পাকিস্তান পরমাণু বোমার পরিমাণ দ্বিগুণ করেছে
পাকিস্তান তার পরমাণু বোমার মজুদ দ্বিগুণ করেছে। বর্তমানে দেশটির পরমাণু বোমার (ওয়ারহেড) সংখ্যা ১১০টি। এ ছাড়া বোমা তৈরির জন্য ইউরেনিয়াম ও প্লুটোনিয়ামের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়িয়েছে দেশটি। ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
ইসলামাবাদের অস্ত্রভান্ডারে বর্তমানে ১১০টি পরমাণু বোমা রয়েছে। চার বছর আগে মনে করা হতো, পাকিস্তানের পরমাণু বোমার সংখ্যা ৩০ থেকে ৮০টি।
ইনস্টিটিউট ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটির প্রেসিডেন্ট ডেভিড অলব্রাইটকে উদ্ধৃত করে ওয়াশিংটন পোস্ট জানায়, ‘পাকিস্তান তার পরমাণু বোমা তৈরির সক্ষমতা খুব দ্রুত বাড়িয়েছে।’ তিনি বলেন, পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রভান্ডারে ১১০টি পর্যন্ত অস্ত্র থাকতে পারে।
এই মার্কিন গবেষক বলেন, দুটি পরমাণু স্থাপনায় পাকিস্তান অস্ত্র-উৎপাদন মাত্রায় ইউরেনিয়ামের উৎপাদন অব্যাহত রাখতে প্লুটোনিয়ামের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে। এতে দেশটি আরও ছোট ওয়ারহেড বানানোর সামর্থ্য অর্জন করে। ইনস্টিটিউটের নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তান দেড় হাজার মাইল পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র শাহীন-২-এর উন্নতি সাধন করেছে।
পত্রিকাটিতে বলা হয়, পাকিস্তান বোমা তৈরির জন্য উল্লেখযোগ্যভাবে ইউরেনিয়াম ও প্লুটোনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে সেসব বোমা নিক্ষেপ করার জন্য নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নয়ন ঘটিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে অস্ত্র সমতার পর প্রতিপক্ষ ভারতের চেয়ে এগিয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে পাকিস্তান।
পত্রিকাটিতে বলা হয়, পাকিস্তান আরও পরমাণু বোমা তৈরি করেছে। অন্যদিকে ভবিষ্যতে অস্ত্র তৈরির জন্য ভারতের কাছে প্রয়োজনীয় উপাদানের বিশাল মজুদ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাকিস্তানকে বিশ্বের অন্যতম অস্থিতিশীল অঞ্চল হিসেবে অভিহিত করে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকায় বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় পরমাণু বোমা প্রতিযোগিতা ওবামা প্রশাসনের জন্য উভয় সংকটের সৃষ্টি করবে।
পত্রিকাটিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে পরমাণু-অস্ত্র বিস্তার রোধ এবং তার আশঙ্কা পরমাণু অস্ত্রের উপাদান সন্ত্রাসীদের হাতে চলে যেতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তানের সন্দেহ, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হচ্ছে পাকিস্তানের অস্ত্র কর্মসূচিকে নিয়ন্ত্রণ কিংবা সীমিত করা এবং ভারতের প্রতি দেশটি আনুকূল্য দেখাচ্ছে।
ইসলামাবাদের অস্ত্রভান্ডারে বর্তমানে ১১০টি পরমাণু বোমা রয়েছে। চার বছর আগে মনে করা হতো, পাকিস্তানের পরমাণু বোমার সংখ্যা ৩০ থেকে ৮০টি।
ইনস্টিটিউট ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটির প্রেসিডেন্ট ডেভিড অলব্রাইটকে উদ্ধৃত করে ওয়াশিংটন পোস্ট জানায়, ‘পাকিস্তান তার পরমাণু বোমা তৈরির সক্ষমতা খুব দ্রুত বাড়িয়েছে।’ তিনি বলেন, পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রভান্ডারে ১১০টি পর্যন্ত অস্ত্র থাকতে পারে।
এই মার্কিন গবেষক বলেন, দুটি পরমাণু স্থাপনায় পাকিস্তান অস্ত্র-উৎপাদন মাত্রায় ইউরেনিয়ামের উৎপাদন অব্যাহত রাখতে প্লুটোনিয়ামের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে। এতে দেশটি আরও ছোট ওয়ারহেড বানানোর সামর্থ্য অর্জন করে। ইনস্টিটিউটের নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তান দেড় হাজার মাইল পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র শাহীন-২-এর উন্নতি সাধন করেছে।
পত্রিকাটিতে বলা হয়, পাকিস্তান বোমা তৈরির জন্য উল্লেখযোগ্যভাবে ইউরেনিয়াম ও প্লুটোনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে সেসব বোমা নিক্ষেপ করার জন্য নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নয়ন ঘটিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে অস্ত্র সমতার পর প্রতিপক্ষ ভারতের চেয়ে এগিয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে পাকিস্তান।
পত্রিকাটিতে বলা হয়, পাকিস্তান আরও পরমাণু বোমা তৈরি করেছে। অন্যদিকে ভবিষ্যতে অস্ত্র তৈরির জন্য ভারতের কাছে প্রয়োজনীয় উপাদানের বিশাল মজুদ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাকিস্তানকে বিশ্বের অন্যতম অস্থিতিশীল অঞ্চল হিসেবে অভিহিত করে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকায় বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় পরমাণু বোমা প্রতিযোগিতা ওবামা প্রশাসনের জন্য উভয় সংকটের সৃষ্টি করবে।
পত্রিকাটিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে পরমাণু-অস্ত্র বিস্তার রোধ এবং তার আশঙ্কা পরমাণু অস্ত্রের উপাদান সন্ত্রাসীদের হাতে চলে যেতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তানের সন্দেহ, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হচ্ছে পাকিস্তানের অস্ত্র কর্মসূচিকে নিয়ন্ত্রণ কিংবা সীমিত করা এবং ভারতের প্রতি দেশটি আনুকূল্য দেখাচ্ছে।
No comments