শরণার্থীদের জন্য বিপজ্জনক দেশ মালয়েশিয়া
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে মালয়েশিয়াকে শরণার্থীদের জন্য ‘বিপজ্জনক’ দেশ হিসেবে অভিহিত করেছে। গতকাল বুধবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, সেখানে শরণার্থীরা প্রায়ই নির্যাতন, গ্রেপ্তারের শিকার হয়। তাদের সঙ্গে অপরাধীর মতো আচরণ করা হয়।
মালয়েশিয়ায় সরকারি হিসাবে প্রায় ৯০ হাজার শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী রয়েছে। তবে মানবাধিকার সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী সেখানে অনিবন্ধিত শরণার্থীর সংখ্যা সরকারি হিসাবের দ্বিগুণেরও বেশি।
অ্যামনেস্টি জানিয়েছে, শরণার্থীদের বেশির ভাগ সামরিক জান্তা-শাসিত মিয়ানমারের নাগরিক। নির্যাতন, মামলা ও মৃত্যুর হুমকি থেকে বাঁচতে তারা নিরাপত্তার আশায় মাতৃভূমি ছেড়ে মালয়েশিয়ায় আশ্রয় নেয়। কিন্তু মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর পর তাদের নির্যাতন, গ্রেপ্তারসহ নানা ধরনের হয়রানির মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তাদের সঙ্গে অপরাধীর মতো আচরণ করা হয়।
২০ জুন বিশ্ব শরণার্থী দিবসের প্রাক্কালে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, মালয়েশীয় সরকার শরণার্থীদের দেশ থেকে বের করে দিয়ে দাবি করে, তারা নিজেরা পালিয়েছে। তবে এতে আরও বলা হয়, গত বছরের জুলাইয়ের পর থেকে এ ধরনের কোনো তথ্য তাদের কাছে আসেনি। অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেলা নামের সরকার সমর্থিত স্বেচ্ছাসেবী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়া ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। মালয়েশিয়ায় আগতদের অভিবাসনের কাগজপত্র তল্লাশির কাজ করে রেলা।
মালয়েশীয় কর্তৃপক্ষ গত ফেব্রুয়ারিতে জানিয়েছিল, তারা জাতিসংঘ অনুমোদিত শরণার্থীদের পরিপত্র দেওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং তাদের কজ করার অনুমতি দেওয়ার কথাও বিবেচনায় রাখছে। সাম্প্রতিক এই প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি দ্রুত এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় সরকারি হিসাবে প্রায় ৯০ হাজার শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী রয়েছে। তবে মানবাধিকার সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী সেখানে অনিবন্ধিত শরণার্থীর সংখ্যা সরকারি হিসাবের দ্বিগুণেরও বেশি।
অ্যামনেস্টি জানিয়েছে, শরণার্থীদের বেশির ভাগ সামরিক জান্তা-শাসিত মিয়ানমারের নাগরিক। নির্যাতন, মামলা ও মৃত্যুর হুমকি থেকে বাঁচতে তারা নিরাপত্তার আশায় মাতৃভূমি ছেড়ে মালয়েশিয়ায় আশ্রয় নেয়। কিন্তু মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর পর তাদের নির্যাতন, গ্রেপ্তারসহ নানা ধরনের হয়রানির মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তাদের সঙ্গে অপরাধীর মতো আচরণ করা হয়।
২০ জুন বিশ্ব শরণার্থী দিবসের প্রাক্কালে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, মালয়েশীয় সরকার শরণার্থীদের দেশ থেকে বের করে দিয়ে দাবি করে, তারা নিজেরা পালিয়েছে। তবে এতে আরও বলা হয়, গত বছরের জুলাইয়ের পর থেকে এ ধরনের কোনো তথ্য তাদের কাছে আসেনি। অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেলা নামের সরকার সমর্থিত স্বেচ্ছাসেবী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়া ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। মালয়েশিয়ায় আগতদের অভিবাসনের কাগজপত্র তল্লাশির কাজ করে রেলা।
মালয়েশীয় কর্তৃপক্ষ গত ফেব্রুয়ারিতে জানিয়েছিল, তারা জাতিসংঘ অনুমোদিত শরণার্থীদের পরিপত্র দেওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং তাদের কজ করার অনুমতি দেওয়ার কথাও বিবেচনায় রাখছে। সাম্প্রতিক এই প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি দ্রুত এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে।
No comments