ম্যারাডোনার জন্য প্রস্তুত হু
১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপে একে অপরের বিপক্ষে লড়েছেন। এবারও সে একই লড়াই। পার্থক্য কেবল অবস্থানে। ২৪ বছর আগে দুজন মাঠে লড়েছেন ফুটবলার হিসেবে। এবার ডিয়েগো ম্যারাডোনা ও হু জং-মুর লড়াইটা হবে কোচ হিসেবে। দুই কোচের লড়াই দেখতে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না। আজ বিকেলেই যে আর্জেন্টিনা-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচ!
২৪ বছর আগে মাছির মতো ম্যারাডোনার চারপাশে ঘুর ঘুর করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান কোচ হু। সুবিধা তেমন করতে পারেননি। আর্জেন্টিনা সেই ম্যাচ জিতেছিল ৩-১ ব্যবধানে। সেবার আর্জেন্টিনাকে শিরোপাও এনে দিয়েছিলেন ম্যারাডোনা। এবার কোচ হিসেবে যখন শিরোপা প্রত্যাশা করছেন আর্জেন্টিনার এই কিংবদন্তি, তখন সামনে সেই পুরোনো শত্রু।
২৪ বছর আগে পারেননি। এবার আর্জেন্টিনাকে হারাতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাসী দক্ষিণ কোরিয়ার কোচ। তবে হুর দাবি, প্রতিশোধের লক্ষ্যে নয়, পেশাদার কোচ হিসেবেই ম্যারাডোনার দলকে হারাতে চান তিনি। রয়টার্সকে গতকাল বুধবার হু বলেন, ‘আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের জন্য আমি প্রস্তুত। মাঠেই সব প্রশ্নেরই জবাব দেব আমরা।’ ১৯৮৬ সালে ম্যারাডোনার সঙ্গে ম্যাচের স্মৃতিচারণা করে হু বলেন, ‘ম্যারাডোনার মতো বিশ্বমানের ফুটবলারকে ঠেকানো যে কারোর জন্যই কঠিন ছিল। আমি কখনোই তাঁকে জোর করে থামানোর চেষ্টা করিনি। আমি ততটুকুই করেছি, মাঠে যতটুকু করার অধিকার রয়েছে একজন ফুটবলারের। অন্যায় কিছু করলে রেফারি অবশ্যই সেদিন হলুদ কার্ড দেখিয়ে মাঠে সতর্ক করতেন অথবা লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বের করে দিতেন।’
২৪ বছর আগে মাছির মতো ম্যারাডোনার চারপাশে ঘুর ঘুর করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান কোচ হু। সুবিধা তেমন করতে পারেননি। আর্জেন্টিনা সেই ম্যাচ জিতেছিল ৩-১ ব্যবধানে। সেবার আর্জেন্টিনাকে শিরোপাও এনে দিয়েছিলেন ম্যারাডোনা। এবার কোচ হিসেবে যখন শিরোপা প্রত্যাশা করছেন আর্জেন্টিনার এই কিংবদন্তি, তখন সামনে সেই পুরোনো শত্রু।
২৪ বছর আগে পারেননি। এবার আর্জেন্টিনাকে হারাতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাসী দক্ষিণ কোরিয়ার কোচ। তবে হুর দাবি, প্রতিশোধের লক্ষ্যে নয়, পেশাদার কোচ হিসেবেই ম্যারাডোনার দলকে হারাতে চান তিনি। রয়টার্সকে গতকাল বুধবার হু বলেন, ‘আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের জন্য আমি প্রস্তুত। মাঠেই সব প্রশ্নেরই জবাব দেব আমরা।’ ১৯৮৬ সালে ম্যারাডোনার সঙ্গে ম্যাচের স্মৃতিচারণা করে হু বলেন, ‘ম্যারাডোনার মতো বিশ্বমানের ফুটবলারকে ঠেকানো যে কারোর জন্যই কঠিন ছিল। আমি কখনোই তাঁকে জোর করে থামানোর চেষ্টা করিনি। আমি ততটুকুই করেছি, মাঠে যতটুকু করার অধিকার রয়েছে একজন ফুটবলারের। অন্যায় কিছু করলে রেফারি অবশ্যই সেদিন হলুদ কার্ড দেখিয়ে মাঠে সতর্ক করতেন অথবা লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বের করে দিতেন।’
No comments