যুক্তরাজ্যে শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা দাবি
জিএসপি-সুবিধা পাওয়ায় বাংলাদেশি পণ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে যেভাবে প্রবেশ করতে পারছে, জিএসপি-সুবিধা না থাকায় যুক্তরাজ্যের বাজারে সেভাবে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। এই তথ্য উল্লেখ করে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশি পণ্যকে যুক্তরাজ্যের বাজারে বিনা শুল্কে প্রবেশাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন।
গতকাল রোববার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিতে (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ’—শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ প্রস্তাব করেন।
এ সময় আসিফ ইব্রাহীম আরও বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে ইইউ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, কোরিয়া প্রভৃতি দেশে শুল্কমুক্ত ও শুল্কছাড় সুবিধা পাচ্ছে।
ঢাকা চেম্বার সভাপতি ব্রিটিশ উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক শিল্প, গ্যাসভিত্তিক শিল্প, বিদ্যুৎ, সার, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, তৈরি পোশাক শিল্পের পশ্চাৎসংযোগ শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিকস, ওষুধ, ইলেকট্রনিকস, হালকা প্রকৌশল, ইস্পাত, অবকাঠামো উন্নয়ন, হাসপাতাল, শিক্ষা, পর্যটন, হোটেল প্রভৃতি খাতে যৌথ বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার স্টিফেন ইভান্স বলেছেন, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বিগত বছরগুলোয় দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। ২০১০ সালে আগের বছরের তুলনায় বাংলাদেশের বাজারে যুক্তরাজ্যের রপ্তানি ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে একই সময় যুক্তরাজ্যের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি ১১ শতাংশ বেড়েছে।
হাইকমিশনার আরও বলেন, যুক্তরাজ্যের বেশ কিছু কোম্পানি ও অনাবাসী বাংলাদেশি এ দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের চিন্তা করছেন। বাংলাদেশের জ্বালানি, বন্দর, অবকাঠামো, সফটওয়্যার, বস্ত্র, সিরামিকস, ওষুধ ও পরিবেশ খাতে বিনিয়োগে ব্রিটিশ উদ্যোক্তারা আগ্রহী বলে তিনি জানান।
বৈঠকে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ওপর আলোচনা করেন ঢাকায় ব্রিটিশ দূতাবাসের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিভাগের প্রধান কেভিন রিংহাম। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১০ সালের জানুয়ারি-নভেম্বর সময়কালে বাংলাদেশের বাজারে যুক্তরাজ্য ১১ কোটি ৪০ লাখ পাউন্ডের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ১১৩ কোটি পাউন্ডের পণ্য আমদানি করেছে। এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে যুক্তরাজ্য থেকে ৮২ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ড প্রবাসী আয় এসেছে। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ কোটি পাউন্ড বিনিয়োগ করেছে।
গতকাল রোববার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিতে (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ’—শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ প্রস্তাব করেন।
এ সময় আসিফ ইব্রাহীম আরও বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে ইইউ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, কোরিয়া প্রভৃতি দেশে শুল্কমুক্ত ও শুল্কছাড় সুবিধা পাচ্ছে।
ঢাকা চেম্বার সভাপতি ব্রিটিশ উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক শিল্প, গ্যাসভিত্তিক শিল্প, বিদ্যুৎ, সার, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, তৈরি পোশাক শিল্পের পশ্চাৎসংযোগ শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিকস, ওষুধ, ইলেকট্রনিকস, হালকা প্রকৌশল, ইস্পাত, অবকাঠামো উন্নয়ন, হাসপাতাল, শিক্ষা, পর্যটন, হোটেল প্রভৃতি খাতে যৌথ বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার স্টিফেন ইভান্স বলেছেন, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বিগত বছরগুলোয় দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। ২০১০ সালে আগের বছরের তুলনায় বাংলাদেশের বাজারে যুক্তরাজ্যের রপ্তানি ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে একই সময় যুক্তরাজ্যের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি ১১ শতাংশ বেড়েছে।
হাইকমিশনার আরও বলেন, যুক্তরাজ্যের বেশ কিছু কোম্পানি ও অনাবাসী বাংলাদেশি এ দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের চিন্তা করছেন। বাংলাদেশের জ্বালানি, বন্দর, অবকাঠামো, সফটওয়্যার, বস্ত্র, সিরামিকস, ওষুধ ও পরিবেশ খাতে বিনিয়োগে ব্রিটিশ উদ্যোক্তারা আগ্রহী বলে তিনি জানান।
বৈঠকে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ওপর আলোচনা করেন ঢাকায় ব্রিটিশ দূতাবাসের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিভাগের প্রধান কেভিন রিংহাম। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১০ সালের জানুয়ারি-নভেম্বর সময়কালে বাংলাদেশের বাজারে যুক্তরাজ্য ১১ কোটি ৪০ লাখ পাউন্ডের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ১১৩ কোটি পাউন্ডের পণ্য আমদানি করেছে। এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে যুক্তরাজ্য থেকে ৮২ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ড প্রবাসী আয় এসেছে। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ কোটি পাউন্ড বিনিয়োগ করেছে।
No comments