এবার ‘টেস্ট’ খেলবে নিউজিল্যান্ড
তিনি ছিলেন আদর্শ টেস্ট ওপেনার। উত্তরসূরিদের সাদা পোশাকে ‘টি-টোয়েন্টি’ খেলতে দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারেননি মার্ক রিচার্ডসন। ৩৮ টেস্ট খেলা সাবেক কিউই ব্যাটসম্যান সরাসরিই বলে দিলেন, টি-টোয়েন্টিতে মনোযোগ বেশি বলেই নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা এমন সব বুনো শট খেলছে। জন রাইট সরাসরি এভাবে বলেননি তবে হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিংকে কিউই কোচ বলছেন, ‘অগ্রহণযোগ্য।’ এক সেশনে ১০ উইকেট হারানোটা মূল আপত্তি নয়, রিচার্ডসনের মতো রাইটও মেনে নিতে পারছেন না শিষ্যদের আউট হওয়ার ধরন।
‘গ্রহণযোগ্য’ ব্যাটিং কোনটা, সেটা বোঝানোর জন্য রাইটের চেয়ে আদর্শ লোক অবশ্য নিউজিল্যান্ডে খুব একটা পাওয়া যাবে না। উইকেটে পড়ে থাকার কাজটা যে তিনিও খারাপ করতেন না! ওয়েলিংটনে কাল শুরু দ্বিতীয় টেস্টে নিউজিল্যান্ড রাইট-রিচার্ডসনদের কথা মেনে সত্যিই ‘টেস্ট’ খেলতে পারবে কি না, সেটা সময়ই বলবে। তবে কাজটা সহজ হবে না মোটেও। চার বছর পর একটা টেস্ট সিরিজ জয়ের জন্য যে মরিয়া পাকিস্তান! বিতর্কজর্জরিত দলটি প্রায় অর্ধডজন শীর্ষ ক্রিকেটারকে ছাড়াই হ্যামিল্টনে কিউইদের উড়িয়ে দিয়ে আরও একবার চমকে দিয়েছে ক্রিকেট-বিশ্বকে।
হ্যামিল্টন টেস্ট যখন চলছে, কাতারের দোহায় তখন চলছে আসিফ-আমির-বাটদের ভাগ্যপরীক্ষা। শুধু কি ওই তিনজনের? ভাগ্যপরীক্ষা ছিল তো আসলে পাকিস্তান ক্রিকেটেরই। ক্রিকেটারদের মাথায় তাই শুধু হ্যামিল্টন নয়, ছিল দোহাও। এ জন্যই হ্যামিল্টনের জয়টা নিয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত কোচ ওয়াকার ইউনুস, ‘এমন নয় যে আমরা খুব খারাপ ক্রিকেট খেলছিলাম, কিন্তু বিতর্ক আমাদের পিছু ছাড়ছিল না। একই সঙ্গে এসব সামলানো ও ক্রিকেটে মন দেওয়া খুব কঠিন। আমি সত্যিই ছেলেদের নিয়ে গর্বিত। প্রতিদিন সকালে ওরা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে ঘুম থেকে উঠেছে এবং নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করেছে।’
জন রাইটের সমালোচনা কিন্তু মাথা পেতে নিয়েছেন রস টেলর। কিউই সহ-অধিনায়ক মানছেন শুধু কোচের পরামর্শ নয়, ক্যারিয়ার থেকেও অনেক কিছুই শেখার আছে, ‘সব ব্যাটসম্যানের উচিত খুব ভালোভাবে নিজের দিকে তাকানো, আমিও অবশ্যই এর মধ্যে পড়ি। জনের কোচিংয়ের ধরন ও দর্শনে টেস্ট ক্রিকেট খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিউজিল্যান্ডের হয়ে দারুণ সফল টেস্ট ক্যারিয়ার ছিল তাঁর, মানসিকভাবে ছিলেন শক্তিশালী। আশা করি, সেটার প্রভাব আমাদের ওপর পড়বে।’
প্রভাবটা খুব দ্রুত পড়াটা জরুরি। না হলে যে দেশের মাটিতে টানা দ্বিতীয় হোয়াইটওয়াশের (গত মার্চে করেছিল অস্ট্রেলিয়া) লজ্জায় পড়তে হবে নিউজিল্যান্ডকে!
‘গ্রহণযোগ্য’ ব্যাটিং কোনটা, সেটা বোঝানোর জন্য রাইটের চেয়ে আদর্শ লোক অবশ্য নিউজিল্যান্ডে খুব একটা পাওয়া যাবে না। উইকেটে পড়ে থাকার কাজটা যে তিনিও খারাপ করতেন না! ওয়েলিংটনে কাল শুরু দ্বিতীয় টেস্টে নিউজিল্যান্ড রাইট-রিচার্ডসনদের কথা মেনে সত্যিই ‘টেস্ট’ খেলতে পারবে কি না, সেটা সময়ই বলবে। তবে কাজটা সহজ হবে না মোটেও। চার বছর পর একটা টেস্ট সিরিজ জয়ের জন্য যে মরিয়া পাকিস্তান! বিতর্কজর্জরিত দলটি প্রায় অর্ধডজন শীর্ষ ক্রিকেটারকে ছাড়াই হ্যামিল্টনে কিউইদের উড়িয়ে দিয়ে আরও একবার চমকে দিয়েছে ক্রিকেট-বিশ্বকে।
হ্যামিল্টন টেস্ট যখন চলছে, কাতারের দোহায় তখন চলছে আসিফ-আমির-বাটদের ভাগ্যপরীক্ষা। শুধু কি ওই তিনজনের? ভাগ্যপরীক্ষা ছিল তো আসলে পাকিস্তান ক্রিকেটেরই। ক্রিকেটারদের মাথায় তাই শুধু হ্যামিল্টন নয়, ছিল দোহাও। এ জন্যই হ্যামিল্টনের জয়টা নিয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত কোচ ওয়াকার ইউনুস, ‘এমন নয় যে আমরা খুব খারাপ ক্রিকেট খেলছিলাম, কিন্তু বিতর্ক আমাদের পিছু ছাড়ছিল না। একই সঙ্গে এসব সামলানো ও ক্রিকেটে মন দেওয়া খুব কঠিন। আমি সত্যিই ছেলেদের নিয়ে গর্বিত। প্রতিদিন সকালে ওরা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে ঘুম থেকে উঠেছে এবং নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করেছে।’
জন রাইটের সমালোচনা কিন্তু মাথা পেতে নিয়েছেন রস টেলর। কিউই সহ-অধিনায়ক মানছেন শুধু কোচের পরামর্শ নয়, ক্যারিয়ার থেকেও অনেক কিছুই শেখার আছে, ‘সব ব্যাটসম্যানের উচিত খুব ভালোভাবে নিজের দিকে তাকানো, আমিও অবশ্যই এর মধ্যে পড়ি। জনের কোচিংয়ের ধরন ও দর্শনে টেস্ট ক্রিকেট খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিউজিল্যান্ডের হয়ে দারুণ সফল টেস্ট ক্যারিয়ার ছিল তাঁর, মানসিকভাবে ছিলেন শক্তিশালী। আশা করি, সেটার প্রভাব আমাদের ওপর পড়বে।’
প্রভাবটা খুব দ্রুত পড়াটা জরুরি। না হলে যে দেশের মাটিতে টানা দ্বিতীয় হোয়াইটওয়াশের (গত মার্চে করেছিল অস্ট্রেলিয়া) লজ্জায় পড়তে হবে নিউজিল্যান্ডকে!
No comments