ব্রাজিলের জয়, ড্র আর্জেন্টিনার
ইউরোপজুড়ে চলছে ইউরোর বাছাইপর্বের আগুনে লড়াই। পরশু রাতে সেই লড়াইয়ে নেমেছিল জার্মানি, ইংল্যান্ডের মতো দল। কিন্তু ইউরো বাছাইপর্বের ম্যাচ নয়, পরশু বিশ্ব ফুটবলপ্রেমীদের চোখ আটকে ছিল লন্ডন ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সির দুটি প্রীতি ম্যাচে! প্রীতি ম্যাচ দুটি যে ছিল ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার।
লন্ডনে আর্সেনালের এমিরেটস স্টেডিয়ামে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ ছিল স্কটল্যান্ড। নিউজার্সিতে আর্জেন্টিনা খেলেছে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে। একযোগে মাঠে নামলেও চিরশত্রুদের দিনটা একরকম যায়নি। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ব্রাজিল জিতেছে ২-০ গোলে। নিজেদের মাঠে যুক্তরাষ্ট্র আর্জেন্টিনাকে রুখে দিয়েছে ১-১ গোলে।
ব্রাজিলের দুটি গোলই করেছেন নেইমার। ৪২ মিনিটে প্রথমটি পেনাল্টি থেকে, দ্বিতীয়টি ৭৭ মিনিটে। আর্জেন্টিনার গোলটি এস্তেবান কাম্বিয়াসোর। ৪২ মিনিটে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন তিনি। কিন্তু মেসি-কাম্বিয়াসোদের জয়বঞ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ স্ট্রাইকার অ্যাগুডেলো। ৫৯ মিনিটে গোল শোধ করেন অ্যাগুডেলো। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের জার্সি গায়ে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলেছেন ১৮ বছর বয়সী এ স্ট্রাইকার। তিন ম্যাচে তাঁর ২ গোল হয়ে গেল।
যুক্তরাষ্ট্রে ফুটবল ততটাই জনপ্রিয়, বাংলাদেশে যতটা বাস্কেটবল। তার পরও নিউজার্সির ইস্ট রাদারফোর্ড স্টেডিয়াম পরশু ভরে গেল ৭৯ হাজার ৮০০ দর্শকে। কারণ আর্জেন্টিনার খেলা, মেসি-জাদুর আকর্ষণ। আর্জেন্টিনা না পারলেও দর্শকদের হতাশ করেননি লিওনেল মেসি।
তীব্র শীতের রাতেও যেন আগুনের ফুলকি হয়ে জ্বলছিলেন দুবারের বর্ষসেরা মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের অধিনায়ক কার্লোস বোকানেগ্রা তো বার্সেলোনা তারকার খেলা দেখে হতবাক, ‘এটা সত্যি অবিশ্বাস্য। সে কীভাবে এমন খেলে? এবং এখানে আমরা দেখলাম। ওকে এভাবে খেলতে দেখে আসলেই বিস্ময় লাগে, কারণ পেশাদার ফুটবলের শীর্ষ পর্যায়ে আমরাও তো খেলছি।’
ব্রাজিলের জয়, আর্জেন্টিনার ড্রয়ের রাতে আনন্দে কেটেছে জার্মানি ও ইংল্যান্ডের। ইউরো বাছাইয়ে মিরোস্লাভ ক্লোসা ও টমাস মুলারের জোড়া গোলে জার্মানি বিধ্বস্ত করেছে কাজাখস্তানকে (৪-০)। ওয়েলসকে ২-০ গোলে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডের গোলদাতা ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড ও ড্যারেন বেন্ট। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচে সব কটি জিতে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষে জার্মানি। তবে ‘জি’ গ্রুপে তিন ম্যাচে এটি ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় জয়। ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দল। চার ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পাওয়া মন্টেনেগ্রো সবার ওপরে। এদিকে ড্র করেছে রাশিয়া ও ডেনমার্ক।
লন্ডনে আর্সেনালের এমিরেটস স্টেডিয়ামে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ ছিল স্কটল্যান্ড। নিউজার্সিতে আর্জেন্টিনা খেলেছে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে। একযোগে মাঠে নামলেও চিরশত্রুদের দিনটা একরকম যায়নি। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ব্রাজিল জিতেছে ২-০ গোলে। নিজেদের মাঠে যুক্তরাষ্ট্র আর্জেন্টিনাকে রুখে দিয়েছে ১-১ গোলে।
ব্রাজিলের দুটি গোলই করেছেন নেইমার। ৪২ মিনিটে প্রথমটি পেনাল্টি থেকে, দ্বিতীয়টি ৭৭ মিনিটে। আর্জেন্টিনার গোলটি এস্তেবান কাম্বিয়াসোর। ৪২ মিনিটে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন তিনি। কিন্তু মেসি-কাম্বিয়াসোদের জয়বঞ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ স্ট্রাইকার অ্যাগুডেলো। ৫৯ মিনিটে গোল শোধ করেন অ্যাগুডেলো। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের জার্সি গায়ে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলেছেন ১৮ বছর বয়সী এ স্ট্রাইকার। তিন ম্যাচে তাঁর ২ গোল হয়ে গেল।
যুক্তরাষ্ট্রে ফুটবল ততটাই জনপ্রিয়, বাংলাদেশে যতটা বাস্কেটবল। তার পরও নিউজার্সির ইস্ট রাদারফোর্ড স্টেডিয়াম পরশু ভরে গেল ৭৯ হাজার ৮০০ দর্শকে। কারণ আর্জেন্টিনার খেলা, মেসি-জাদুর আকর্ষণ। আর্জেন্টিনা না পারলেও দর্শকদের হতাশ করেননি লিওনেল মেসি।
তীব্র শীতের রাতেও যেন আগুনের ফুলকি হয়ে জ্বলছিলেন দুবারের বর্ষসেরা মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের অধিনায়ক কার্লোস বোকানেগ্রা তো বার্সেলোনা তারকার খেলা দেখে হতবাক, ‘এটা সত্যি অবিশ্বাস্য। সে কীভাবে এমন খেলে? এবং এখানে আমরা দেখলাম। ওকে এভাবে খেলতে দেখে আসলেই বিস্ময় লাগে, কারণ পেশাদার ফুটবলের শীর্ষ পর্যায়ে আমরাও তো খেলছি।’
ব্রাজিলের জয়, আর্জেন্টিনার ড্রয়ের রাতে আনন্দে কেটেছে জার্মানি ও ইংল্যান্ডের। ইউরো বাছাইয়ে মিরোস্লাভ ক্লোসা ও টমাস মুলারের জোড়া গোলে জার্মানি বিধ্বস্ত করেছে কাজাখস্তানকে (৪-০)। ওয়েলসকে ২-০ গোলে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডের গোলদাতা ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড ও ড্যারেন বেন্ট। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচে সব কটি জিতে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষে জার্মানি। তবে ‘জি’ গ্রুপে তিন ম্যাচে এটি ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় জয়। ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দল। চার ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পাওয়া মন্টেনেগ্রো সবার ওপরে। এদিকে ড্র করেছে রাশিয়া ও ডেনমার্ক।
No comments