হাইতিতে ভূমিকম্পে নিহতদের স্মরণ
শ্রদ্ধা, ভালোবাসা আর প্রার্থনার মধ্য দিয়ে হাইতিবাসী স্মরণ করল গত বছর প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পে নিহত ব্যক্তিদের। ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রায় দুই লাখ ২০ হাজার লোক নিহত হয়। প্রেসিডেন্ট প্রাসাদসহ অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়। এদিকে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন বলেছেন, ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত বিভিন্ন অবকাঠামো পুনর্নির্মাণে যে শ্লথগতি চলছে, তাতে তিনি হতাশ।
ভূমিকম্পে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সসহ সারা দেশে দুই দিনব্যাপী শোক ও প্রার্থনা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাজধানীর বাইরে একটি কবরস্থানে বহু লোক জড়ো হয়। তারা ভূমিকম্পে নিহত ব্যক্তিদের জন্য প্রার্থনা করে। এ সময় হাইতির প্রেসিডেন্ট রেনে প্রিভেল তাদের সঙ্গে যোগ দেন। পরে পোর্ট অ প্রিন্সের নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মীয় নেতারা একটি প্রার্থনা সভার আয়োজন করেন। এখানে একজন ধর্মযাজক বলেন, ওই ভূমিকম্পের ক্ষত এখনো সবার হূদয়ে রয়ে গেছে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন গত মঙ্গলবার হাইতি পৌঁছান। জাতিসংঘের দূত হিসেবে তিনি সেখানে যান এবং ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতি পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্র বড় ধরনের ভূমিকা রাখে।
রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সে তিনি বলেন, ‘হাইতির সংস্কার কাজ চলছে ধীরগতিতে। দেশটির জন্য আমাদের যা করা উচিত ছিল, আমরা তা করতে পারিনি। এ জন্য হাইতির পুনর্গঠনের ব্যাপারে আমাদের চেয়ে বেশি হতাশ আর কেউ নন।’ তবে পুনর্গঠনকাজ শিগগিরই গতি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ভূমিকম্পে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সসহ সারা দেশে দুই দিনব্যাপী শোক ও প্রার্থনা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাজধানীর বাইরে একটি কবরস্থানে বহু লোক জড়ো হয়। তারা ভূমিকম্পে নিহত ব্যক্তিদের জন্য প্রার্থনা করে। এ সময় হাইতির প্রেসিডেন্ট রেনে প্রিভেল তাদের সঙ্গে যোগ দেন। পরে পোর্ট অ প্রিন্সের নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মীয় নেতারা একটি প্রার্থনা সভার আয়োজন করেন। এখানে একজন ধর্মযাজক বলেন, ওই ভূমিকম্পের ক্ষত এখনো সবার হূদয়ে রয়ে গেছে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন গত মঙ্গলবার হাইতি পৌঁছান। জাতিসংঘের দূত হিসেবে তিনি সেখানে যান এবং ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতি পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্র বড় ধরনের ভূমিকা রাখে।
রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সে তিনি বলেন, ‘হাইতির সংস্কার কাজ চলছে ধীরগতিতে। দেশটির জন্য আমাদের যা করা উচিত ছিল, আমরা তা করতে পারিনি। এ জন্য হাইতির পুনর্গঠনের ব্যাপারে আমাদের চেয়ে বেশি হতাশ আর কেউ নন।’ তবে পুনর্গঠনকাজ শিগগিরই গতি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
No comments