সেমিফাইনালের পথে রিয়াল মাদ্রিদ
কিংস কাপে দীর্ঘদিন ধরেই সাফল্যের দেখা পায়নি রিয়াল মাদ্রিদ। শেষ শিরোপাটা জিতেছিল ১৯৯৩ সালে। তারপর বেশ কয়েকবার স্প্যানিশ লিগ শিরোপা জিতলেও কিংস কাপে সাফল্যের দেখা পায়নি এই ইউরোপিয়ান পরাশক্তি। কিন্তু এবারের মৌসুমে দৃশ্যপট পরিবর্তিত হলেও হতে পারে। কারণ, এর আগের কয়েকটি আসরে রিয়াল মাদ্রিদ কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্তও পৌঁছাতে পারেনি; আর এবার তারা সেমিফাইনালে যাওয়ার পথেও এগিয়ে গেছে অনেক খানি। গতকাল কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে ৩-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা জয়ের স্বপ্ন আরও বেগবান হয়েছে মরিনহো শিষ্যদের।
গতকাল বার্নাবুতে খেলার শুরুতেই পিছিয়ে পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। মাত্র সাত মিনিটের মাথায় রিয়ালের জালে বল জড়িয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বকাপের সোনার বলজয়ী ডিয়েগো ফোরলান। তবে অ্যাটলেটিকোকে খুব বেশিক্ষণ এগিয়ে থাকতে দেননি সার্জিও রামোস। ছয় মিনিট পরেই চমত্কার এক হেড থেকে খেলায় সমতা ফেরান এই রিয়াল ডিফেন্ডার। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১-এ সমতা নিয়েই।
দ্বিতীয়ার্ধে যেন খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এলেন রোনালদো, মেসুত ওজিল ও অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়ারা। বারবার হানা দিতে লাগলেন অ্যাটলেটিকোর রক্ষণভাগে। ৬০ মিনিটের মাথায় কাঙ্ক্ষিত ঠিকানাটাও পেয়ে গেলেন রোনালদো। ২-১ গোলে এগিয়ে গেল রিয়াল মাদ্রিদ। শেষ বাঁশি বাজার কিছুক্ষণ আগে অ্যাটলেটিকো রক্ষণভাগের দুর্বলতার সুযোগে ব্যবধানটা আরেকটু বাড়িয়ে দেন মেসুত ওজিল। ৩-১ গোলের জয় নিয়ে দ্বিতীয় লেগের আগে অনেকখানিই এগিয়ে থাকল তারা।
গতকাল বার্নাবুতে খেলার শুরুতেই পিছিয়ে পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। মাত্র সাত মিনিটের মাথায় রিয়ালের জালে বল জড়িয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বকাপের সোনার বলজয়ী ডিয়েগো ফোরলান। তবে অ্যাটলেটিকোকে খুব বেশিক্ষণ এগিয়ে থাকতে দেননি সার্জিও রামোস। ছয় মিনিট পরেই চমত্কার এক হেড থেকে খেলায় সমতা ফেরান এই রিয়াল ডিফেন্ডার। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১-এ সমতা নিয়েই।
দ্বিতীয়ার্ধে যেন খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এলেন রোনালদো, মেসুত ওজিল ও অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়ারা। বারবার হানা দিতে লাগলেন অ্যাটলেটিকোর রক্ষণভাগে। ৬০ মিনিটের মাথায় কাঙ্ক্ষিত ঠিকানাটাও পেয়ে গেলেন রোনালদো। ২-১ গোলে এগিয়ে গেল রিয়াল মাদ্রিদ। শেষ বাঁশি বাজার কিছুক্ষণ আগে অ্যাটলেটিকো রক্ষণভাগের দুর্বলতার সুযোগে ব্যবধানটা আরেকটু বাড়িয়ে দেন মেসুত ওজিল। ৩-১ গোলের জয় নিয়ে দ্বিতীয় লেগের আগে অনেকখানিই এগিয়ে থাকল তারা।
No comments