উজ্জীবিত হতে চাইছে ইংল্যান্ড
শুক্রবার ইংল্যান্ড আলজেরিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে। দ্বিতীয় রাউন্ডের স্বপ্ন ধরে রাখার জন্য আলজেরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটিতে জয় ভিন্ন অন্য কোনো বিকল্প নেই ফ্যাবিও ক্যাপেলোর ছেলেদের সামনে। প্রথম ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোলরক্ষক রবার্ট গ্রিনের ভুলে ড্র করে নিজেদের আত্মবিশ্বাসকে অনেকটাই নিচের দিকে দেখছে ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়েরা। আর এতেই আশঙ্কা পেয়ে বসেছে ইংল্যান্ডকে ঘিরে। তারা আদৌ কি আলজেরিয়াকে হারাতে পারবে? প্রথম ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ইংলিশ ফরোয়ার্ডদের তথৈবচ পারফরম্যান্স এই শঙ্কাকে আরও উসকে দিচ্ছে।
কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলোর সামনে এ মুহূর্তে অনেক সমীকরণ এসে ভিড় করছে। ইংল্যান্ড সব সময়ই চাইবে বাকি দুই ম্যাচে—আলজেরিয়া ও স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে বড় জয়ের মাধ্যমে গ্রুপ চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করতে। কারণ, এই গ্রুপে দ্বিতীয় স্থান অর্জন দ্বিতীয় রাউন্ডে ইংল্যান্ডকে দাঁড়া করিয়ে দেবে এই বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত সেরা দল হিসেবে বিবেচিত জার্মানির সামনে। আর প্রথম স্থান পেলে ইংল্যান্ড খেলবে অপেক্ষাকৃত সহজ প্রতিপক্ষ ঘানার বিপক্ষে। ফ্যাবিও ক্যাপেলো প্রতিপক্ষ হিসেবে কাকে পাবেন, তা অনেকটাই নির্ভর করছে শুক্রবারের আলজেরিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের পারফরম্যান্সের ওপর।
এদিকে জার্মানরা কিন্তু ইংল্যান্ডকেই প্রতিপক্ষ হিসেবে ধরে নিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের আক্রমণ। হ্যাঁ, আক্রমণই। ‘কাইজার’ যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের ম্যাচটি ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজ দেশের পারফরম্যান্স দেখে ধরেই নিয়েছেন—দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানির সামনে পড়ছে ইংল্যান্ডই। তাই কথার আক্রমণ শুরু করেই কি না তিনি বলে ফেলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ম্যাচটি দেখে মনে হয়েছে ইংল্যান্ডের ফুটবল অতীতের সেই জঘন্য ‘‘দৌড়ানো ও বলে লাথি দেওয়া’’ জাতীয় ঘরানায় ফিরে গেছে।’
কাইজারের এ আক্রমণ ইংল্যান্ডকে তাতিয়ে দিতে পারে কি না এখন মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন এটাই। কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো অবশ্য আলজেরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটির আগে কিছুটা নির্ভারই মনে করতে পারেন নিজেকে। কারণ, তিনি দলে ফিরে পেয়েছেন অত্যন্ত পছন্দের খেলোয়াড় গ্যারেথ ব্যারিকে। গ্যারেথ ব্যারির উপস্থিতিতে ইংল্যান্ডের মাঝমাঠের বুনট অনেকটাই শক্তিশালী হবে। অধিনায়ক স্টিভেন জেরার্ড তাঁর চিরাচরিত স্থান বাঁ প্রান্ত থেকে আক্রমণ পরিচালনা করার স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারবেন।
ইংল্যান্ড চিন্তিত হতে পারে স্ট্রাইকার ওয়েন রুনির ফর্ম নিয়ে। গত সেপ্টেম্বর থেকে রুনি আন্তর্জাতিক ম্যাচে কোনো গোল পাননি। এমিল হেসকি ইংল্যান্ডের পক্ষে ৫৯টি ম্যাচ খেলে ফেললেও গোল পেয়েছেন মাত্র সাতটি। সব মিলিয়ে ফরোয়ার্ড লাইন নিয়ে ক্যাপেলের কপালে চিন্তার খাঁজ থেকেই যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দীর্ঘদেহী স্ট্রাইকার পিটার ক্রাউচকে শুরু থেকে না খেলানো নিয়ে ইংলিশ মিডিয়ায় অনেক তোলপাড় হয়েছে। আলজেরিয়ার বিপক্ষে ক্রাউচকে ইংল্যান্ড শুরু থেকে পাবে কিনা তা কিন্তু ঝুলেই রইল।
