রোনালদোকে ফিরিয়ে নিতে প্রস্তুত ফার্গুসন
২০০৯ সালে ৮০ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়াল মাদ্রিদে এসেছিলেন রোনালদো। এবারের মৌসুমে ৪০ গোল করে স্প্যানিশ লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতার নতুন এক রেকর্ডই করে ফেলেছেন এই পর্তুগিজ স্ট্রাইকার। কিন্তু স্পেনে তাঁর মাঠের বাইরের সময়টা নাকি খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। এখনো নাকি ওল্ড ট্রাফোর্ডের দিনের কথা খুব মনে পড়ে তাঁর। রোনালদোর জন্য সুখবর যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন আবারও তাঁকে সেখানে ফিরিয়ে নিতে প্রস্তুত।
রিয়ালের বর্তমান কোচ হোসে মরিনহোর সঙ্গে সম্পর্কটা নাকি খুব একটা ভালো না রোনালদোর। আর ২০০৯ সালে মাদ্রিদে বদলিটাও নাকি তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়েছিল। এখন রোনালদোকে আবার ম্যানইউতে ফিরিয়ে নেওয়ার কথা ফার্গুসন, তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও ইতালির বিশ্বকাপজয়ী দলের কোচ মার্সেলো লিপ্পিকে জানিয়েছিলেন। এ সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে লিপ্পি সাংবাদিকদের বলেন, ‘অ্যালেক্স আমাকে বলেছে যে, সে রোনালদোকে আবার ফিরিয়ে আনতে চায়। আমরা দুজনই মনে করি যে, সে একজন অসাধারণ ফুটবলার। সে উইঙ্গার হিসেবেও খেলতে পারে আবার একদম স্ট্রাইকার হিসেবেও খেলতে পারে। আর তার সবচেয়ে বড় যোগ্যতা হলো, তাঁর যেকোনো সময় গোল করতে পারার দক্ষতা।
রিয়ালের বর্তমান কোচ হোসে মরিনহোর সঙ্গে সম্পর্কটা নাকি খুব একটা ভালো না রোনালদোর। আর ২০০৯ সালে মাদ্রিদে বদলিটাও নাকি তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়েছিল। এখন রোনালদোকে আবার ম্যানইউতে ফিরিয়ে নেওয়ার কথা ফার্গুসন, তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও ইতালির বিশ্বকাপজয়ী দলের কোচ মার্সেলো লিপ্পিকে জানিয়েছিলেন। এ সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে লিপ্পি সাংবাদিকদের বলেন, ‘অ্যালেক্স আমাকে বলেছে যে, সে রোনালদোকে আবার ফিরিয়ে আনতে চায়। আমরা দুজনই মনে করি যে, সে একজন অসাধারণ ফুটবলার। সে উইঙ্গার হিসেবেও খেলতে পারে আবার একদম স্ট্রাইকার হিসেবেও খেলতে পারে। আর তার সবচেয়ে বড় যোগ্যতা হলো, তাঁর যেকোনো সময় গোল করতে পারার দক্ষতা।
No comments