চীনের বুট ক্যাম্পে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
চীনের হুনান প্রদেশের রাজধানী চ্যাংশায় একটি বুট ক্যাম্পে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার চীনা পত্রিকা বেইজিং টাইমস-এ প্রকাশিত খবরে এ কথা জানা যায়। বুট ক্যাম্প হচ্ছে এমন এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যেখানে উচ্ছৃঙ্খল বা ইন্টারনেটে আসক্ত কিশোরদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার তালিম দেওয়া হয়। চীনে এ ধরনের শত শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণের ধরন নিয়ে বিতর্ক চলছে।
নিহত কিশোরের নাম চেন শি (১৬)। জিয়াংসু প্রদেশে তার বাড়ি। মারা যাওয়ার দুই দিন আগে চ্যাংশার বুট ক্যাম্প বেইতেং বিদ্যালয়ে ভর্তি হয় সে। প্রশিক্ষণ চলাকালে সে প্রশিক্ষকের নির্দেশমতো দৌড় দিতে রাজি না হওয়ায় তাকে বেদম পিটুনি দেওয়া হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রশিক্ষক ও তাঁর দুই সহযোগী প্লাস্টিকের নল, হাতকড়া ও বেত দিয়ে চেন শিকে পেটান। এতে মারা যায় সে।
শি তার বন্ধুদের বলেছিল, তার মা তাকে এ কথা বলে ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি করান যে, সেখানে সে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পড়তে পারবে। কিন্তু ভর্তি হওয়ার পর আশা পূরণ না হওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে যায়।
মা তাং ইউলিন জানান, চেন শি শ্রমবিমুখ ছিল। তার ইচ্ছাশক্তি দুর্বল ছিল এবং আত্মবিশ্বাস যথেষ্ট ছিল না। এসবের উন্নতি ঘটাতে তিনি ছেলেকে ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি করান। তিনি জানান, বিদ্যালয়ের ভর্তিবিষয়ক কর্মকর্তা মিথ্যা কথায় ভুলিয়ে তাঁর ছেলেকে ভর্তি করানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন।
নিহত কিশোরের নাম চেন শি (১৬)। জিয়াংসু প্রদেশে তার বাড়ি। মারা যাওয়ার দুই দিন আগে চ্যাংশার বুট ক্যাম্প বেইতেং বিদ্যালয়ে ভর্তি হয় সে। প্রশিক্ষণ চলাকালে সে প্রশিক্ষকের নির্দেশমতো দৌড় দিতে রাজি না হওয়ায় তাকে বেদম পিটুনি দেওয়া হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রশিক্ষক ও তাঁর দুই সহযোগী প্লাস্টিকের নল, হাতকড়া ও বেত দিয়ে চেন শিকে পেটান। এতে মারা যায় সে।
শি তার বন্ধুদের বলেছিল, তার মা তাকে এ কথা বলে ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি করান যে, সেখানে সে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পড়তে পারবে। কিন্তু ভর্তি হওয়ার পর আশা পূরণ না হওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে যায়।
মা তাং ইউলিন জানান, চেন শি শ্রমবিমুখ ছিল। তার ইচ্ছাশক্তি দুর্বল ছিল এবং আত্মবিশ্বাস যথেষ্ট ছিল না। এসবের উন্নতি ঘটাতে তিনি ছেলেকে ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি করান। তিনি জানান, বিদ্যালয়ের ভর্তিবিষয়ক কর্মকর্তা মিথ্যা কথায় ভুলিয়ে তাঁর ছেলেকে ভর্তি করানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন।
No comments