অস্ট্রেলিয়ায় বন্যার কারণ জলবায়ু পরিবর্তন
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবে মৌসুমী বৃষ্টিপাত বেড়ে গেছে। এটি অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড রাজ্যে বর্তমান ভয়াবহ বন্যার সম্ভাব্য কারণ। গতকাল বুধবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনির নিউ সাউথ ওয়েলথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জলবায়ু পরিবর্তন গবেষণাকেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা এ দাবি করেন।
বিজ্ঞানীরা আভাস দিয়েছেন, আরও কয়েক মাস ভারী বৃষ্টিপাত ও ঝড় হতে পারে। তাঁরা বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় আগামীতে খরা ও বন্যার প্রকোপ আরও বাড়বে। তবে এর ফলে বড় ধরনের ‘লা নিনা’ ও ‘এল নিনো’র (উপকূলীয় এলাকায় ঝড়-বৃষ্টি) মাত্রা বাড়বে কি না তা এখনো বলা যাচ্ছে না।
নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী ম্যাথিউ ইংল্যান্ড বলেন, ‘আমি মনে করি, মানুষ এটা সহজেই বুঝতে পারবে যে কুইন্সল্যান্ডের এই ভয়াবহ বন্যার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মৌসুমী বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির প্রভাব রয়েছে।’
ইংল্যান্ড আরও বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া উপকূলের সাগরের পানির উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কুইন্সল্যান্ড এবং দেশের উত্তরাঞ্চলের জলবায়ুতে আর্দ্রতা বেড়ে গেছে।’
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের বন্যার জন্য শক্তিশালী একটি লা নিনাকেই দায়ী করা হচ্ছে। লা নিনার প্রভাবে অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আর অতি বৃষ্টির কারণে বন্যা হয়।
বিজ্ঞানীরা আভাস দিয়েছেন, আরও কয়েক মাস ভারী বৃষ্টিপাত ও ঝড় হতে পারে। তাঁরা বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় আগামীতে খরা ও বন্যার প্রকোপ আরও বাড়বে। তবে এর ফলে বড় ধরনের ‘লা নিনা’ ও ‘এল নিনো’র (উপকূলীয় এলাকায় ঝড়-বৃষ্টি) মাত্রা বাড়বে কি না তা এখনো বলা যাচ্ছে না।
নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী ম্যাথিউ ইংল্যান্ড বলেন, ‘আমি মনে করি, মানুষ এটা সহজেই বুঝতে পারবে যে কুইন্সল্যান্ডের এই ভয়াবহ বন্যার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মৌসুমী বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির প্রভাব রয়েছে।’
ইংল্যান্ড আরও বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া উপকূলের সাগরের পানির উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কুইন্সল্যান্ড এবং দেশের উত্তরাঞ্চলের জলবায়ুতে আর্দ্রতা বেড়ে গেছে।’
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের বন্যার জন্য শক্তিশালী একটি লা নিনাকেই দায়ী করা হচ্ছে। লা নিনার প্রভাবে অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আর অতি বৃষ্টির কারণে বন্যা হয়।
No comments