শেষ কার্যদিবসে কমল ডিএসইর লেনদেন
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বৃহস্পতিবার বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন ঘটেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে কমে গেছে।
সপ্তাহের শেষদিনের এই দরপতনকে বাজারের স্বাভাবিক আচরণ বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁদের মতে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে যেসব বিনিয়োগকারী তুলনামূলক কম দামে শেয়ার কিনেছিলেন, তাঁদের অনেকেই গতকাল তা বেশি দামে বিক্রি করে মুনাফা তুলেছেন। ওই দুই দিন বাজারে ব্যাপক দরপতন ঘটেছিল।
টানা কয়েক দিনের দরপতনের পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের পক্ষ থেকে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়। পতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো অনেক বিধিনিষেধ শিথিল করে। এতে পতনের ধাক্কা সামলে ওঠে বাজার। গতকাল বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতায় বিক্রির চাপ বেড়ে যায়। তাতে শেয়ারের দামও কমে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪৬টি কোম্পানির মধ্যে গতকাল ১৯৮টিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৪৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতনের কারণে গতকাল ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচকও কমেছে। দিনশেষে এটি আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১৫ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ৫৭৬-এ নেমে আসে।
ডিএসইতে লেনদেন শুরুর প্রথম ৩০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪২ পয়েন্ট বেড়েছিল। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। বেলা সাড়ে ১১টার পর শেয়ারের দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সূচকও কমতে থাকে।
শেয়ারের দাম ও সূচকের পাশাপাশি ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। গতকাল ডিএসইতে এক হাজার ৬৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের দিনের চেয়ে তা ৫৮৭ কোটি টাকা কম। আগের দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল কম মূলধনি কোম্পানি।
সপ্তাহের শেষদিনের এই দরপতনকে বাজারের স্বাভাবিক আচরণ বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁদের মতে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে যেসব বিনিয়োগকারী তুলনামূলক কম দামে শেয়ার কিনেছিলেন, তাঁদের অনেকেই গতকাল তা বেশি দামে বিক্রি করে মুনাফা তুলেছেন। ওই দুই দিন বাজারে ব্যাপক দরপতন ঘটেছিল।
টানা কয়েক দিনের দরপতনের পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের পক্ষ থেকে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়। পতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো অনেক বিধিনিষেধ শিথিল করে। এতে পতনের ধাক্কা সামলে ওঠে বাজার। গতকাল বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতায় বিক্রির চাপ বেড়ে যায়। তাতে শেয়ারের দামও কমে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪৬টি কোম্পানির মধ্যে গতকাল ১৯৮টিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৪৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতনের কারণে গতকাল ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচকও কমেছে। দিনশেষে এটি আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১৫ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ৫৭৬-এ নেমে আসে।
ডিএসইতে লেনদেন শুরুর প্রথম ৩০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪২ পয়েন্ট বেড়েছিল। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। বেলা সাড়ে ১১টার পর শেয়ারের দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সূচকও কমতে থাকে।
শেয়ারের দাম ও সূচকের পাশাপাশি ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। গতকাল ডিএসইতে এক হাজার ৬৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের দিনের চেয়ে তা ৫৮৭ কোটি টাকা কম। আগের দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল কম মূলধনি কোম্পানি।
No comments