ম্যারাডোনা এখনো লক্ষ্যভেদী
ঘাসের সবুজ চাদর বিছানো ফুটবল মাঠ নয়। কিন্তু সত্যিকারের শিল্পী যিনি, যেকোনো ক্যানভাসেই আঁকতে পারেন ছবি। ডিয়েগো ম্যারাডোনা, ফুটবলের সর্বকালের অন্যতম সেরা শিল্পী আবারও সেটি প্রমাণ করে দিলেন। ৫০ বছর বয়সেও নিজের ফুটবল প্রতিভার কিছু ঝলক দেখিয়ে দাতব্য কাজের জন্য তুলে দিলেন ৫ লাখ ডলার।
পরশু রাশিয়ায় মস্কোর একটি ডিপার্টমেন্ট স্টোরের ছাদে আয়োজিত হয় ম্যারাডোনার এই তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠান। আয়োজক ঘড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হাবলট। ১৬ গজ দূর থেকে বিভিন্ন লক্ষ্যে ১০টি শট নিয়েছেন ম্যারাডোনা। ওই লক্ষ্যগুলোয় লেখা ছিল ২৫ থেকে ৩ লাখ ডলারের বিভিন্ন অঙ্ক। কথা ছিল, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ম্যারাডোনা যে কটা লক্ষ্যে বল লাগাতে পারবেন, ওই পরিমাণ টাকা দান করা হবে তহবিলে।
শট নেওয়ার শুরুতেই ম্যারাডোনা রুশ ভক্তদের জানিয়ে দেন, তাঁর বয়স এখন ২০ নয়, ৫০। ফলে বেশি কিছু আশা করা ঠিক হবে না। কিন্তু দ্বিতীয় শটটাতেই তিনি বল লাগান ৩ লাখ ডলারের বোর্ডে। লাফিয়ে চিৎকার করে ওঠেন শিশুতোষ আনন্দে। সবগুলো শট ঠিকমতো লাগাতে পারলে ১০ লাখ ডলার উঠত। ম্যারাডোনা ঠিক অর্ধেক তুলে দিয়েছেন। এই টাকা ব্যয় হবে শিশুদের চিকিৎসায়।
‘এখানে আসতে পেরে আমার ভালো লাগছে। মস্কো আমার প্রিয় শহরগুলোর একটি। আমি আসলে চেয়েছিলাম আরও বেশি টাকা তুলতে। এটা তো শিশুদের জন্য ব্যয় হবে। আর শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যৎ’—অনুষ্ঠান শেষে বলেছেন ম্যারাডোনা।
এদিন আরেক আর্জেন্টাইনও নেমেছিলেন মাঠে। লিওনেল মেসির বার্সেলোনা অবশ্য জেতেনি। তবে ম্যারাডোনা এর আগেই মেসিকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। বর্ষসেরা পুরস্কারটি যে আবারও মেসির হাতে ওঠা উচিত, জানিয়ে দিয়েছেন সেই দাবিও।
পরশু রাশিয়ায় মস্কোর একটি ডিপার্টমেন্ট স্টোরের ছাদে আয়োজিত হয় ম্যারাডোনার এই তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠান। আয়োজক ঘড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হাবলট। ১৬ গজ দূর থেকে বিভিন্ন লক্ষ্যে ১০টি শট নিয়েছেন ম্যারাডোনা। ওই লক্ষ্যগুলোয় লেখা ছিল ২৫ থেকে ৩ লাখ ডলারের বিভিন্ন অঙ্ক। কথা ছিল, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ম্যারাডোনা যে কটা লক্ষ্যে বল লাগাতে পারবেন, ওই পরিমাণ টাকা দান করা হবে তহবিলে।
শট নেওয়ার শুরুতেই ম্যারাডোনা রুশ ভক্তদের জানিয়ে দেন, তাঁর বয়স এখন ২০ নয়, ৫০। ফলে বেশি কিছু আশা করা ঠিক হবে না। কিন্তু দ্বিতীয় শটটাতেই তিনি বল লাগান ৩ লাখ ডলারের বোর্ডে। লাফিয়ে চিৎকার করে ওঠেন শিশুতোষ আনন্দে। সবগুলো শট ঠিকমতো লাগাতে পারলে ১০ লাখ ডলার উঠত। ম্যারাডোনা ঠিক অর্ধেক তুলে দিয়েছেন। এই টাকা ব্যয় হবে শিশুদের চিকিৎসায়।
‘এখানে আসতে পেরে আমার ভালো লাগছে। মস্কো আমার প্রিয় শহরগুলোর একটি। আমি আসলে চেয়েছিলাম আরও বেশি টাকা তুলতে। এটা তো শিশুদের জন্য ব্যয় হবে। আর শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যৎ’—অনুষ্ঠান শেষে বলেছেন ম্যারাডোনা।
এদিন আরেক আর্জেন্টাইনও নেমেছিলেন মাঠে। লিওনেল মেসির বার্সেলোনা অবশ্য জেতেনি। তবে ম্যারাডোনা এর আগেই মেসিকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। বর্ষসেরা পুরস্কারটি যে আবারও মেসির হাতে ওঠা উচিত, জানিয়ে দিয়েছেন সেই দাবিও।
No comments