তিউনিসে রাত্রিকালীন কারফিউ জারি
তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস ও আশপাশের এলাকায় গত বুধবার থেকে রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। তিউনিসের কয়েকটি এলাকায় সহিংস বিক্ষোভ ও দাঙ্গা পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনায় কর্তৃপক্ষ এ ব্যবস্থা নিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা সাংবাদিকদের জানান, বুধবার বিকেলে দক্ষিণাঞ্চলে দাউজ শহরে বিক্ষোভকারীরা পুলিশ সদস্যদের প্রতি ইটপাটকেল ছুড়লে সংঘর্ষ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এ সময় পুলিশের গুলিতে দুজন নিহত হয়। এ ছাড়া থালা শহরে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়। যোগাযোগমন্ত্রী সামির লাবিদি এর আগে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের গুলিতে কোনো বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার কথা অস্বীকার করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বুধবার থেকে রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় রাত্রীকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি ও লুটতরাজের পরিপ্রেক্ষিতে জানমালের নিরাপত্তার জন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা সাংবাদিকদের জানান, তিউনিসের যেসব সড়ক সাধারণত পথচারী ও পর্যটকদের আনাগোনায় সরব থাকে, বুধবার সন্ধ্যায় এসব সড়ক জনশূন্য ছিল।
খাদ্য ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতির প্রতিবাদ ও চাকরির দাবিতে গত বছরের শেষ দিকে দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। কর্মকর্তারা জানান, সহিংসতায় এ পর্যন্ত ২৩ জন নিহত হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর কর্মীদের মতে, সহিংসতায় কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা সাংবাদিকদের জানান, বুধবার বিকেলে দক্ষিণাঞ্চলে দাউজ শহরে বিক্ষোভকারীরা পুলিশ সদস্যদের প্রতি ইটপাটকেল ছুড়লে সংঘর্ষ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এ সময় পুলিশের গুলিতে দুজন নিহত হয়। এ ছাড়া থালা শহরে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়। যোগাযোগমন্ত্রী সামির লাবিদি এর আগে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের গুলিতে কোনো বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার কথা অস্বীকার করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বুধবার থেকে রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় রাত্রীকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি ও লুটতরাজের পরিপ্রেক্ষিতে জানমালের নিরাপত্তার জন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা সাংবাদিকদের জানান, তিউনিসের যেসব সড়ক সাধারণত পথচারী ও পর্যটকদের আনাগোনায় সরব থাকে, বুধবার সন্ধ্যায় এসব সড়ক জনশূন্য ছিল।
খাদ্য ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতির প্রতিবাদ ও চাকরির দাবিতে গত বছরের শেষ দিকে দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। কর্মকর্তারা জানান, সহিংসতায় এ পর্যন্ত ২৩ জন নিহত হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর কর্মীদের মতে, সহিংসতায় কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছে।
No comments