এবার নিজেদের ছাড়াতে চান টেলর
প্রচলিত ধারণা এমন, দল যেমনই হোক, বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে খেলবেই। এবার সেটা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেল। বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ, ভারতে গিয়ে ৫-০-তে হার, এর পর দেশের মাটিতে পাকিস্তানের কাছে সিরিজ হার, বিশ্বকাপের আগে মনে হচ্ছিল, তলানিতে ঠেকেছে নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেট। সেই দলটাও যখন শেষ চারে উঠল, ‘নিউজিল্যান্ড মানেই সেমিফাইনাল’ ধারণা প্রতিষ্ঠিত না হয়ে উপায় আছে?
‘এত ছোট দেশ, এত কম মানুষের দেশ হয়েও আমরা এতবার সেমিফাইনাল খেলেছি, আমি সত্যিই গর্বিত। মাত্র ৪০ লাখ লোকের এক দেশের জন্য এটা বড় একটা অর্জন’—ড্যানিয়েল ভেট্টোরি যা বললেন, খুবই সত্য কথা। কিউই অধিনায়ক গর্ব করতেই পারেন। তবে গর্বের এই রেকর্ডটার পাশে আছে একটা অস্বস্তিও। ১০ বিশ্বকাপের ছয়টিতেই সেমিফাইনাল, কিন্তু ফাইনাল যে খেলা হয়নি একবারও!
গর্বিত হচ্ছেন ভেট্টোরির ডেপুটি রস টেলরও। তবে এবার নিজেদের ছাড়িয়ে নতুন ইতিহাস গড়তে চান বিশ্বকাপের পর সম্ভাব্য নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক, ‘বারবার সেমিফাইনাল খেলার ইতিহাস নিয়ে আমি গর্বিত। তবে এই দল ইতিহাস নতুন করে লেখাতে চায়। আমরা সত্যিই বিশ্বাস করি, আমাদের ফাইনাল খেলা সম্ভব, মঙ্গলবারই আমরা সেটা প্রমাণ করে দেব!’
টেলরের কণ্ঠের জোর থেকেই পরিষ্কার, কোয়ার্টার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়টা কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে কিউইদের। সেই আত্মবিশ্বাসের আগুনে এবার পোড়াতে চান শ্রীলঙ্কাকেও, ‘দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর আত্মবিশ্বাস আমরা শ্রীলঙ্কা ম্যাচে কাজে লাগাব। গ্রুপ পর্বে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলাটা আমাদের অবশ্যই বাড়তি সুবিধা দেবে। ওই ম্যাচে কিছু জিনিস আমার ঠিকঠাক হয়নি, সেসব এবার শোধরানোর চেষ্টা করব। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচটা খুব গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে দেখব। দেশের মাটিতে ওদের হারানো কঠিন হবে। কিন্তু আমরা ওদের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে সেখানে আঘাত করার চেষ্টা করব।’
গ্রুপ পর্বে হারিয়েছে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা দল পাকিস্তানকে, কোয়ার্টারে অন্যতম ফেবারিট দক্ষিণ আফ্রিকাকে। অথচ অনেকেই সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে মনে করছে ‘আগন্তুক।’ হয়তো গত কিছুদিনের পারফরম্যান্সের জন্যই। বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হওয়া দলকে তো কেউ পাত্তাই দেয়নি। টেলরের দাবি, এতে আখেরে লাভ হয়েছে তাঁদেরই, ‘বিশ্বকাপের বেশির ভাগ ম্যাচেই নিউজিল্যান্ড ছিল আন্ডারডগ, ব্যাপারটা আমরা উপভোগই করেছি। প্রতিপক্ষের ওপর প্রত্যাশার চাপ বেশি ছিল, এতে লাভ হয়েছে আমাদেরই। গত কিছুদিনের বাজে পারফরম্যান্সের পরও দলের সবার বিশ্বাস ছিল, আমরা পারব এবং আমরা সেটা করে দেখিয়েছি।’
গ্রুপ পর্বে দুই দলের লড়াইয়ে উড়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। কিন্তু অন্য দলগুলোর মতো শ্রীলঙ্কাও যদি পাত্তা দিতে না চায়, এবারও কিন্তু আখেরে লাভ হয়ে যেতে পারে কিউইদের!
