সরকারি সেনাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ
লিবিয়ার এক নারী একদল সরকারি সেনার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন। গতকাল রোববার রাজধানী ত্রিপোলির একটি হোটেলে উপস্থিত হয়ে বিদেশি সাংবাদিকদের কাছে তিনি ধর্ষণ ও নির্যাতনের কাহিনি বর্ণনা করেন। তবে নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে ওই নারীর অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
ত্রিপোলির রিক্সোস হোটেলে বিদেশি সাংবাদিকেরা যখন নাশতা করছিলেন, সে সময় তিনি ওই হোটেলে প্রবেশ করেন। ৩০ বছর বয়সী ওই নারী নিজেকে ঈমান আল-ওবায়দি নামে পরিচয় দিয়ে পরনের কিছু বসন খুলে নির্যাতনের চিহ্ন দেখান সাংবাদিকদের।
ওবায়দি জানান, বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত বেনগাজি থেকে ত্রিপোলি ফেরার পথে গত বুধবার সরকারি সেনারা তাঁকে আটক করেন। এরপর টানা দুদিন তাঁর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়। ১৫ সেনা তাঁকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন বলে তিনি অভিযোগ করেন।
নির্যাতনের চিহ্ন সাংবাদিকদের দেখিয়ে ওবায়দি বলেন, ‘আপনারা ছবি তুলুন এবং বিশ্বের কাছে আমার অবস্থা তুলে ধরুন।’ ওবায়দি তাঁর কথা শেষ করার আগেই হোটেলের কর্মীরা তাঁকে টেনেহিঁচড়ে সেখান থেকে বের করে দেন। পরে সরকারি লোকজন তাঁকে গাড়িতে করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
ত্রিপোলির রিক্সোস হোটেলে বিদেশি সাংবাদিকেরা যখন নাশতা করছিলেন, সে সময় তিনি ওই হোটেলে প্রবেশ করেন। ৩০ বছর বয়সী ওই নারী নিজেকে ঈমান আল-ওবায়দি নামে পরিচয় দিয়ে পরনের কিছু বসন খুলে নির্যাতনের চিহ্ন দেখান সাংবাদিকদের।
ওবায়দি জানান, বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত বেনগাজি থেকে ত্রিপোলি ফেরার পথে গত বুধবার সরকারি সেনারা তাঁকে আটক করেন। এরপর টানা দুদিন তাঁর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়। ১৫ সেনা তাঁকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন বলে তিনি অভিযোগ করেন।
নির্যাতনের চিহ্ন সাংবাদিকদের দেখিয়ে ওবায়দি বলেন, ‘আপনারা ছবি তুলুন এবং বিশ্বের কাছে আমার অবস্থা তুলে ধরুন।’ ওবায়দি তাঁর কথা শেষ করার আগেই হোটেলের কর্মীরা তাঁকে টেনেহিঁচড়ে সেখান থেকে বের করে দেন। পরে সরকারি লোকজন তাঁকে গাড়িতে করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
No comments