পিছিয়ে পড়েও জিতল আবাহনী
কক্সবাজার ভেন্যুটা কী তাহলে ‘অপয়া’ হয়ে দাঁড়াচ্ছে বড় দলগুলোর জন্য?
অবস্থাদৃষ্টে এ রকম মনে করাই স্বাভাবিক। তিন দিন আগে কক্সবাজার স্টেডিয়ামে মুখ থুবড়ে পড়েছিল তারকাখচিত শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। চট্টগ্রাম আবাহনীর সঙ্গে ১-১ ড্র। ঢাকা আবাহনী তো কাল সমুদ্র-শহরে পুরো পয়েন্ট হারানোর শঙ্কাতেই পড়ে গিয়েছিল! ৬৯ মিনিটে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ার পর অবশ্য আবাহনী ঠিকই জিতেছে ২-১ ব্যবধানে।
ঢাকায় ফরাশগঞ্জের কাছে তৃতীয় ম্যাচে হারের পর এটি ছিল আবাহনীর চতুর্থ লিগ ম্যাচ। টানা দুই ম্যাচ হারলে চতুর্থ পেশাদার লিগ শিরোপা থেকে অনেকটা ছিটকে যেত আকাশি-নীলেরা। এ অবস্থায় একক প্রাধান্য নিয়ে খেলতে খেলতেই ৬৯ মিনিটে হঠাৎ গোল খেয়ে বসে চ্যাম্পিয়নরা।
ইনজুরির কারণে দলের দুই গোলরক্ষকই মাঠের বাইরে। বাংলাদেশ লিগ কমিটির বিশেষ বিবেচনায় গোলরক্ষক মোহাম্মদ আলীকে দলভুক্ত করলেও এই ম্যাচে খেলেছেন তরুণ গোলরক্ষক সোহেল। বক্সে উড়ে আসা নিরীহ একটা ক্রস ধরতে গিয়ে সোহেলের হাত ফসকে বেরিয়ে যায় বল। চট্টগ্রাম মোহামেডানের অধিনায়ক জাতীয় দলের সাবেক স্ট্রাইকার ফরহাদের টোকায় স্কোর হয়ে যায় ১-০।
এরপর আবাহনীর ত্রাতার ভূমিকায় ঘানাইয়ান প্লে-মেকার ইব্রাহিম। তাঁর ক্রসেই এল আবাহনীর সমতা ও জয়সূচক গোল দুটি। ৭৫ মিনিটে ফ্রাঙ্ক গোল করে সমতা ফেরান। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ৪ মিনিট আগে গোল করেন শাখাওয়াত রনি। ৪ ম্যাচে আবাহনীর পয়েন্ট হলো ৭।
আবাহনীর ম্যানেজার সত্যজিৎ দাস (রুপু) কক্সবাজার থেকে ফোনে বলছিলেন, ‘প্রতিপক্ষকে আমরা গোল উপহার দিয়েছি। অঘটন ঘটলে নিজেদের দোষ দেওয়া ছাড়া কিছুই করার থাকত না। ম্যাচটায় আমাদের একচ্ছত্র প্রাধান্য ছিল।
অবস্থাদৃষ্টে এ রকম মনে করাই স্বাভাবিক। তিন দিন আগে কক্সবাজার স্টেডিয়ামে মুখ থুবড়ে পড়েছিল তারকাখচিত শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। চট্টগ্রাম আবাহনীর সঙ্গে ১-১ ড্র। ঢাকা আবাহনী তো কাল সমুদ্র-শহরে পুরো পয়েন্ট হারানোর শঙ্কাতেই পড়ে গিয়েছিল! ৬৯ মিনিটে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ার পর অবশ্য আবাহনী ঠিকই জিতেছে ২-১ ব্যবধানে।
ঢাকায় ফরাশগঞ্জের কাছে তৃতীয় ম্যাচে হারের পর এটি ছিল আবাহনীর চতুর্থ লিগ ম্যাচ। টানা দুই ম্যাচ হারলে চতুর্থ পেশাদার লিগ শিরোপা থেকে অনেকটা ছিটকে যেত আকাশি-নীলেরা। এ অবস্থায় একক প্রাধান্য নিয়ে খেলতে খেলতেই ৬৯ মিনিটে হঠাৎ গোল খেয়ে বসে চ্যাম্পিয়নরা।
ইনজুরির কারণে দলের দুই গোলরক্ষকই মাঠের বাইরে। বাংলাদেশ লিগ কমিটির বিশেষ বিবেচনায় গোলরক্ষক মোহাম্মদ আলীকে দলভুক্ত করলেও এই ম্যাচে খেলেছেন তরুণ গোলরক্ষক সোহেল। বক্সে উড়ে আসা নিরীহ একটা ক্রস ধরতে গিয়ে সোহেলের হাত ফসকে বেরিয়ে যায় বল। চট্টগ্রাম মোহামেডানের অধিনায়ক জাতীয় দলের সাবেক স্ট্রাইকার ফরহাদের টোকায় স্কোর হয়ে যায় ১-০।
এরপর আবাহনীর ত্রাতার ভূমিকায় ঘানাইয়ান প্লে-মেকার ইব্রাহিম। তাঁর ক্রসেই এল আবাহনীর সমতা ও জয়সূচক গোল দুটি। ৭৫ মিনিটে ফ্রাঙ্ক গোল করে সমতা ফেরান। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ৪ মিনিট আগে গোল করেন শাখাওয়াত রনি। ৪ ম্যাচে আবাহনীর পয়েন্ট হলো ৭।
আবাহনীর ম্যানেজার সত্যজিৎ দাস (রুপু) কক্সবাজার থেকে ফোনে বলছিলেন, ‘প্রতিপক্ষকে আমরা গোল উপহার দিয়েছি। অঘটন ঘটলে নিজেদের দোষ দেওয়া ছাড়া কিছুই করার থাকত না। ম্যাচটায় আমাদের একচ্ছত্র প্রাধান্য ছিল।
No comments