শাহরিয়ারের পর শামসুর
জাতীয় দলের ব্যাটসম্যানরা নিয়মিতই রান পাচ্ছেন প্রিমিয়ার লিগে কিন্তু সেঞ্চুরির হিসাব করলে জাতীয় দলের বাইরের ব্যাটসম্যানদেরই আধিপত্য বেশি। কাল পর্যন্ত লিগের ৫১টি ম্যাচে ১৩টি সেঞ্চুরি। বিশ্বকাপের ২৩ জনের দলের মাত্র দুজন আছেন সেঞ্চুরিয়ানদের তালিকায়—শাহরিয়ার নাফীস ও তামিম ইকবাল।
এই দুজনের মধ্যে আবার দুটি সেঞ্চুরি করে এগিয়ে গাজী ট্যাংকের শাহরিয়ার। কাল লিগে নিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করে তাঁর সঙ্গী ২৩ জনের দল থেকে বাদ পড়া মোহামেডানের শামসুর রহমান।
সকালে ঘন কুয়াশার কারণে তিনটি ম্যাচের দৈর্ঘ্যই কমে নেমে এসেছে ৩৫, ৩৩ ও ২৫ ওভারে। সেঞ্চুরি হওয়া তাই কঠিনই ছিল কাল। সেই কঠিন কাজটাই করেছেন শামসুর। সঙ্গে ফয়সালের ঝোড়ো হাফ সেঞ্চুরি ও সাকিবের ‘ক্যামিও’ যোগ হয়ে মিরপুরে ৩৫ ওভারেই ৬ উইকেটে ২৫৯ রান তুলে ফেলে মোহামেডান। হারলেও ২২৬ রান করে ভালোই জবাব দিয়েছে কলাবাগান। অন্য দুই ম্যাচে আবাহনী ৬ রানে বিমানকে এবং ভিক্টোরিয়া ৭১ রানে প্রাইম দোলেশ্বরকে হারিয়েছে।
৬০ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মোহামেডানকে ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে গেছে সাকিব ও ফয়সালের সঙ্গে শামসুরের দুটি জুটি। সাকিবের (২৯ বলে ৩২) সঙ্গে ৬৯ রানের চতুর্থ উইকেট জুটিটি শুরুর ধাক্কা সামলানোর কাজ করেছে। এই ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে পঞ্চম উইকেটে ফয়সালের (৪৪ বলে ৫২) সঙ্গে ১১৯ রানের জুটিটি ছড়িয়েছে রানের ফোয়ারা। ইনিংসের দুই বল বাকি থাকতে অফ স্পিনার মাহমুদুলের বলে লং অনে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন শামসুর, ততক্ষণে তাঁর নামের পাশে ৮৬ বলে ১০০ (৯টি চার ও ৪টি ছয়)।
কলাবাগানের ইনিংসে সাতজন ২০ বা এর বেশি রান করলেও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউই। সর্বোচ্চ ৩৭ করেছেন আরিফুল ও শরীফ। সাকিবের ৪ উইকেটে নিশ্চিত হয়েছে ৯ ম্যাচে মোহামেডানের সপ্তম জয়।
ফতুল্লায় আবাহনী-বিমান ম্যাচটা ভালোই জমেছিল। শেষ ওভারে হাতে ২ উইকেট নিয়ে ১৩ রান প্রয়োজন ছিল বিমানের। তারা তুলতে পেরেছে ৬ রান। ৯ ম্যাচে অষ্টম জয় তুলে আবাহনী তাই পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই আছে এখনো।
বিকেএসপির ম্যাচটা ২৫ ওভারের হয়ে গেলেও প্রাইম দোলেশ্বরের দুর্দশার চিত্র বদলায়নি। মাত্র ৯৫ রানে অলআউট হয়ে ৯ ম্যাচে অষ্টম পরাজয়ের স্বাদ পেয়েছে প্রিমিয়ারে নবাগত দলটি। মোহামেডানের সঙ্গে ‘টাই’ থেকে মাত্র ১ পয়েন্ট পাওয়া দোলেশ্বরের অবনমন প্রায় নিশ্চিতই বলা যায়।
এই দুজনের মধ্যে আবার দুটি সেঞ্চুরি করে এগিয়ে গাজী ট্যাংকের শাহরিয়ার। কাল লিগে নিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করে তাঁর সঙ্গী ২৩ জনের দল থেকে বাদ পড়া মোহামেডানের শামসুর রহমান।
সকালে ঘন কুয়াশার কারণে তিনটি ম্যাচের দৈর্ঘ্যই কমে নেমে এসেছে ৩৫, ৩৩ ও ২৫ ওভারে। সেঞ্চুরি হওয়া তাই কঠিনই ছিল কাল। সেই কঠিন কাজটাই করেছেন শামসুর। সঙ্গে ফয়সালের ঝোড়ো হাফ সেঞ্চুরি ও সাকিবের ‘ক্যামিও’ যোগ হয়ে মিরপুরে ৩৫ ওভারেই ৬ উইকেটে ২৫৯ রান তুলে ফেলে মোহামেডান। হারলেও ২২৬ রান করে ভালোই জবাব দিয়েছে কলাবাগান। অন্য দুই ম্যাচে আবাহনী ৬ রানে বিমানকে এবং ভিক্টোরিয়া ৭১ রানে প্রাইম দোলেশ্বরকে হারিয়েছে।
৬০ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মোহামেডানকে ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে গেছে সাকিব ও ফয়সালের সঙ্গে শামসুরের দুটি জুটি। সাকিবের (২৯ বলে ৩২) সঙ্গে ৬৯ রানের চতুর্থ উইকেট জুটিটি শুরুর ধাক্কা সামলানোর কাজ করেছে। এই ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে পঞ্চম উইকেটে ফয়সালের (৪৪ বলে ৫২) সঙ্গে ১১৯ রানের জুটিটি ছড়িয়েছে রানের ফোয়ারা। ইনিংসের দুই বল বাকি থাকতে অফ স্পিনার মাহমুদুলের বলে লং অনে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন শামসুর, ততক্ষণে তাঁর নামের পাশে ৮৬ বলে ১০০ (৯টি চার ও ৪টি ছয়)।
কলাবাগানের ইনিংসে সাতজন ২০ বা এর বেশি রান করলেও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউই। সর্বোচ্চ ৩৭ করেছেন আরিফুল ও শরীফ। সাকিবের ৪ উইকেটে নিশ্চিত হয়েছে ৯ ম্যাচে মোহামেডানের সপ্তম জয়।
ফতুল্লায় আবাহনী-বিমান ম্যাচটা ভালোই জমেছিল। শেষ ওভারে হাতে ২ উইকেট নিয়ে ১৩ রান প্রয়োজন ছিল বিমানের। তারা তুলতে পেরেছে ৬ রান। ৯ ম্যাচে অষ্টম জয় তুলে আবাহনী তাই পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই আছে এখনো।
বিকেএসপির ম্যাচটা ২৫ ওভারের হয়ে গেলেও প্রাইম দোলেশ্বরের দুর্দশার চিত্র বদলায়নি। মাত্র ৯৫ রানে অলআউট হয়ে ৯ ম্যাচে অষ্টম পরাজয়ের স্বাদ পেয়েছে প্রিমিয়ারে নবাগত দলটি। মোহামেডানের সঙ্গে ‘টাই’ থেকে মাত্র ১ পয়েন্ট পাওয়া দোলেশ্বরের অবনমন প্রায় নিশ্চিতই বলা যায়।
No comments