উত্তর কোরিয়া একটি ‘অপরাধী দেশ’: যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়াকে একটি ‘অপরাধী দেশ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পিয়ংইয়ং যদি অন্য রকম সম্পর্ক চায়, তাহলে তাদের উসকানিমূলক আচরণ বদলাতে হবে। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র পি জে ক্রাউলি এ কথা বলেন।
একই দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন করে উত্তর কোরিয়ার ওপর একতরফা অবরোধ আরোপের মেয়াদ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্রবিষয়ক হুমকি বহাল থাকার কথা উল্লেখ করেন। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ উত্তর কোরিয়ার ওপর এই একতরফা অবরোধ আরোপ করেছিলেন।
জাতিসংঘে উত্তর কোরিয়ার দূত সিন সন গতকাল বলেন, গত ২৬ মার্চ দক্ষিণ কোরিয়ার একটি যুদ্ধজাহাজ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ যদি তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো নিন্দা প্রস্তাব পাস করে, তাহলে তাঁরা সামরিক ব্যবস্থা নেবেন।
এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি বলেন, এটি সেই একই রকম উসকানিমূলক আচরণ, দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২০০৯ সালের শুরু থেকে যা উত্তর কোরিয়ার স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত বছরের এপ্রিলে দূর পাল্লার একটি রকেট ছোড়ে উত্তর কোরিয়া। সে সময় জাতিসংঘ এর নিন্দা জানায়। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে ছয় জাতির আলোচনায় এ ঘটনা বাধা সৃষ্টি করে। একই বছর মে মাসে উত্তর কোরিয়া দ্বিতীয় পরমাণু পরীক্ষা চালায়।
ক্রাউলি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া একটি অপরাধী দেশ। কাজেই অন্যান্য দেশের মতো আন্তর্জাতিক আইন না মেনে এমনটি করবে, এটিই তো স্বভাব। বৈধ পথ ছাড়া চোরা পথে সামনের দিকে এগোতে চায় তারা।
সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া অভিযোগ করে, উত্তর কোরিয়া অবৈধভাবে তাদের বিশ্বকাপ ফুটবলের সম্প্রচারের ব্যবস্থাকে ব্যবহার করছে। এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ক্রাউলি বলেন, এটিও উত্তর কোরিয়ার আরেক বৈশিষ্ট্য। প্রতিবেশীদের সঙ্গে চাইলেই ভালো সম্পর্ক রাখতে পারে। প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে তারা বৈধ লেনদেন করতে পারে। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ার কাছে আমাদের যা প্রয়োজন, তা হচ্ছে জবাবদিহিতা।
ক্রাউলি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া তার অগ্রহণযোগ্য আচরণ বদলাবে, সে প্রত্যাশায় তাদের দিকে তাকিয়ে আছি।’
গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস থেকে জারি করা ওবামার এক নোটিশে উল্লেখ করা হয়, উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে আরোপ করা অবরোধের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে। ২০০৮ সালের ২৬ জুন জাতীয় জরুরি অবস্থার আদলে এই অবরোধ আরোপ করা হয়। ওবামা ক্ষমতায় আসার পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বার এই মেয়াদ বাড়ালেন।
এ ব্যাপারে ওবামা বলেন, কোরীয় উপদ্বীপে ব্যবহারযোগ্য পরমাণু অস্ত্র বিস্তারের ঝুঁকি বিদ্যমান থাকায় তা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতির জন্য ব্যতিক্রমী হুমকি হিসেবে কাজ করছে।
একই দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন করে উত্তর কোরিয়ার ওপর একতরফা অবরোধ আরোপের মেয়াদ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্রবিষয়ক হুমকি বহাল থাকার কথা উল্লেখ করেন। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ উত্তর কোরিয়ার ওপর এই একতরফা অবরোধ আরোপ করেছিলেন।
জাতিসংঘে উত্তর কোরিয়ার দূত সিন সন গতকাল বলেন, গত ২৬ মার্চ দক্ষিণ কোরিয়ার একটি যুদ্ধজাহাজ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ যদি তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো নিন্দা প্রস্তাব পাস করে, তাহলে তাঁরা সামরিক ব্যবস্থা নেবেন।
এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি বলেন, এটি সেই একই রকম উসকানিমূলক আচরণ, দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২০০৯ সালের শুরু থেকে যা উত্তর কোরিয়ার স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত বছরের এপ্রিলে দূর পাল্লার একটি রকেট ছোড়ে উত্তর কোরিয়া। সে সময় জাতিসংঘ এর নিন্দা জানায়। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে ছয় জাতির আলোচনায় এ ঘটনা বাধা সৃষ্টি করে। একই বছর মে মাসে উত্তর কোরিয়া দ্বিতীয় পরমাণু পরীক্ষা চালায়।
ক্রাউলি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া একটি অপরাধী দেশ। কাজেই অন্যান্য দেশের মতো আন্তর্জাতিক আইন না মেনে এমনটি করবে, এটিই তো স্বভাব। বৈধ পথ ছাড়া চোরা পথে সামনের দিকে এগোতে চায় তারা।
সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া অভিযোগ করে, উত্তর কোরিয়া অবৈধভাবে তাদের বিশ্বকাপ ফুটবলের সম্প্রচারের ব্যবস্থাকে ব্যবহার করছে। এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ক্রাউলি বলেন, এটিও উত্তর কোরিয়ার আরেক বৈশিষ্ট্য। প্রতিবেশীদের সঙ্গে চাইলেই ভালো সম্পর্ক রাখতে পারে। প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে তারা বৈধ লেনদেন করতে পারে। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ার কাছে আমাদের যা প্রয়োজন, তা হচ্ছে জবাবদিহিতা।
ক্রাউলি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া তার অগ্রহণযোগ্য আচরণ বদলাবে, সে প্রত্যাশায় তাদের দিকে তাকিয়ে আছি।’
গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস থেকে জারি করা ওবামার এক নোটিশে উল্লেখ করা হয়, উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে আরোপ করা অবরোধের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে। ২০০৮ সালের ২৬ জুন জাতীয় জরুরি অবস্থার আদলে এই অবরোধ আরোপ করা হয়। ওবামা ক্ষমতায় আসার পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বার এই মেয়াদ বাড়ালেন।
এ ব্যাপারে ওবামা বলেন, কোরীয় উপদ্বীপে ব্যবহারযোগ্য পরমাণু অস্ত্র বিস্তারের ঝুঁকি বিদ্যমান থাকায় তা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতির জন্য ব্যতিক্রমী হুমকি হিসেবে কাজ করছে।
No comments