‘এত ছোট দেশ, এত কম মানুষের দেশ হয়েও আমরা এতবার সেমিফাইনাল খেলেছি, আমি সত্যিই গর্বিত। মাত্র ৪০ লাখ লোকের এক দেশের জন্য এটা বড় একটা অর্জন’—ড্যানিয়েল ভেট্টোরি যা বললেন, খুবই সত্য কথা। কিউই অধিনায়ক গর্ব করতেই পারেন। তবে গর্বের এই রেকর্ডটার পাশে আছে একটা অস্বস্তিও। ১০ বিশ্বকাপের ছয়টিতেই সেমিফাইনাল, কিন্তু ফাইনাল যে খেলা হয়নি একবারও!
গর্বিত হচ্ছেন ভেট্টোরির ডেপুটি রস টেলরও। তবে এবার নিজেদের ছাড়িয়ে নতুন ইতিহাস গড়তে চান বিশ্বকাপের পর সম্ভাব্য নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক, ‘বারবার সেমিফাইনাল খেলার ইতিহাস নিয়ে আমি গর্বিত। তবে এই দল ইতিহাস নতুন করে লেখাতে চায়। আমরা সত্যিই বিশ্বাস করি, আমাদের ফাইনাল খেলা সম্ভব, মঙ্গলবারই আমরা সেটা প্রমাণ করে দেব!’
টেলরের কণ্ঠের জোর থেকেই পরিষ্কার, কোয়ার্টার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়টা কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে কিউইদের। সেই আত্মবিশ্বাসের আগুনে এবার পোড়াতে চান শ্রীলঙ্কাকেও, ‘দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর আত্মবিশ্বাস আমরা শ্রীলঙ্কা ম্যাচে কাজে লাগাব। গ্রুপ পর্বে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলাটা আমাদের অবশ্যই বাড়তি সুবিধা দেবে। ওই ম্যাচে কিছু জিনিস আমার ঠিকঠাক হয়নি, সেসব এবার শোধরানোর চেষ্টা করব। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচটা খুব গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে দেখব। দেশের মাটিতে ওদের হারানো কঠিন হবে। কিন্তু আমরা ওদের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে সেখানে আঘাত করার চেষ্টা করব।’
গ্রুপ পর্বে হারিয়েছে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা দল পাকিস্তানকে, কোয়ার্টারে অন্যতম ফেবারিট দক্ষিণ আফ্রিকাকে। অথচ অনেকেই সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে মনে করছে ‘আগন্তুক।’ হয়তো গত কিছুদিনের পারফরম্যান্সের জন্যই। বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হওয়া দলকে তো কেউ পাত্তাই দেয়নি। টেলরের দাবি, এতে আখেরে লাভ হয়েছে তাঁদেরই, ‘বিশ্বকাপের বেশির ভাগ ম্যাচেই নিউজিল্যান্ড ছিল আন্ডারডগ, ব্যাপারটা আমরা উপভোগই করেছি। প্রতিপক্ষের ওপর প্রত্যাশার চাপ বেশি ছিল, এতে লাভ হয়েছে আমাদেরই। গত কিছুদিনের বাজে পারফরম্যান্সের পরও দলের সবার বিশ্বাস ছিল, আমরা পারব এবং আমরা সেটা করে দেখিয়েছি।’
গ্রুপ পর্বে দুই দলের লড়াইয়ে উড়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। কিন্তু অন্য দলগুলোর মতো শ্রীলঙ্কাও যদি পাত্তা দিতে না চায়, এবারও কিন্তু আখেরে লাভ হয়ে যেতে পারে কিউইদের!
No comments