয় থাকবে। ধারণা করা হচ্ছে, দেশজুড়ে সড়ক, জনপদ ও স্থাপনা পুনর্নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হবে। উচ্চ আয়ের লোকজনের ওপর বর্ধিত কর আরোপ করা হবে। পাশাপাশি কর্মহীনদের জন্য সরকারি ভাতার মেয়াদ বাড়ানো হবে। মধ্যবিত্ত ও কর্মজীবীদের জন্য কর হ্রাসের ঘোষণা দিতে পারেন ওবামা।
ওবামার যেকোনো উচ্চাভিলাষী কর্মসূচি বাস্তবায়নে কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন। সংখ্যাগরিষ্ঠতায় রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেসে ওবামার কর্মসূচি কতটা হাল পাবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। গত বুধবার ইলিনয় অঙ্গরাজ্যে দেওয়া ভাষণে ওবামা আইনপ্রণেতাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ওয়াশিংটনে যদি দলবাজির পুরোনো খেলা চলতে থাকে, তাহলে দেশের অর্থনীতিতে চাঙা ভাব শিগগিরই ফিরে আসবে না।
ওবামা তাঁর ভাষণে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ব্যবসা ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুবিধা দেওয়ার আভাস দেন। অঙ্গরাজ্যগুলোর সরকারকে অধিকতর কেন্দ্রীয় বরাদ্দ, শিক্ষক নিয়োগের জন্য বর্ধিত সরকারি অনুদান দেওয়ার ঘোষণাও দিতে পারেন তিনি। রিপাবলিকানদের যেকোনো বাধা মোকাবিলায় দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন ওবামা।
গত বুধবার হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, কর্মসংস্থান বাড়াতে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি ঘোষণা করবেন ওবামা। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের কর্মসূচি নিয়ে জাতির উদ্দেশে তিনি ভাষণ দেবেন। কর্মসূচিতে কী থাকবে, এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে।
অর্থনৈতিক চরম অস্থিরতার এ সময়ে ওবামাকে নিয়ে মার্কিন জনগণের প্রত্যাশা যেন থমকে দাঁড়িয়েছে। আল-কায়দার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার পর ওবামার জনপ্রিয়তা ছিল ৫৩ শতাংশ। মাত্র তিন মাসের মধ্যে এই জনপ্রিয়তা কমে ৪১ শতাংশে নেমে এসেছে।
গত বুধবার প্রকাশিত সর্বশেষ গ্যালাপ জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ২৬ শতাংশ মার্কিন নাগরিক মনে করে, ওবামা অর্থনৈতিক দুরবস্থা সামাল দিতে সক্ষম হচ্ছেন।
জনমতের হার দ্রুত নেমে যাওয়ায় ওবামার কট্টর সমর্থকেরাও উদ্বিগ্ন। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বেকারত্বের হার ৯ শতাংশের বেশি। সাম্প্রতিক ইতিহাসে বেকারত্বের এই উচ্চহার থাকা অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্ট দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হতে পারেননি। এ জন্য ২০১২ সালের নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ওবামার দ্বিতীয় মেয়াদে ফিরে আসা নিয়ে তাঁর সমর্থকেরা উদ্বিগ্ন।
সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওবামা নিজেই বলেন, অর্থনৈতিক অবস্থার দ্রুত উন্নতি না ঘটলে এক মেয়াদের প্রেসিডেন্ট হিসেবেই তাঁর পরিচিতি থাকবে।
আশা করা যাচ্ছে, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ওবামা যে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন, এতে দ্রুত কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয় থাকবে। ধারণা করা হচ্ছে, দেশজুড়ে সড়ক, জনপদ ও স্থাপনা পুনর্নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হবে। উচ্চ আয়ের লোকজনের ওপর বর্ধিত কর আরোপ করা হবে। পাশাপাশি কর্মহীনদের জন্য সরকারি ভাতার মেয়াদ বাড়ানো হবে। মধ্যবিত্ত ও কর্মজীবীদের জন্য কর হ্রাসের ঘোষণা দিতে পারেন ওবামা।
ওবামার যেকোনো উচ্চাভিলাষী কর্মসূচি বাস্তবায়নে কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন। সংখ্যাগরিষ্ঠতায় রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেসে ওবামার কর্মসূচি কতটা হাল পাবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। গত বুধবার ইলিনয় অঙ্গরাজ্যে দেওয়া ভাষণে ওবামা আইনপ্রণেতাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ওয়াশিংটনে যদি দলবাজির পুরোনো খেলা চলতে থাকে, তাহলে দেশের অর্থনীতিতে চাঙা ভাব শিগগিরই ফিরে আসবে না।
ওবামা তাঁর ভাষণে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ব্যবসা ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুবিধা দেওয়ার আভাস দেন। অঙ্গরাজ্যগুলোর সরকারকে অধিকতর কেন্দ্রীয় বরাদ্দ, শিক্ষক নিয়োগের জন্য বর্ধিত সরকারি অনুদান দেওয়ার ঘোষণাও দিতে পারেন তিনি। রিপাবলিকানদের যেকোনো বাধা মোকাবিলায় দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন ওবামা।
No comments