তবে ফ্যাবিও ক্যাপেলো নাকি ইংল্যান্ডের প্রথম ম্যাচ থেকে উত্সাহিত হওয়ার মতো অনেক কিছুই খুঁজে পেয়েছেন। তিনি সেই ব্যাপারগুলোকে খেলোয়াড়দের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে তাঁদেরকে উজ্জীবিত করতে চাইছেন। এ মুহূর্তে ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দেরও তা দরকার। না হলে ৪৪ বছরের খরা কাটানোর স্বপ্ন যে স্বপ্নই থেকে যাবে।
কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলোর সামনে এ মুহূর্তে অনেক সমীকরণ এসে ভিড় করছে। ইংল্যান্ড সব সময়ই চাইবে বাকি দুই ম্যাচে—আলজেরিয়া ও স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে বড় জয়ের মাধ্যমে গ্রুপ চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করতে। কারণ, এই গ্রুপে দ্বিতীয় স্থান অর্জন দ্বিতীয় রাউন্ডে ইংল্যান্ডকে দাঁড়া করিয়ে দেবে এই বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত সেরা দল হিসেবে বিবেচিত জার্মানির সামনে। আর প্রথম স্থান পেলে ইংল্যান্ড খেলবে অপেক্ষাকৃত সহজ প্রতিপক্ষ ঘানার বিপক্ষে। ফ্যাবিও ক্যাপেলো প্রতিপক্ষ হিসেবে কাকে পাবেন, তা অনেকটাই নির্ভর করছে শুক্রবারের আলজেরিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের পারফরম্যান্সের ওপর।
এদিকে জার্মানরা কিন্তু ইংল্যান্ডকেই প্রতিপক্ষ হিসেবে ধরে নিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের আক্রমণ। হ্যাঁ, আক্রমণই। ‘কাইজার’ যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের ম্যাচটি ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজ দেশের পারফরম্যান্স দেখে ধরেই নিয়েছেন—দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানির সামনে পড়ছে ইংল্যান্ডই। তাই কথার আক্রমণ শুরু করেই কি না তিনি বলে ফেলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ম্যাচটি দেখে মনে হয়েছে ইংল্যান্ডের ফুটবল অতীতের সেই জঘন্য ‘‘দৌড়ানো ও বলে লাথি দেওয়া’’ জাতীয় ঘরানায় ফিরে গেছে।’
কাইজারের এ আক্রমণ ইংল্যান্ডকে তাতিয়ে দিতে পারে কি না এখন মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন এটাই। কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো অবশ্য আলজেরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটির আগে কিছুটা নির্ভারই মনে করতে পারেন নিজেকে। কারণ, তিনি দলে ফিরে পেয়েছেন অত্যন্ত পছন্দের খেলোয়াড় গ্যারেথ ব্যারিকে। গ্যারেথ ব্যারির উপস্থিতিতে ইংল্যান্ডের মাঝমাঠের বুনট অনেকটাই শক্তিশালী হবে। অধিনায়ক স্টিভেন জেরার্ড তাঁর চিরাচরিত স্থান বাঁ প্রান্ত থেকে আক্রমণ পরিচালনা করার স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারবেন।
ইংল্যান্ড চিন্তিত হতে পারে স্ট্রাইকার ওয়েন রুনির ফর্ম নিয়ে। গত সেপ্টেম্বর থেকে রুনি আন্তর্জাতিক ম্যাচে কোনো গোল পাননি। এমিল হেসকি ইংল্যান্ডের পক্ষে ৫৯টি ম্যাচ খেলে ফেললেও গোল পেয়েছেন মাত্র সাতটি। সব মিলিয়ে ফরোয়ার্ড লাইন নিয়ে ক্যাপেলের কপালে চিন্তার খাঁজ থেকেই যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দীর্ঘদেহী স্ট্রাইকার পিটার ক্রাউচকে শুরু থেকে না খেলানো নিয়ে ইংলিশ মিডিয়ায় অনেক তোলপাড় হয়েছে। আলজেরিয়ার বিপক্ষে ক্রাউচকে ইংল্যান্ড শুরু থেকে পাবে কিনা তা কিন্তু ঝুলেই রইল।
তবে ফ্যাবিও ক্যাপেলো নাকি ইংল্যান্ডের প্রথম ম্যাচ থেকে উত্সাহিত হওয়ার মতো অনেক কিছুই খুঁজে পেয়েছেন। তিনি সেই ব্যাপারগুলোকে খেলোয়াড়দের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে তাঁদেরকে উজ্জীবিত করতে চাইছেন। এ মুহূর্তে ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দেরও তা দরকার। না হলে ৪৪ বছরের খরা কাটানোর স্বপ্ন যে স্বপ্নই থেকে যাবে।
No comments